সঙ্গীত হচ্ছে শিল্প। শ্রুতিমধুর ভাষাকে সুর দিয়ে ও বাদ্যযন্ত্র সহ বা ছাড়া কন্ঠে আনা হয়। সঙ্গীত অনেক পুরাতন সংস্কৃতি। রাজা বাদশারা নিজের দরবারে নিয়মিত সঙ্গীতের আসর বসাতো। অনেক রাজার সভা কবির মতো সভা গায়কও থাকতো। যখন পাথর যুগ ছিলো তখন মানুষ প্রকৃতি থেকে সুর সংগ্রহ করতো।
ভুলবাে না, ভুলবাে না — মহানগরীর রাজপথে যত রক্তের স্বাক্ষর হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৬ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। আরো পড়ুন
জালিনাবাগের জালালাবাদের এসেছে আদেশ, চলাে চলাে বীর, পরো পরো বীর সৈনিকের বেশ হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৯ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন সুর করেন দেবব্রত বিশ্বাস এবং হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই গেয়েছিলেন। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির কলকাতায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কংগ্রেসের প্রারম্ভ গীত হিসেবে বিনয় রায়ের নেতৃত্বে প্রথম গাওয়া … Read more
ভার্শাভিয়াঙ্কা বা ঝঞ্ঝা ঝড় মৃত্যু ঘিরে আজি চারিদিক অন্ধকারের চক্রান্ত কঠিন হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের অনূদিত একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৬ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন সুর করেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। আরো পড়ুন
রুশ দেশের কমরেড লেনিন/ পাথরের কবরে শয়ান/ পাশ দাও কমরেড লেনিন/ আমাকে যে দিতে হবে স্থান।/ আইভান, আমি চেনা চাষী/ মাটি মাখা দু’পা আমার/ লড়েছি তোমার তরে কমরেড/ কাজ সারা হয়েছে এবার। আরো পড়ুন
জন হেনরি বা নাম তাঁর ছিল জন হেনরি ছিল যেন জীবন্ত ইন্জিন হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের অনূদিত একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি বৃহৎ আকারের ৭৩ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস ১৯৭৩ সালে অনুবাদ করেন। আরো পড়ুন
শঙ্খচিল বা সুদূর সমুদ্দুর প্রশান্তের বুকে হিরোশিমা দ্বীপের আমি শঙ্খচিল হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের রচিত একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি বৃহৎ আকারের ৪০ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস ১৯৬৪ সালে রচনা করেন। আরো পড়ুন
ওরা আমাদের গান গাইতে দেয় না হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গাওয়া একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৭ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি রচনা করেছিলেন এবং সুর দিয়েছিলেন কমল সরকার। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস কত সালে গেয়েছিলেন তা আমরা জানতে পারিনি। গানটি মাস সিঙ্গার্সের পক্ষে চন্দন সেন প্রকাশিত প্রথম প্রকাশ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গান নির্বাচিত … Read more
দুখের রাতের ঘোর তমসা ভেদি স্বাধীনতা দিবস এলো যে ফিরে। শহীদের মৃত প্রাণ শোন করে আহবান করাঘাত হানে তব দ্বারে।। জাগো জাগো জাগো জাগো দেশবাসি শৃঙ্খলিতা ভারত মাতা কাঁদে মুক্তিপিয়াসি, রুদ্ধদুয়ারে স্বপন শিখরে এখনও কি রবে ঘুমঘোরে।। ভারত জাতির যত স্বপ্ন কামনা অর্ধশতকের মুক্তি সাধনা শ্মশান চিতায় হয় যে বিলীন ক্ষুধিতের ক্রন্দন হাহাকারে।। … Read more
তোমার কাস্তেটারে দিও জোরে শান কিষাণ ভাই রে, কাস্তেটারে দিও জোরে শান।। ফসল কাটার সময় হলে কাটবে সোনার ধান দস্যু যদি লুটতে আসে কাটবে তাহার জান—রে।। শান দিও, জোরসে দিও, দিও বারে বার হুশিয়ার ভাই, কভু তাহার, যায় না যেন ধার— রে।। ও কিষাণ তোর ঘরে আগুন, বাইরে যে তুফান বিদেশি সরকার … Read more
বাঁচবো বাঁচবোরে আমরা বাঁচবোরে বাঁচবো ভাঙা বুকের পাঁজর দিয়া নয়া বাংলা গড়বো।। বিভেদ গাঙের বাঁধবো দুই কূল বাঁধবো আবার মিলনের পুল যত বাস্তুহারা সর্বহারা সুখের গৃহ গড়বো।। ঘুচবে দেশের অন্ধকার আসবেরে প্রাণের জোয়ার (আমরা) সবাই মিলে তালে তালে আনন্দের গান গাইবো।। গোলায় গোলায় উঠবে ধান গলায় গলায় উঠবে গান যত মায়ের বুকের … Read more