বাংলাদেশের সাপের তালিকা হচ্ছে ৭টি পরিবারে ৪৬টি গণে মোট ৯৪টি প্রজাতি

বাংলাদেশের সাপের তালিকা হচ্ছে সরীসৃপ শ্রেণির স্কুয়ামাটা বর্গের ৭টি পরিবারের ৪৬টি গণে অন্তর্ভুক্ত মোট ৯৪টি প্রজাতির একটি মধ্যম পর্যায়ের তালিকা। বাংলাদেশে সরীসৃপ (ইংরেজি: Reptilia) শ্রেণিতে Squamata বর্গে ৭টি পরিবারে ৪৬টি গণে মোট ৯৪টি প্রজাতিকে দেশবাসি সাপ বলে চেনে। বাংলাদেশে Reptilia শ্রেণিতে Squamata বর্গে ৭টি পরিবারে ৪৬টি গণে মোট ৯৪টি প্রজাতির যেগুলোকে দেশবাসি সাপ বলে ডাকে। বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো সরীসৃপ ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে সংরক্ষিত। অর্থাৎ এসব প্রাণী হত্যা, শিকার, পাচার, বিক্রি ইত্যাদি করলে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের জেল ও জরিমানা হতে পারে। বাংলাদেশের ৯৪টি প্রজাতির সাপের পরিবারসহ নামের তালিকা নিম্নে প্রদান করা হলো: আরো পড়ুন

বাংলাদেশের গিরগিটি, টিকটিকি, তক্ষক, অঞ্জন, আচিল ও গুইয়ের তালিকা

বাংলাদেশে সরীসৃপ (ইংরেজি: Reptilia) শ্রেণিতে Squamata বর্গে ১৭টি গণে ৬টি পরিবারের মোট ৩২টি প্রজাতিকে দেশবাসি গিরগিটি, টিকটিকি, তক্ষক, অঞ্জন, আচিল ও গুই নামে চেনে। বাংলাদেশের Squamata বর্গে ১৭টি গণে ৬টি পরিবারে মোট এরক মের মোট ৩২টি প্রজাতি রয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকা হচ্ছে ৬টি পরিবারে অন্তর্ভুক্ত ৪০ প্রজাতির ব্যাঙ

বাংলাদেশে উভচর প্রাণীদের সংখ্যা বেশি নয়। বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকা হচ্ছে ৬টি পরিবারে অন্তর্ভুক্ত ৪০ প্রজাতির ব্যাঙের নামের তালিকা। বাংলাদেশে বর্তমানে Anura এবং Apoda বর্গের অধীনে ৭টি পরিবারে ২১টি গণে মোট ৪১টি প্রজাতি অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। IUCN-বাংলাদেশ ২০০০ এর রিপোর্ট অনুযায়ী ৮টি প্রজাতির অবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ হলেও বর্তমানে অন্তত ২৫টি প্রজাতি ঝুঁকিপূর্ণ বা বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের সরীসৃপ হচ্ছে কচ্ছপ ও সাপসহ অন্যান্য প্রজাতির বিস্তারিত আলোচনা

সরীসৃপ বা Reptilia (L. reptum = creep) শ্রেণীর মধ্যে টিকটিকি, সাপ, কচ্ছপ, কাছিম, কুমির, এলিগেটর, tuataras অন্তর্ভুক্ত। সরীসৃপ প্রাণীদের বেশি বৈচিত্র্যতার কারণে বুকে ভর করে চলা প্রাণী এদের কোনাে সংক্ষিপ্ত গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত করা কঠিন (Goin and Goin, 1971)। এরা উভচর প্রাণী থেকে আবির্ভূত হয়েছে এবং পরিশেষে পাখী ও স্তন্যপায়ী প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের উভচর জলজ ও স্থলজ উভয় পরিবেশে বসবাসকারী ৪১ প্রজাতির প্রাণী

বাংলাদেশের উভচর (ইংরেজি: Amphibians of Bangladesh) হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে জলজ ও স্থলজ উভয় পরিবেশে বসবাসকারী ৪১ প্রজাতির প্রাণী। এই ৪১টি প্রজাতির প্রাণীকে Anura এবং Apoda বর্গের অধীনে ৭টি পরিবারে ২১টি গণে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশে প্রাপ্ত ১৯৯ প্রজাতির উভচর ও সরীসৃপের তালিকা

বাংলাদেশে উভচর ও সরীসৃপ প্রজাতি হচ্ছে ব্যাঙ, বিভিন্ন ধরনের কচ্ছপ, টিকিটিকি গিরগিটি, বিভিন্ন ধরনের সাপ ও কুমির মিলিয়ে হয় মোট ১৯৯টি প্রজাতি। রোদ্দুরে ডট কম গবেষক, লেখক ও ছাত্রছাত্রীদের প্রজাতিগুলোকে রক্ষা এবং কাজের সুবিধার জন্য এরকম একটি তালিকা প্রকাশ করছে। বাংলাদেশে উভচর প্রাণীদের সংখ্যা বেশি নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে Anura বর্গের অধীনে ৭টি পরিবারে ২১টি গণে … Read more

এশীয় শামখোল বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশের দুর্লভ পাখি

শীয় শামখোল বা শামুকখোল বা শামুকভাঙ্গা বা শামকাইল হচ্ছে কিকোনিডি পরিবারের এনাসটোমাস গণের একটি বড় আকারের পাখি। এরা বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশের দুর্লভ আবাসিক পাখি। একসময় বাংলাদেশ থেকে এরা হারিয়ে যেতে বসেছিল।আরো পড়ুন

বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁয়ের মদনটাক কলোনিতে পাখিরা আর আসে না

সুন্দরবন ব্যতীত বাংলাদেশের একমাত্র মদনটাক পাখির কলোনি ছিলো ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার সিংহারি গ্রাম। এ গ্রামে গত ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ৬ বছর বাসা তৈরি ও ছানা তুলেছিলো বাংলাদেশের মহাবিপন্ন ও পৃথিবীর সংকটাপন্ন পাখি ছোট মদনটাক বা Lesser Adjutant. কিন্তু ২০১৩ সাল থেকে মদনটাকগুলো সে গ্রামের কলোনিতে বাসা তৈরি করেনি। আরো পড়ুন

রঙিন ভেনপু ব্যাঙ বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশের অপ্রতুল তথ্যশ্রেণির ব্যাঙ

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকায় রঙিন ভেনপু ব্যাঙ বাংলাদেশের একটি ব্যাঙের প্রজাতি। এই প্রজাতির ব্যাঙের তুন্ডের শীর্ষ থেকে পায়ুর দৈর্ঘ্য ৮ সেমি। ত্বক মসৃণ বা অনিয়মিত চ্যাপ্টা আঁচিল থাকে। এদের মাথা ছোট। তুন্ড খর্ব, গোলাকৃতি দৈর্ঘ্য চোখের ব্যাসের সমান। আরো পড়ুন

দোয়েল বাংলাদেশের সুলভ আবাসিক এবং জাতীয় পাখি

বাংলাদেশের পাখির তালিকায় Copsychus গণে পৃথিবীতে পাওয়া যায় ৮ প্রজাতি এবং বাংলাদেশে ২ প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়। সেগুলো হলও ১. ধলাকোমর শামা ও ২. উদয়ী দোয়েল। এখানে আমাদের আলোচ্য পাখি উদয়ী দোয়েল।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!