নিম গাছের ফুল, ফল, পাতা ভেষজ ঔষধি গুণ সম্পন্ন
নিম এশিয়ার একটি ঔষধি বৃক্ষ। এর দ্বিপদ নাম Azadirachta indica. এটি বাংলাদেশ ভারতের সর্বত্র জন্মে এবং এই গাছের ফুল, ফল, পাতা ভেষজ কাজে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন
বৃক্ষ হচ্ছে বহু শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট্য, বর্ষজীবী, কাষ্ঠল, সপুষ্পক উদ্ভিদ। বৃক্ষ বড় আকারের। নানা প্রজাতির বৃক্ষ আছে। ভেষজ, ফুল, কাষ্ঠল ইত্যাদি। পৃথিবীকে সজীব, সুন্দর, প্রাণবন্ত রাখতে বৃক্ষের ভূমিকা অনেক। বৃক্ষের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো হলো মূল, কাণ্ড, ডালপালা, বাকল, ফুল, ফল এবং পাতা।
নিম এশিয়ার একটি ঔষধি বৃক্ষ। এর দ্বিপদ নাম Azadirachta indica. এটি বাংলাদেশ ভারতের সর্বত্র জন্মে এবং এই গাছের ফুল, ফল, পাতা ভেষজ কাজে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন
বৈজ্ঞানিক নাম: Ficus benghalensis L.. সমনাম: Ficus banyana Oken; Ficus benghalensis var. krishnae (C. D. C.) Corner; Ficus chauvieri G. Nicholson; Ficus cotoneifolia Vahl; Ficus cotonifolia Stokes; Ficus crassinervia Kunth & C. D. Bouché; Ficus karet Baill.; Ficus krishnae C. D. C.; Ficus lancifolia Moench; Ficus lasiophylla Link; Ficus procera Salisb.; Ficus pubescens B. Heyne … Read more
কুরচি (বৈজ্ঞানিক নাম: Holarrhena pubescens) মূলত একটি গণের নাম। কুরচি বলতে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল ও পাকিস্তানে মূলত দুটি গণের প্রায় ৭-৮টি প্রজাতির বৃক্ষকে উল্লেখ করা হয়। আরো পড়ুন
পরিচিতি: জয়ন্তী বৃক্ষ বেশী উচু হয় না, সাধারণত ১০/১২ ফুট পর্যন্ত হতে দেখা যায়; গাছ বেশী ঝোপঝাড় হয় না, পাতাগুলি দেখতে অনেকটা তেতুল পাতার মতো। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Sesbania sesban (Linn.) Mear.,পরিবার Fabaceae. জয়ন্তী গাছটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়ুন জয়ন্তী ছোট আকারের বাংলাদেশের ঔষধি গাছ রোগ প্রতিকারে ১. নাকের জল: প্রায় সারা বৎসরই পড়ে, হয় … Read more
ছায়াতরু হিসেবে অশ্বত্থ ঔষধি গাছটি রাস্তার ধারে রোপণ করা হলেও উপযোগিতায় বটগাছের সঙ্গে তার তুলনাই হয় না। তবে বট, অশ্বত্থ, পাকুড় প্রভৃতি যাদের গুপ্তবীজ, আরো পড়ুন
অশোক গাছের ছাল, বীজ দিয়ে ভেষজ ঔষধ তৈরি হয়। এই গাছ বহু শাখাবিশিষ্ট ছায়াতরু, বর্তমানে পথের ধারে একে রোপণ করতে দেখা যায়। আরো পড়ুন
বড় ছাতিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Alstonia scholaris) এপোসিনাসি পরিবারের এলস্টোনিয়া গণের বৃহৎ ও চিরসবুজ বৃক্ষ। আরো পড়ুন
বিবরণ: ধারনা করা হয় মহুয়ার আদিবাস ভারতবর্ষে। মহুয়া প্রায় ২০ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এভারগ্রীন বা সেমিএভারগ্রীন খরা প্রতিরোধী ট্রপিকাল/গ্রীষ্মমন্ডলীয় বৃক্ষ। এর পাতা মোটা এবং লেদারি। ফুল ছোট, সুগন্ধযুক্ত এবং শাখার মাথায় গুচ্ছাকারে ফোটে, রঙ ঈষৎ হলুদ বা ডাল হোয়াইট। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বলে মহুয়া ফুল আদিবাসীদের কাছে খুব প্রিয়। মহুয়া গাছের কালচারাল এবং ইকোনোমিক মূল্যও যথেষ্ট। Antheraea paphia নামীয় মথ মহুয়ার পাতা খেয়ে তসর সিল্ক tassar silk তৈরী করে যার বাণিজ্যিক মূল্য প্রচুর। মহুয়া একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এগ্রোফরেস্ট্রি স্পিসিস। মহুয়ার শিকড় বিস্তৃত বিধায় সহজেই ভূমিক্ষয় রোধ করতে পারে। মহুয়া তীব্রগন্ধী ফুল এবং ফেব্রুয়ারী-এপ্রিলে ফুটে থাকে। মহুয়ার ফল জুলাই–অগাস্টে পাওয়া যায় । ফলের পাল্প মিষ্টি এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি ভালো উৎস। কাঁচা মহুয়া সবুজ এবং পাকলে কমলা বা লালচে হলুদ হয়। আরো পড়ুন
বুদ্ধনারকেল বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল ৪ অনুযায়ী একটি সংরক্ষিত উদ্ভিদ। এটি ফুল কিংবা ফলের জন্য নয়, তার আঙ্গিক বৈশিষ্ট্যের জন্যই বিখ্যাত। গাছের কাণ্ড বেশ বড়, গোলাকার এবং বহু শাখা-প্রশাখা সত্ত্বেও যথেষ্ট বলিষ্ঠ। শাখা-প্রশাখাগুলো ততটা লম্বা নয়, অনেকটা বিক্ষিপ্ত ধরনের। আরো পড়ুন