ডুমেরিলের কালোমাথা সাপ বাংলাদেশে অপ্রতুল তথ্যশ্রেণির সাপ

ডুমেরিলের কালোমাথা সাপ কলুব্রিডি পরিবারের সিবিনোফিস গণের একটি সাপের প্রজাতি। বাংলাদেশের সাপের তালিকায় এই গণে বাংলাদেশে রয়েছে ২টি প্রজাতি এবং পৃথিবীতে রয়েছে এই ৯টি প্রজাতি। বাংলাদেশে প্রাপ্ত এই গণের দুটি প্রজাতি হচ্ছে ক. ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ এবং খ. ডুমেরিলের কালোমাথা সাপ। আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটি হচ্ছে ডুমেরিলের কালোমাথা সাপআরো পড়ুন

ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ বাংলাদেশে অপ্রতুল তথ্যশ্রেণির সাপ

ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ কলুব্রিডি পরিবারের সিবিনোফিস গণের একটি সাপের প্রজাতি। বাংলাদেশের সাপের তালিকায় এই গণে বাংলাদেশে রয়েছে ২টি প্রজাতি এবং পৃথিবীতে রয়েছে এই ৯টি প্রজাতি। বাংলাদেশে প্রাপ্ত এই গণের দুটি প্রজাতি হচ্ছে ক. ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ এবং খ. ডুমেরিলের কালোমাথা সাপ। আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটি হচ্ছে ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ। আরো পড়ুন

ক্রোকডাইলুস ক্রোকডাইলিডি পরিবারের সরীসৃপের একটি গণের নাম

ভুমিকা: ক্রোকডাইলুস গণে প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই গণের কুমির প্রজাতিটি অন্তর্গত। এই গণে ১৩টি প্রজাতি আছে। তবে বাংলাদেশে পাওয়া যায় দুটি প্রজাতি একটি মিঠা পানির কুমির অন্যটি নোনা পানির কুমির। আরো পড়ুন

সিবিনোফিস কলুব্রিডি পরিবারের সাপের একটি গণের নাম

ভূমিকা: সিবিনোফিস (বৈজ্ঞানিক নাম: Sibynophis) কলুব্রিডি পরিবারের সাপের একটি গণের নাম। এদেরকে বহুদাঁতী সাপ (ইংরেজি: many-toothed snakes) বলেও ডাকা হয়। বাংলাদেশে এই গণে দুটি প্রজাতি আছে। বাংলাদেশে প্রাপ্ত এই গণের দুটি প্রজাতি হচ্ছে ক. ক্যান্টরের কালোমাথা সাপ এবং খ. ডুমেরিলের কালোমাথা সাপ আরো পড়ুন

ক্রোকডাইলিডি সরীসৃপের কুমির বর্গের একটি পরিবারের নাম

ভুমিকা: ক্রোকডাইলিডি পরিবারে প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই পরিবারের কুমির প্রজাতিটি অন্তর্গত। এই পরিবারে ১৫টি প্রজাতি আছে। তবে বাংলাদেশে পাওয়া যায় দুটি প্রজাতি একটি মিঠা পানির কুমির অন্যটি নোনা পানির কুমির। আরো পড়ুন

ক্রোকোডিলিয়া হচ্ছে আধাজলজ মাংসাশী সরীসৃপের বর্গ

ক্রোকোডিলিয়া হচ্ছে সরীসৃপের একটি বর্গের নাম। এই বর্গের প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই বর্গের ৩টি পরিবার আছে যথা এলিগেটর, ঘড়িয়াল এবং কুমির। ক্রোকোডিলিয়া বর্গের অন্তর্ভুক্ত সদস্যগুলো হলো এলিগেটর, কাইমেন, ঘড়িয়াল এবং কুমির। এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার সাথে উঠা-নামা করে। গৌণ তালু সম্পূর্ণ গঠিত এবং হৃৎপিন্ড চারকোণা বিশিষ্ট। আরো পড়ুন

পপের লাল ফিতে সবুজ বোরা বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাপ

ভুমিকা: পপের লাল ফিতে সবুজ বোরা Viperidae পরিবারের Trimeresurus গণের সবুজ বর্ণের আঁইশযুক্ত সরীসৃপ প্রাণী। বর্ণনা: লাল ফিতে সবুজ বোরা এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০ সেমি তবে দৈর্ঘ্য ১ মিটার বা ১ মিটারের বেশি হতে পারে। দেহের পৃষ্ঠীয়ভাগ সবুজ, আঁইশের মধ্যবর্তী ত্বক নীলাভ। অঙ্কীয়ভাগ ঈষৎ থেকে সাদাটে, দুই উজ্জ্বল রঙযুক্ত দ্বারা পৃথক, কমলা বা বাদামী এবং অঙ্কীয়পার্শ্বীয় দাগ-এর উপরের অংশ সাদা যা সাপের দেহের বহি:আঁইশ সম্পূর্ণ অংশ এবং ২য় সারি আঁইশের অংশ বিশেষ পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে। আরো পড়ুন

দাগিলেজা সবুজ বোরা বাংলাদেশের বিপন্ন এবং পৃথিবীতে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত সাপ

ভুমিকা: দাগিলেজা সবুজ বোরা Viperidae পরিবারের Trimeresurus গণের সবুজ বর্ণের আঁইশযুক্ত সরীসৃপ প্রাণী। বর্ণনা: পুরুষ সবুজ বোরা সাপের দৈর্ঘ্য ৫৭.৫ সেমি, লেজের দৈর্ঘ্য ১২ সেমি; স্ত্রী সাপের দৈর্ঘ্য প্রায় ১০০ সেমি; লেজের দৈর্ঘ্য ১৬ সেমি (Smith, 1943; Leviton, et al., 2003)। সদ্য পরিস্ফুটিত সাপের দৈর্ঘ্য ২৩-২৬ সেমি (Whitaker and Captain, 2004)। আরো পড়ুন

লালগলা সাপ বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশের সংকটাপন্ন সাপ

লালগলা সাপ বা ওরোল সাপ কলুব্রিডি পরিবারের রাবডোফিস গণের একটি সাপের প্রজাতি। বাংলাদেশের সাপের তালিকায় এই গণে বাংলাদেশে রয়েছে ১টি প্রজাতি এবং পৃথিবীতে রয়েছে এই ২২টি প্রজাতি। বাংলাদেশে প্রাপ্ত এবং আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটি হচ্ছে লালগলা সাপ। আরো পড়ুন

ট্রিমারেসুরুস ভাইপারিডি পরিবারের সাপের একটি গণের নাম

ভূমিকা: ট্রিমারেসুরুস ভাইপারিডি পরিবারের সাপের একটি গণের নাম। বাংলাদেশের সাপের তালিকায় বাংলাদেশে রয়েছে এই গণের ৩টি প্রজাতি এবং পৃথিবীতেও রয়েছে এই গণে মোট ৩২টি প্রজাতি। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!