গজার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিপন্ন মাছ
গজার মাছের দেহ সম্মুখে প্রায় চোঙাকৃতির এবং পশ্চাতে চাপা। সম্মুখ নাসারন্ধ্র নালীর ন্যায় প্রসেস তৈরি করে। নিম্নচোয়ালে এক সারি ভিলি আকৃতির দাঁতের পিছনে অল্প সংখ্যাক ছেদন দাঁত থাকে। আরো পড়ুন
পানিতে বাস করা মেরুদন্ডী প্রাণীর মধ্যে মাছ একটি। এরা শীতল রক্ত বিশিষ্ট। মাছের শ্বাস প্রশ্বাস কার্য চালোনা করে ফুলকারার সাহায্যে। পানিতে সাঁতরে চলার জন্য যুগ্ন অথবা অযুগ্ন পাখনা আছে। মাছের দেহে সাধারণত আইশ থাকে। তব্বে অনেক মাছের আইশ নেই।
মাছ লোনা পানি এবং স্বাদু পানি উভয় পানিতে থাকে। সচরাচর খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবাতে মাছকে চাষ করা যায়; বা প্রাকৃতিকভাবেও বাস করে। পানির যেকোনো স্তরে মাছ বাস করতে পারে। পৃথিবীর সব দেশেই মাছ সুস্বাদু ও জনপ্রিয় খাবার। এখন পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশে ৪৭৫ প্রজাতির লোনাপানির মাছ এবং ২৬০ প্রজাতির স্বাদু পানির মাছ পাওয়া যায়।
গজার মাছের দেহ সম্মুখে প্রায় চোঙাকৃতির এবং পশ্চাতে চাপা। সম্মুখ নাসারন্ধ্র নালীর ন্যায় প্রসেস তৈরি করে। নিম্নচোয়ালে এক সারি ভিলি আকৃতির দাঁতের পিছনে অল্প সংখ্যাক ছেদন দাঁত থাকে। আরো পড়ুন
দেহ দৃঢ়ভাবে চাপা। পৃষ্ঠদেশ অপেক্ষা অংকীয় দেশ অধিক উত্তল। উর্ধ্বচোয়াল মাঝখানে নির্দিষ্ট খাঁজযুক্ত; মুখ দৃঢ়ভাবে বন্ধ থাকলে নিম্নচোয়াল ভিতরে ঢুকে যায় । ম্যাক্সিলা চোখের পশ্চাতে নিচ পর্যন্ত প্রসারিত, অনাবৃত অংশ মসৃণ ও ত্বকে ঢাকা থাকে। আরো পড়ুন
দেহ দৃঢ়ভাবে চাপা। পৃষ্ঠ এবং অংকীয় দেশ সমান উওল। উর্ধ্বচোয়াল মাঝখানে স্পৃষ্ট খাঁজযুক্ত, মুখ দৃঢ়ভাবে এ বন্ধ থাকা অবস্থায় নিম্নচোয়াল ভিতরে ঢুকে যায়। ম্যাক্সিলা চোখের মধ্য পশ্চাতের নিচ পর্যন্ত প্রসারিত। আরো পড়ুন
কাতলা-এর বর্ণনা: কাতলা মাছের দেহ খাটো এবং চাপা কিন্তু মাথা প্রশস্ত। মুখ প্রশস্ত । উপরের ঠোঁট পাতলা এবং তুন্ডের ন্যায় ত্বক দ্বারা আবৃত থাকে। নিচের ঠোঁট মধ্যম পুরু প্রশস্ত, পশ্চাৎ ওষ্ঠীয় খাজ নিরবচ্ছিন্ন। ঠোঁটের অভ্যন্তরে কোন তরুনাস্থি থাকে না। এদের স্পর্শী অনুপস্থিত। পৃষ্ঠদেশ অংকীয় দেশ অপেক্ষা অধিক উত্তল। ফুলকা বন্ধ বৃত্তাকার, পৃষ্ঠীয় পাখনার গোড়ায় দেহ … Read more
দেহ সম্মুখে প্রায় চোঙাকৃতির এবং পশ্চাতে কিছুটা চাপা। সম্মুখ নাসারন্ধ নালীর ন্যায় প্রসেসে পরিণত হয়। প্রাক-পায়ু অনুপস্থিত। মাথায় অনেক গর্ত থাকে। মাথা প্লেটের ন্যায় বড় বড় আঁইশ দ্বারা আবৃত। আরো পড়ুন
এই প্রজাতির মাছের দেহ Puntius গণের অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় গভীর এবং চ্যাপ্টা। মুখ প্রান্তীয় , উর্ধ্বচোয়াল কিছুটা দীর্ঘতর। ঘাড়ের উপরের অংশ সামান্য অবতল। স্পর্শী অনুপস্থিত। আরো পড়ুন
তিত পুঁটি দেহ আয়তকার, মুখ ছোট ও প্রান্তীয় অবস্থানে থাকে। দেহের গভীরতা নিদিষ্ট দৈর্ঘ্যের এক তৃতীয়াংশের সমান। স্পর্শী অনুপস্থিত। পৃষ্ঠপাখনা শ্রোণীপাখনার গোড়া অপেক্ষা সামান্য পিছন থেকে শুরু হয় আরো পড়ুন
বাংলাদেশে অভ্যন্তরীন জলাশয়ের প্রায় সর্বত্রই এই প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়, তবে মে থেকে অক্টোবর মাসেই সর্বাধিক পরিমাণে ধরা পড়ে। পাকিস্তান এবং ভারতে এই মাছের বিস্তৃতি থাকে। আরো পড়ুন
এদের দেহ মধ্যম ও চাপা, পৃষ্ঠদেশ উদীয় অংশের তুলনায় অধিক উত্তল। মাথা ছোট যা আদর্শ দৈর্ঘ্যের এক-চতুর্থাংশের সমান। মুখ ছোট আকৃতির ও প্রান্তীয়। উপরের চোয়াল কিছুটা দীর্ঘতর। কোনো স্পর্শী থাকে না। আরো পড়ুন
দেহ গভীর এবং মধ্যম চাপা। প্রান্তীয় মুখ থাকে। এদের দেহের পৃষ্ঠভাগ উঁচু। পুচ্ছপাখনার গোঁড়া অপেক্ষা তুন্ড শীর্ষের অধিক নিকটে থেকে উৎপন্ন হয়। আরো পড়ুন