ময়ূরশিখা বিরুতের সাতটি ভেষজ গুণাগুণ
ময়ূরশিখা উদ্ভিদ পুরোটিই ঔষধ হিসাবে কাজে লাগানো হয়। কাশি, রিকেট, অতিশার, দাদ ইত্যাদি রোগ সারাতে ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহার করলে কার্যকর ফল পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
যে সব উদ্ভিদ সাধারণত আকারে ছোট এবং যাদের কাণ্ড নরম, তাদের বীরুৎ (Herbaceous plant) বলে। এই প্রজাতির উদ্ভিদরা অ-কাঠীয় বিশিষ্ট্যের হয়। অনেকটা ঘাস বা ফার্ণ শ্রেণির উদ্ভিদের সাথে মিলে।
ময়ূরশিখা উদ্ভিদ পুরোটিই ঔষধ হিসাবে কাজে লাগানো হয়। কাশি, রিকেট, অতিশার, দাদ ইত্যাদি রোগ সারাতে ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহার করলে কার্যকর ফল পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
ঘেট কচুকে বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলে ঘেঁটকোলও বলা হয়ে থাকে। তামিল প্রদেশে করুণাইকিঝাংগু, তেলেগুতে দূরাদাকাণ্ডাগাড়া ও মালয়ে চেনা নামে এটি পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Typhonium trilobatum (Linn.)Schott. পূর্বে এটির নাম ছিল Arum trilobatum Linn.,ফ্যামিলী Araceae, ভারতে এই গণের ১৬টি প্রজাতি পাওয়া যায়। ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ: কন্দ, ডাঁটা ও পাতা।আরো পড়ুন
বাংলায় আমরা ছাতা, ব্যাঙের ছাতা, ভূঁইছাতা, কোড়ক ছাতা, ছত্রাক, পলছত্রাক, ভূঁইছাতি, ছাতকুড় প্রভৃতি নামে চিনি; হিন্দীতে এটিকে ছাতা, ভূঁইছত্তা, ভূঁইফোড়ছত্তা, ছতোনা, সাপের ছাতা, খুমী, ধরতীফুল প্রভৃতি বলে।আরো পড়ুন
ভুঁইছাতা তাজা বা শুকনো উভয়ভাবে খাওয়া যায়। ছোট টুকরো টুকরো করে ধুয়ে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে। পূর্বলিখিত প্রক্রিয়ায় তাকে প্রস্তুত করে সেটিকে সামান্য বাদাম বা সরষের তেলে অল্প ভেজে নিতে হবে, অথচ যেন সুসিদ্ধ হয়। এই ভাজা ছাতুই ঔষধার্থে ব্যবহার্য। আরো পড়ুন
ক্ষীরিণীর কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। ভাবপ্রকাশে উল্লিখিত ক্ষীরিণী বড় দুগ্ধিকা, বড় কেরুই, বড় খেরুই, দুধিয়া, দূধী প্রভৃতি নামে প্রচলিত। দুধিয়া- সবগুলির ফ্যামিলী Euphorbiaceae. প্রত্যেকটির পরিচিতি আলাদা আলাদাভাবে দেওয়া হলো। এই গাছগুলির যেকোন অংশ ভাঙ্গলেই ক্ষীর বা দুধ বেরোয়।আরো পড়ুন
ক্ষীরিণীর কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। ভাবপ্রকাশে উল্লিখিত ক্ষীরিণী বড় দুগ্ধিকা, বড় কেরুই, বড় খেরুই, দুধিয়া, দূধী প্রভৃতি নামে প্রচলিত। এটির বোটানিক্যাল নাম Euphorbia hirta Linn., এছাড়া আরও ২/৩ টি ক্ষীরিণী আমরা দেখতে পাই, সেগুলি তাই লঘু দুগ্ধিকার মধ্যেই পড়ে। আরো পড়ুন
বহ ও রক্তবহ স্রোতে। এর মূল লঘু, তিক্ত, কটু, রুক্ষ, তীক্ষ্ণ, উষ্ণবীর্য, দীপন, মূত্রজনক, আর্তবজনক, গ্রাহী, যকৃত আজক, কফনিঃসারক, বিরেচক, কফপিত্তহর, বলকারক, লালাপ্রসেকজনক। অজীর্ণ, অতিসার, অগ্নিমান্দ্য, অরুচি, মলবদ্ধতা ও শীতপিত্ত রোগে ব্যবহার্য। আরো পড়ুন
ছোট পঙ্খীরাজ (বৈজ্ঞানিক নাম: Drynaria quercifolia) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পার্বত্যঞ্চলে জন্মে।আরো পড়ুন
লাইজাবরি (বৈজ্ঞানিক নাম: Drymaria diandra) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সংকটাপন্ন। ভারত, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার উষ্ণাঞ্চল, ইন্দোচীন এবং চীন। Sharma and Balakrishna (1993) কর্তৃক এটি বাংলাদেশ থেকে রিপোর্টকৃত।আরো পড়ুন
ঢেকিয়া শাক (বৈজ্ঞানিক নাম: Diplazium esculentum) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সর্বত্রে জন্মে। ভারত, চীন, তাইওয়ান, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং নিউগিনি। বাংলাদেশে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাজশাহী, রংপুর এবং সিলেট জেলাসমূহে এই প্রজাতি পাওয়া যায়। (Mirza and Rahman, 1997)আরো পড়ুন