পালং শাক প্রযোগের ১৬টি ভেষজ চিকিৎসা ও খাওয়ার নিয়ম

এই শাক জন্ডিস রোগীর পথ্য। এই শাকে শরীরে রক্ত বাড়াবার গুণ বেশি আছে। পালং শাক শুধু রক্ত বৃদ্ধিই করে না রক্ত-শুদ্ধিও করায় অর্থাৎ রক্তের দোষ নাশ করে, হাড় মজবুত করে। সত্যি কথা বলতে কি পালং শাকের টাটকা সবুজপাতা হলো জীবনীশক্তির মূল । আরো পড়ুন

কাউন বা কাওন পৃথিবীর সর্বত্র চাষাবাদকৃত খাদ্যশস্য

ভূমিকা: কাউন বা কাওন বা কাঙ্গুই বা কাঙ্গু, কোরা, কান্তি, দানা, শ্যামধাত (বৈজ্ঞানিক নাম: Setaria italica, ইংরেজি নাম: Dwarf Setaria, Fox-tail, Italian Millet, Liberty Millet, Bristle Grass) পোয়াসি পরিবারের সেটারিয়া  গণের তৃণ। এরা ক্ষুদ্র দানাদার দ্বিতীয় বিস্তৃত চাষাবাদকৃত খাদ্যশস্য এবং পূর্ব এশিয়ায় খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরা সকল পরিবেশে জন্মাতে পারে। আরো পড়ুন

গম খাওয়ার উপকারিতা ও আটারবহুবিধ ব্যবহার

গম বা গহম (বৈজ্ঞানিক না Triticum aestivum, ইংরেজি নাম: Bread Wheat, Common Wheat)  পোয়াসি পরিবারের Triticum  গণের তৃণ। এটি সকল পরিবেশে জন্মাতে পারে। বাংলাদেশে গমের আটা খুব জনপ্রিয়। গম মূলত দক্ষিণ এশিয়ায় ধানের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গম প্রায় সারা দুনিয়ার মানুষের প্রধান খাদ্য। আরো পড়ুন

যব খাওয়ার ১২টি উপকারিতা, রেসিপি ও নিয়ম

আদিকাল থেকেই যবের ব্যবহার হয়ে আসছে ভারতবর্ষে। প্রাচীন মুনি ঋষিদের প্রধান আহার যব ছিল। এই রকমই প্রচলিত ধারণা বেদে যজ্ঞের আহুতিরূপে যব দেওয়ার কথাই বলা হয়েছে। আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে- যবের মণ্ড সহজে হজম হয়, মলরোধ করে, শূল নাশ করে ত্রিদোষ (কফ, বাত, পিত্ত) নাশ করে। আরো পড়ুন

খেসারির ডালের ১০টি ভেষজ গুণ

খেসারির ডাল রুক্ষ, বায়ুবর্ধক, অম্ল ও শূল উৎপাদক, মলরোধ করে, কফ, পিত্ত, অরুচিবমন নাশ করে। এই ডাল খাদ্য হিসেবে একেবারেই উৎকৃষ্ট নয়। শীতকালে মুলো দিয়ে খেসারির ডাল খাওয়ার প্রচলন গ্রামাঞ্চলে আছে। আরো পড়ুন

বুড়িগুয়াপান বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুণ সম্পন্ন বনোজ বিরুৎ

বুড়িগুয়াপান বনৌষধিটি উদ্ভিদ। এটি অ্যাকানথেসি (Acanthaceae) ফ্যামিলীভুক্ত, বোটানিকাল নাম হেমিগ্রাফিস হিরটা (Hemigraphis hirta T. And.) বাংলা দেশের যত্রতত্র এই গাছ অযত্নে প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকে। এর বিশেষ কোনো স্বাদ নেই। আরো পড়ুন

গিমা শাক ঔষধি গুণে ভরা শাক

গিমে শাক পরিত্যক্ত জমিতেও হয় আবার আলু, রসুন, পেঁয়াজ ইত্যাদি ক্ষেতে জন্মে থাকে। যত্ন ছাড়া এই শাক হৃষ্ট-পুষ্টভাবে বেঁচে থাকে। তবে স্যাঁতস্যাঁতে অর্থাৎ কলতলা, পুকুরপাড়ে, নালার পাশে এটি ভালো ভাবে জন্মে। আরো পড়ুন

কাঁটা বাঁশ গ্রীষ্মাঞ্চলের বহুল ব্যবহৃত উপকারি অর্থনৈতিক তৃণ

কাঁটা বাঁশ বা বন বাঁশ, কান্তা বাঁশ, কেটুয়া বাঁশ (বৈজ্ঞানিক নাম: Bambusa bambos, ইংরেজি নাম: giant thorny bamboo, Indian thorny bamboo, spiny bamboo, or thorny bamboo)  পোয়াসি পরিবারের Bambusa গণের তৃণ। সকল পরিবেশে জন্মাতে পারে। আরো পড়ুন

এশিয়ার মানুষের উপকারি উদ্ভিদ কাঁটা বাঁশের ছয়টি ভেষজ গুণাগুণ

কাঁটা বাঁশ বা বাঁশ (বৈজ্ঞানিক নাম Bambusa bambos) হচ্ছে এশিয়া, আফ্রিকা, আমেরিকার বৃহৎ ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। কাঁটা বাঁশের ভেষজ গুণাগুণ অনেক। এদের ইংরেজি নাম giant thorny bamboo, Indian thorny bamboo, spiny bamboo, thorny bamboo. কাঁটা বাঁশ বিস্তারিত পড়ুন

মুথা ঘাসের ১১টি ভেষজ গুণ

মুথা

বৈদিক তথ্যে পাওয়া যাচ্ছে এক শ্রেণীর মশুক বা মুথার কথা; আর সপ্তদশ শতকে এসে সেটির চার প্রকারের উল্লেখ; অবশ্য তাদের প্রত্যেকের গুণ ও উপযোগিতাও পৃথক পৃথক বলা হয়েছে। আলাচ্য বিষয় ভদ্রমুথা সম্পর্কে। এটি এক জাতীয় ঘাস, ঔষধার্থে এর মূল ব্যবহার করা হয়, মূলটি গ্রন্থি আকারের (Tuberous root)। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!