বনঢুলি বা দুপুরমনি ফুল ও মূলের ছয়টি ভেষজ গুণাগুণ

দুপুরমনি

উষ্ণ, গরপাক, ত্রিদোষের প্রশমক, জ্বরনাশক ও পিচ্ছিল। ফল গুরুপাক ও কোষ্ঠবদ্ধতাকারক। চরকের মতে এটা সাপের বিষে হিতকর। সাঁওতালরা এর মূল অনেকক্ষেত্রে ঔষধার্থ ব্যবহার করে থাকে। ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে ফুল ও মূল।আরো পড়ুন

কুনছিছিরি বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো উপকারী অর্কিড

এই প্রজাতির পুষ্পমঞ্জরী খুবই সুদৃশ্য। সমগ্র উদ্ভিদটি জোলাপ হিসেবে, বমনোদ্রেককারী, টনিক এবং কর্ণ শূলের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ইন্দো-চীনে এই উদ্ভিদটি শারীরিকভাবে দুর্বল শিশুদের গোসল করাতে এবং মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের চিকিৎসায় এবং অগ্নি দগ্ধ ও ক্ষত চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় আরো পড়ুন

লাল চিটচিটা গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে জন্মানো একবর্ষজীবী বীরুৎ

লাল চিটচিটা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এশিয়া, আফ্রিকা হতে চান এবং অস্ট্রেলিয়া, মধ্য আমেরিকা এবং মালয়েশিয়ায় সুপরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে এবং পূর্বাঞ্চলে ইহা পাওয়া যায়।আরো পড়ুন

সটি বা ফইল্লা দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

রাইজোম কফ নির্গমক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, শীতলকারক, মূত্রবর্ধক এবং উত্তেজক, বায়ু নিরোধক। মন্ড সেতী এবং অর্শ্বে, ক্কাথ। কাল মরিচ, দারুচিনি এবং মধুর সাথে মিশিয়ে ঠান্ডা, ব্রংকাইটিস এবং হাঁপানিতে উপকারী, অন্যান্য উপকরণের সঙ্গে মিশিয়ে প্রসুতির দুর্বলতা কাটাতে দেওয়া হয়।আরো পড়ুন

হলুদ বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও ভেষজ গুণসম্পন্ন মসলা

রাইজোম উত্তেজক, বায়ু নিরোধক, টনিক, রক্ত পরিষ্কারক, জ্বরনাশক এবং কৃমিনাশক। ফুলা, বাত, জন্ডিস এবং ঠান্ডায় বহুল ব্যবহার হয়। তাজা রস অনেক চর্মরোগে জীবাণু নাশক হিসাবে ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

কালা হলদি পাহাড়িঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

রাইজোম উত্তেজক, বায়ু নিরোধক, বাহ্যিকভাবে আঘাত, মচকানোতে এবং বাতের ব্যথায় ব্যবহার হয়। মাথাব্যথা এবং ক্ষতেও উপকারী, তাছাড়া প্রসাধনী তৈরীতেও ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

আমাদা বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় ভেষজ কন্দজ প্রজাতি

রাইজোম বায়ু নিরোধক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, শীতলকারক, রুচিকারক, কফ নির্গমক, যৌনশক্তি বর্ধক এবং দাস্ত কারক। রাইজোমের পেস্ট প্রদাহ, চুলকানি এবং চর্মরোগে ব্যবহার হয় এর ক্বাথ ব্রংকাইটিস, হাপানী, হিক্কা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ব্যবহার হয়। আরও পড়ুন

মিষ্টি কুমড়া বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও সহজলভ্য সবজি

পাতা, ফুল ও ফল সবজিরূপে খাওয়া হয়। কচি কান্ড ও পাতা সালাদরূপে উত্তম। বীজ কৃমিনাশক, মূত্রবর্ধক ও টনিক। ফোড়া ও পোড়া ঘায়ে ফলের রসালো অংশ ব্যবহার করা হয়। বীজ থেকে উৎপন্ন তেল স্নায়ুরোগে উপকারী।আরো পড়ুন

বন ধনে বা বন ধুনিয়া বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

বন ধনে

বন ধনে বা বন ধুনিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Croton bonplandianus) বাংলাদেশের সব জেলাতেই জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। বহুশাখান্বিত কাষ্ঠল বীরুৎ, ২০-৫০ সেমি লম্বা। আরো পড়ুন

পাহাড়ি ঝুনঝুনা পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো বিপন্ন ভেষজ বিরুৎ

পাহাড়ি ঝুনঝুনা (বৈজ্ঞানিক নাম: Crotalaria tetragona) বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলের জেলাগুলোতে জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। মিশ্র পত্রঝরা ও পাহাড়ী চিরহরিৎ বনাঞ্চলের উন্মুক্ত এলাকায় জন্মে। ফল ও ফল ধারণ নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি মাস। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!