শ্যাওড়া দক্ষিণ এশিয়ার চিরসবুজ পত্রবহুল ঔষধি গাছ

শ্যাওড়া বা শেওড়া বা শাহাড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Streblus asper) হচ্ছে মোরাসি পরিবারের স্ট্রেবলাস গণের একটি সপুষ্পক চিরসবুজ উদ্ভিদ। চলতি কথায় আমরা একে শাঁড়া গাছ বলে থাকি। আরো পড়ুন

বেল এশিয়ার সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ঔষধিগুণ সম্পন্ন ফল

ফলের খোসা কাঠের মতো শক্ত বলে ইংরেজিতে বেলকে বলে ‘Wood Apple’ আর বাংলায় ফলটির এত কদর দেখে বিদেশিরাও ওকে ডাকত ‘Bengal quince’ বলে।বেল গাছ বড় ধরনের বৃক্ষ । আরো পড়ুন

জয়ন্তী ছোট আকারের বাংলাদেশের ঔষধি গাছ

জয়ন্তী গাছটি বেশি উচু হয় না। ছোট আকারের গাছ হলেও এটি দ্রুতবর্ধনশীল। এর কাঠ নরম। এই গাছ সাধারণত ১০ থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত হতে দেখা যায়। আরো পড়ুন

রামবুটান এশিয়া অঞ্চলের বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত রসালো ফল

রাম্বুটানের বৈজ্ঞানিক নাম Nephelium lappaceum L. রাম্বুটান ফলের চেহারা দেখে একে কেউ কেউ দাঁড়িওয়ালা লিচু বলেন। কেননা লিচুর মতো ফলটির খোসায় কাঁটার বদলে আছে নরম আঁশ বা চুলের মতো মোটা আঁশ। আরো পড়ুন

ডেউয়া ভেষজ পুষ্টি গুণসম্পন্ন টক-মিষ্টি ফল

বর্তা বা ডেউয়া মূলত কাঁঠাল পরিবারভুক্ত দেশিয় গাছ হিসেবে চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, গাজীপুর, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহের প্রাকৃতিক বনাঞ্চলে বুনো পরিবেশে জন্মাতে দেখা যায়। আরো পড়ুন

কালো জাম দক্ষিণ এশিয়ার ফলদ ও ঔষধি বৃক্ষ

জাম গাছ চিরসবুজ গাছ। এটি বড় আকারের বৃক্ষ। ২০ মিটারেরও বেশি লম্বা হয়ে থাকে। গাছের কাণ্ডের রঙ ধূসর ও ডালের মাথায় পাতা জোড়ায় জোড়ায় লাগানো থাকে। আরো পড়ুন

কুরচি ভারতীয় সুগন্ধি ও ঔষধি গুণ সম্পন্ন ফুল

ভুমিকা: কুরচি বা কুড়চি (বৈজ্ঞানিক নাম: Holarrhena pubescens) হচ্ছে হোলার্হেনা গণের মাঝারি আকৃতির গাছ। এর ছোট ছোট ফুলের বেশ মিষ্টি গন্ধে ভরা থাকে। সুগন্ধের জন্য বাগানে লাগিয়ে থাকে। পরিচিতি: বাংলাদেশ ও ভারতেরে জন্মান এই প্রজাতি ৬ থেকে ৭ মিটার উঁচু হয়। এটা মাঝারি ধরনের গাছ। এর পাতা বেশ বড়। পাতার আকার ৬ থেকে ৭ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয় এবং ১২ ইঞ্চি থেকে ২২ ইঞ্চি পর্যন্ত চওড়া হয়ে থাকে। আরো পড়ুন

বিলাতি আমড়া জনপ্রিয় সুস্বাদু ও ঔষধি ফল

বিলাতি আমড়া এনাকার্ডিয়াসি পরিবারের স্পনডিয়াস গণের একটি ফলদ বৃক্ষ। এটি বাংলাদেশে জনপ্রিয় ফলদায়ী গাছ। বাংলাদেশের প্রায় সব স্থানে এটি পাওয়া যায়, অনেকে বেড়ার ধারে এটাকে লাগিয়ে রাখেন। আরো পড়ুন

বকুল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর তীরবর্তী এলাকার বৃক্ষ

পরিচিতি: বাংলা ভাষায় এদের নাম বকুল, বহুল, বুকাল, বাকুল, বাকাল। তবে বকুল নামেই বেশি পরিচিত। বকুলের আদি আবাস ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আন্দামান ও বার্মা। তবে বর্তমানে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর তীরবর্তী এলাকার ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, বার্মা, ইন্দো-চীন, থাইল্যান্ড, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ এলাকা জুড়ে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া, মালয়েশিয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, নিউ ক্যালিডোনিয়া (ফ্রান্স), ভানুয়াতু, এবং উত্তর অস্ট্রেলিয়াতে এই গাছ চাষ করা হয়। আরো পড়ুন

অর্জুন এশিয়ায় জন্মানো মহা উপকারি ঔষধি বৃক্ষ

অর্জুন কমব্রেটাসি পরিবারের টারমিনালিয়া গণের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি বৃক্ষ। পরিণত বয়সে গাছ ১০ থেকে ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এছাড়া এই গাছের উচ্চতা ১৫ থেকে ২০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!