দামেস্ক গোলাপ-এর গুণাগুণ, উপকারিতা ও প্রয়োগ

দামেস্ক গোলাপ

রসে তিক্ত, ধারক, বলকারক, হদযন্ত্রের হিতকর, মদবিরেচক, পিত্তপ্রশমক ও মেদোজনক। ঔষধ হিসাবে প্রয়োগ করা হয় ফল। মাথার যন্ত্রণায়, চক্ষুরোগে ও অতিরিক্ত ঘম নিঃসরণে হিতকর। কচি মুকুল ধারক ঔষধ হিসেবে ও শিরঃপীড়ায় বহুল ব্যবহত হয়। অনেকের মতে এটা দেহের অতিরিক্ত সন্তাপ দূরীকরণে সহায়ক। ব্যবহার্য অংশ ফল।আরো পড়ুন

শন বা বন শন এর আটটি ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

পাতা স্বাদে তিক্ত-মধুর, উষ্ণবীর্য, বমনকারক ও কফ-বাত প্রশমক। বীজ শীতগুণসম্পন্ন, ধারক ও গরুরপাক। ঔষধাথে প্রয়োগ করা হওয় পাতা বেদনানাশক; বিরেচক ও গর্ভপাতকারী।আরো পড়ুন

গোট বেগুন গুল্ম-এর দশটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

এর গাছ সাধারণতঃ ৫/৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। ফুল সাদা রঙের, ফল হয় থোকা থোকা সবুজ রঙের, পাকলে হলদে। ফুল ও ফল বৎসরের প্রায় সব সময়ই হয়ে থাকে। এর বীজকে বেগুন বা বৃহতীর বীজ থেকে পৃথক করা অসম্ভব। গুণাগুণের দিক থেকে এটি অনেকটা বৃহতীর (Solanum indicum) সমতুল্য। এটিও Solanaceae ফ্যামিলীর অন্তর্ভুক্ত গাছ।আরো পড়ুন

নুনে শাক-এর সাতটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

বড় জামুই গুল্ম হিমালয়ের ৫০০০ ফুট উচু পর্যন্ত স্থানে এবং ভারতের সর্বত্র অল্পবিস্তর জন্মে। সাধারণতঃ পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র পতিত জমিতে, খালের ধারে হয়ে থাকে। বর্ষজীবী রসাল গুল্ম। কাণ্ড ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি হয়, কাণ্ড থেকে সরু, ছোট ছোট শাখা বেরোয়। সমগ্র কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখা লালচে। আরো পড়ুন

তামাক-এর বহুবিধ ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

পাতা কাঁচা ও শুকনো উভয়ই, কাণ্ড ও বীজ ব্যবহার হয়। তবে ব্যবহারের সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে (ক) এক বৎসরের বেশী পুরানো তামাক কিছুটা হীনগুণ হয়। (খ) ঔষধার্থে প্রয়োগের দুই-তিন দিন পূর্বে তাকে ভাল করে ধুয়ে, রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে এবং সেইটাই ব্যবহার করতে হবে।আরো পড়ুন

ক্ষেতপাপড়া গুল্ম-এর পাঁচটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

ইহার ক্বাথ পিত্তজ জ্বরে এবং পাকস্থলীর পীড়ায় খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়। ক্ষেতপাপড়া ও ধনে একত্রে সিদ্ধ করে খেলে বহুদিনের পুরাতন জ্বর সেরে যায়। এছাড়া পাড়ুরোগেও এর ব্যবহার দেখা যায়। এটি স্নায়ুগত পীড়ায় হিতকর।আরো পড়ুন

বামনহাটি গুল্ম-এর সাতটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

বৃহৎ আকারের গুল্ম হলেও আয়ুর্বেদীয় পরিভাষা অনুযায়ী এটি বক্ষের পর্যায়ে পড়ে, যেহেতু এটির ডাল (শাখা) কেটে দেওয়ার পর তার পাশ থেকে পুনরায় নতুন গাছ বের হয়। সাধারণতঃ ৪ থেকে ৮ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে দেখা যায়, কাণ্ড সরল, শাখাহীন ও অভ্যন্তর ভাগ ফাঁপা। গোড়ার দিককার পাতাগুলি পেকে ঝরে গিয়ে কাণ্ডের অগ্রভাগের পাতা থাকে। পাতা ৬ থেকে ৯ ইঞ্চি লম্বা, ১ থেকে দেড় ইঞ্চি চওড়া ও বোঁটা সিকি ইঞ্চির মতো লম্বা হয়। আরো পড়ুন

পুতরি দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

ভারতের খন্দ ও পরজা আদিবাসী সম্প্রদায় বক্ষ ও পাকস্থলীর ব্যথায় মুলের বা কান্ডের বাকল চূর্ণ চূর্ণীকৃত গোলমরিচের সাথে একত্র করে সেবন করে। সাওতাল আদিবাসী সম্প্রদায় বাকল ও মূল রেচকরূপে ব্যবহার করে।আরো পড়ুন

লতামহুরী বা নানভান্তুর বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। বাংলাদেশে এটি ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি ও সিলেট জেলায় জন্মে।আরো পড়ুন

গৈছুই দক্ষিণ পুর্ব এশিয়ার অরণ্যে জন্মানো উদ্ভিদ

ভূমিকা: গৈছুই (বৈজ্ঞানিক নাম: Combretum latifolium) বাংলাদেশের সব পাহাড়িঞ্চলে জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। গৈছুই-এর বর্ণনা: বৃহৎ ছড়ানো গুল্ম বা কাষ্ঠল আরোহী, তরুণ শাখা শল্কপত্র যুক্ত, পুরাতন শাখা মসৃণ। পত্র কাগজবৎ, প্রতিমুখ, প্রশস্ত উপবৃত্তাকার থেকে ডিম্বাকৃতি-উপবৃত্তাকার, ৮-১৮ X ৫.০-১০.৫ সেমি, শীর্ষ দীর্ঘাগ্র, মূলীয় অংশ কীলকাকার, স্থূলা বা গোলাকার, শিরা ৫-৮ জোড়া, প্রশস্ত ফাঁক যুক্ত, … Read more

error: Content is protected !!