ছিটকি বা পানিছিটকি ফাইলান্থাসি পরিবারের গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ

আফ্রিকা, কম্বোডিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চল, ফিলিপাইনস, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম । বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলে পাওয়া যায়। আরো পড়ুন

ভুঁই আমলা গোটা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বর্ষজীবী গুল্ম

উদ্ভিদটি মুত্রবর্ধক রূপে গণোরিয়া ও মূত্র নালির অন্যান্য পীড়ায় ব্যবহার করা হয়। মূল জন্ডিস ও বিটপ আমাশয় উপকারী। পাতা দ্বারা তৈরি পুলটিস হাড়ভাঙ্গা ও ক্ষত রোগে ব্যবহার করা হয়, আরো পড়ুন

রাং চিতা বাংলাদেশ এবং ভারতের বাগানে চাষযোগ্য ঔষধি ও আলংকারিক গুল্ম

রাং চিতা

রাং চিতা রসালো গুল্ম, আকারে প্রায় আড়ায় মিটার লম্বা হয়। তরুণ বিটপ। এটি কচি অবস্থায় অণুরোমশ, পরিণত অবস্থায় রোমশ বিহীন পত্র সোপপত্রিক, উপপত্র, গাঢ় বাদামী, বৃন্ত ৪-১০ মিমি লম্বা। পত্রফলক ডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকৃতি-ডিম্বাকার। পাতার দৈর্ঘ্য ৩-১৪ ও প্রস্থ ১-৮ সেমি। শীর্ষ বা স্থলাগ্র, মূলীয় অংশ কর্তিকাগ্র বা কীলকাকার। মঞ্জরীনল ৮-১২ মিমি পর্যন্ত লম্বা, বহির্ভাগ রোমশ বিহীন, অভ্যন্তর রোমশ, সূক্ষাগ্র মূলীয় অংশ সবুজাভ হলুদ এবং উপর লাল। প্রধান খন্ড ৩-৪ মিমি, দীর্ঘায়ত, স্থলাগ্র, প্রান্ত সিলিয়াযুক্ত, পার্শ্বীয় খন্ড প্রধান খন্ড অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর, মধ্য খন্ড পাশ্বীয় খন্ড অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর দলপুট লাল। আরো পড়ুন

গাঁজা বা ক্যানাবিস দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ গুল্মের প্রজাতি

গাঁজা উঁচু বর্ষজীবী বীরুৎ বা গুল্ম। পত্র একান্তর বা প্রতিমুখ, সবৃন্তক, সোপপত্রিক, উপপত্র স্থায়ী, পত্র ফলক ভল্লাকার, প্রান্ত দন্তক। পুষ্পবিন্যাস অক্ষীয়, খাটো ও ঝুলন্ত নিয়ত বা স্পাইক মঞ্জরীতে গুচ্ছবদ্ধ। আরো পড়ুন

গাঁজা বা ভাং এশিয়া অঞ্চলে জন্মানো গন্ধযুক্ত বর্ষবীজি গুল্ম

শীতের মাঝামাঝি সময়ে বিটপের শীর্ষ থেকে রজন ক্ষরিত হতে থাকে। ওই সময় স্ফীত শীর্ষাংশ অপসারণ করে মোড়ানো হয়। এই চ্যাপ্টা রজন যুক্ত বিটপীয় অংশ গাঁজা রূপে বাজারে বিক্রি করা হয়। রজন যুক্ত পরিপক্ক পাতা হলো ভাং যা ধুমপানে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

আপাং গুল্মের বিভিন্ন রোগে ব্যবহৃত ১২টি বহু ধরনের ঔষধি গুনাগুণ

আপাং (বৈজ্ঞানিক নাম: Achyranthes aspera) একটি বর্ষজীবী গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। আপাং সাধারণত অনমনীয়, ০.৩-১.০ মিটার উঁচু, কাণ্ড সাধারণত নিম্নাংশ হতে শাখাযুক্ত, সরেখ, কৌণিক, পর্বের উপরিভাগ আরো পড়ুন

তিল গাছ, বীজের ২৫টি ভেষজ ব্যবহার, গুণাগুণ ও উপকারিতা

তিল গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Sesamum indicum) আড়াই ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। সম্ভবত তিল থেকেই তেল শব্দটি প্রচলিত হয়েছে। আমরা সাধারণত দু রকমের তিলই দেখি। আরো পড়ুন

কেও বা কেঁউ মূলের সাতটি ঔষধি ব্যবহার ও প্রয়োগ

কেও বা কেঁউ (বৈজ্ঞানিক নাম: Cheilocostus speciosus) বহুবর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। কিছু এলাকায় এটি চাষাবাদ করা হয়েছে এবং অনেক জায়গায় একটি আগ্রাসী প্রজাতি হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কেও গাছ ঝোপালো। শিকড় থেকেই অনেক ডালপালা বেরিয়ে ঘন ঝোপ সৃষ্টি করে। কেঁউ ঝোপ ৫-৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। বোটানিক্যাল নাম Costus speciosus (Koen:) Sm. ও ফ্যামিলি Zingiberaceae. ব্যবহার্য অংশ- মাটির নীচের কাণ্ড।আরো পড়ুন

পুদিনা পাতা-র নয়টি ঔষধি ব্যবহার ও প্রয়োগ

পুদিনা (বৈজ্ঞানিক নাম: Mentha spicata) একটি বর্ষজীবী গাছ। এদের খুব তীব্র গন্ধ থাকে। পাতাগুলো খুব ছোট ছোট। পাতার উভয় কিনারায় করাতের মত খাঁজ কাটা থাকে। পুষ্পদণ্ড খুবই নরম। বহির্বাস লোমযুক্ত এবং পুস্পস্তবকের মধ্যে থাকে। এ গাছের চাষ করা হয়। পুদিনার তেল তার সুগন্ধির জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটাকে পুদিনার তেল হিসাবে উল্লেখ করা হয়।আরো পড়ুন

আপাং গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের ঔষধি উপগুল্ম

আপাং রৌদ্রজ্জ্বল উন্মুক্ত এলাকা, রাস্তার পার্শ্ব এবং পতিত স্থান, আদর্শভাবে ময়লার স্তুপে জন্মানো উদ্ভিদ। ফুল ও ফল ধারণ সারা বছর, অধিক ফুল হয় জুন-অক্টোবর। বীজ দ্বারা বংশ বিস্তার হয়।  আরো পড়ুন

error: Content is protected !!