ননী বা আচফুল-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

ননী বা আচফুল-এর (Morinda citrifolia) লোকপ্রচলিত যেসব ভেষজ প্রয়োগ গা-গ্রামে এখনও ব্যবহৃত হয়ে আসছে, সেগুলির গুণাগুণ বিচার নতুন করে করা প্রয়োজন। ঔষধ হিসাবে এর শিকড়, পাতা ও ফল ব্যবহৃত হয়। যে গুণাগুণগুলো সংগৃহীত হয়েছে তার কয়েকটি এখানে দেওয়া হলো।আরো পড়ুন

চা পাতা ব্যবহার আটটি উপকারিতা

চা পান (বৈজ্ঞানিক নাম: Camellia sinensis, ইংরেজি নাম: Tea Plant) শুধু দোষেরই নয়; চায়েরও আছে কিছু কিছু গুণ। এটি রুচি উৎপন্ন করে, ত্বক ও মূত্রাশয়কে প্রভাবিত করে ঘাম সৃষ্টি করে এবং প্রস্রাবের বেগ আনে, ঢিমে হয়ে যাওয়া উৎসাহ আবার চাগিয়ে দেয়, ক্লান্তি দূর করে, পিত্ত বাড়িয়ে দেয়। খাওয়ার চার ঘণ্টা পরে চা পান করলে ভাল হয়। অতএব খাওয়ার তিন-চার ঘণ্টা পরে খাবারের যে অংশটুকু হজম হয়নি তা চা হজম করিয়ে নীচে নামিয়ে দেয়।আরো পড়ুন

শিলারস বৃক্ষ-এর দশটি ভেষজ গুণাগুণ

দেশী ও বহিরাগত শিলার প্রায় একই গুণসম্পন্ন, কেবল গুণের মাত্রা অল্প-বিস্তর কম-বেশি। যেটি যখন পাওয়া যাবে, সেটিই ব্যবহার করলে চলবে। এই গাছটি আসাম, অরুণাচল প্রদেশ, ভুটান, বর্মা, চীন, জাভা, বাংলাদেশ প্রভৃতি স্থানে অল্প-বিস্তর পাওয়া যায়। শিলারস গাছের ফ্যামিলী Altingiaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ আঠা বা বৃক্ষনিস।আরো পড়ুন

শিলারস এশিয়ার দেশসমূহে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

এটি মধ্যমাকৃতি বহু শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট বৃক্ষ। পাতা করতলাকৃতি, ফুল পীতবর্ণ ও গুচ্ছবদ্ধ। গাছের ছাল বাদামী রঙের। কাঠ লালচে বাদামী অথবা বাদামী, মসৃণ, ভারী এবং শক্ত। বীজ গোলাকার, কর্কশ ও শক্ত। বীজ থেকেই গাছ জন্মে। এই গণের একটি মাত্র প্রজাতি ভারতবর্ষে বিদ্যমান।আরো পড়ুন

রোহিণা বা রোহণ বৃক্ষে আছে ভেষজ গুণাগুণ

রোহিণা বা রোহণ (Soymida febrifuga) ভেষজটিকে নিয়ে যেসব যোগ ভারতের পশ্চিম বাংলা ও উড়িষ্যায় চলে আসছে, সেগুলির কয়েকটি সংগ্রহ করে এই প্রবন্ধে উল্লেখ করা হলও।আরো পড়ুন

রোহণ বা রোহিণা দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ বৃক্ষ

রোহণ বৃহদাকৃতি গাছ। সাধারণতঃ ৬০ থেকে ৭০ ফুট উঁচু হতে দেখা যায়। গাছের ছাল মোটা, দেখতে প্রায় মেহগনি গাছের ছালের মতো। সবুজ পত্রাচ্ছাদিত এই বৃক্ষের কাঠ অতি শক্ত ও মজবুত এবং মূল্যবান, কাঠের বাইরের দিকটা শ্বেতাভ হলেও ভেতরের কাঠ রক্তবর্ণ। বাদামী লাল বা গাঢ় লাল হয়ে থাকে। পত্র পক্ষাকার, ৬-১৮ ইঞ্চি লম্বা, তাতে ৩-৬ জোড়া পত্রিকা থাকে। আরো পড়ুন

পরশপিপুল বৃক্ষ-টির ছয়টি ভেষজ গুণাগুণ

পরশপিপুল (Thespesia populnea) চিরসবুজ ও দ্রুতবর্ধশীল বৃক্ষ। ঔষধি কাজে এই গাছ ব্যবহৃত হয়। গাছের কাঠ আসবাব বানাতে ব্যবহৃত হয়। ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ:- ফল, ফুল, পাতা, বীজ, মূল, ছাল ও অন্তঃকাষ্ঠ।আরো পড়ুন

পরশপিপুল শোভাবর্ধক ও ভেষজ গুণসম্পন্ন বৃক্ষ

সাধারণতঃ ভারতের সর্বত্র এই গাছটি জন্মে, তবে পাহাড়ী অঞ্চলে এটিকে দেখা যায় না। পশ্চিমবঙ্গ এবং ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে জন্মে। ছায়াদার ও সৌন্দর্যবর্ধক বৃক্ষ হিসেবে রাস্তার ধারে লাগানো হয়ে থাকে। বীজ অথবা ডাল থেকে গাছ হয়। সমুদ্র অঞ্চলের খাড়ী বা নোনা জমি এই গাছের অনুকূল ক্ষেত্র, লাগানোর পর বিনা তদারকিতেও গাছটি দ্রুত বেড়ে ওঠে।আরো পড়ুন

পাটুলি গাছ-এর ছাল ও মূলে আছে নানা ভেষজ গুণাগুণ

পাটুলি গাছ-এর ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—মূল ও গাছের ছাল । কোথাও কোথাও গাম্ভারী ছালের পরিবর্তে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এর কাঠ হালকা। প্যাকিং বাক্স, চায়ের বাক্স, দেশলাই-এর কাঠি, ড্রাম, ব্যারেল, শ্লেট ও ছবি বাঁধানোর ফ্রেম, পেন্সিল, খেলনা প্রভৃতি তৈরীর জন্য এই গাছের কাঠ ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন

মাদলা বা ঘোড়াকরঞ্জ-এ আছে ভেষজ গুণাগুণ

মাদলা বা ঘোড়াকরঞ্জ গাছের ছাল অতিসার, আমাশা, শ্বাস, জীর্ণ ফুসফুস নলিকাপ্রদাহ প্রভৃতিতে ব্যবহার্য। ছাল ও পাতা বলকর, প্রসবান্তিক দুর্বলতানাশক। গাছের আঠা চুর্ণ অল্প মাত্রায় ব্যবহার করলে আমাশা (প্রবাহিকা) ও ফুসফুসনলিকা প্রদাহে (ব্রঙ্কাইটিসে) সুফল পাওয়া যায়। এটি প্রধানভাবে কাজ করে রসবহ স্রোতে। মাদলা বা ঘোড়াকরঞ্জ-এর পরিচিতি বৃহদাকৃতি গাছ। ৬০-৮০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে দেখা যায়। কাণ্ড … Read more

error: Content is protected !!