পুন্নাগ গাছের নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

পুন্নাগ গাছের (Calophyllum inophyllum) ছাল, পাতা, বীজ ভেষজ কাজে ব্যবহৃত হয়। এর বীজ থেকে এক ধরণের তেল হয়, যা চর্মরোগের জন্য খুব উপকারী। দক্ষিণ ভারত, পশ্চিমবঙ্গ ও উড়িষ্যার সমুদ্রোপকূলবর্তী স্থান, বোম্বাই প্রদেশের পূর্ব ও পশ্চিম অংশ, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, বর্মা, মালয়, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি স্থানে জন্মে। তবে ভারতের সর্বত্র এই গাছটিকে লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং হচ্ছে রাস্তার দু’ধারের ও বাগানের সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য।আরো পড়ুন

ভোলাটুকি গাছের নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

একে সংস্কৃতে বলা হয় ভল্লাতক, অরুষ্কর (এছাড়া আরও ১৪টি নাম আছে), বাংলায় ভেলা, হিন্দীতে ভিলাবা, ভেলা প্রভৃতি বলা হয়ে থাকে। এর বোটানিক্যাল নাম Semecarpus anacardium Linn. f., পুর্বে এটির নাম ছিল Semecarpus latifolius, Pers., Anacardium latifolium, Lamk, Anacardium officinarum, Gaertn. প্রভৃতি ; ফ্যামিলী Anacardiaceae.আরো পড়ুন

আমজুর বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

আমজুর (বৈজ্ঞানিক নাম: Drimycarpus racemosus) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সংকটাপন্ন। ভারত এবং মায়ানমার। বাংলাদেশে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সিলেট ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলায় এই প্রজাতিটির প্রাপ্তির তথ্য জানা যায়।আরো পড়ুন

তেলি গর্জন দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

তেলি গর্জন (বৈজ্ঞানিক নাম: Dipterocarpus turbinatus) এক প্রকারের ভেষজ বৃক্ষ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সর্বত্রে জন্মে। ভারত (আসাম, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ) মায়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়া। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ও সিলেট জেলায় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে পাওয়া যায়।আরো পড়ুন

জানগানিয়া দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো উপকারী বৃক্ষ

ভারত, হিমালয়ের পূর্ব দিক, মায়ানমার এবং চীন। বাংলাদেশে ইহা ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বিস্তৃত।আরো পড়ুন

বন সাবাইম এশিয়ার চিরহরিৎ বনে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

পত্রঝরা বৃক্ষ, ২৭ মিটার পর্যন্ত উঁচু, শাখাপ্রশাখা ছড়ানো, ক্ষুদ্র শাখা রোমশ, বাকল গাঢ় বাদামি, পাতলা যা উল্লম্ব সন্ধিযুক্ত, পুরাতন বৃক্ষে একটির উপর অন্যটি স্তরে উন্মুক্ত। পত্র সচূড় পক্ষল, একান্তর, ১৪.৫-৫.৫ x ২-৩ সেমি, আয়তাকার-উপবৃত্তাকার, কদাচিৎ প্রায় বর্তুলাকার,আরো পড়ুন

বাগরাজ বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো বৃক্ষ

চিরহরিৎ বৃক্ষ। পত্র প্রায় আবর্তকারে সজ্জিত, ১৫২৫ x ৩-৬ সেমি, উপবৃত্তাকার, দীর্ঘাগ্র বা স্থূলভাবে দীর্ঘা, কীলকাকার বা হীরকাকার-বিডিম্বাকার, গোঁড়ায় অধিক সংকীর্ণ, নিম্নপৃষ্ঠ চকচকে বা চকচকে নয়।আরো পড়ুন

চাকেমদিয়া ভেষজ গুণসম্পন্ন ও শোভা বর্ধক বৃক্ষ

বৃহৎ বৃক্ষ, বাকল মসৃণ, ধূসর। পত্র ৭.৫-১৮.০ x ১-২ সেমি, পত্রক ১১-১৭টি, চকচকে, ডিম্বাকার, বিডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার, উপরিভাগ রোমহীন, নিম্নভাগ ফিকে এবং মোটামুটি রোমশ, গোড়া গোলাকার বা প্রায় সূক্ষ্মাগ্র, শীর্ষ স্থূলাগ্র, খাতাগ্র, প্রধান শিরা খুবই তির্যক, অসংখ্য, সমান্তরাল, স্পষ্ট, পত্রবৃন্ত প্রায় ৩.৫ মিমি লম্বা। আরো পড়ুন

গোলাক পাম পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো শোভাবর্ধক উদ্ভিদ

গুচ্ছে গুচ্ছে একত্রিত হয়ে ঝাড় সৃষ্টি করে, উঁচু আরোহী, কান্ড পত্রাবরণ সহ ৪-৬ সেমি এবং পত্রাবরণ বিহীন ২-৪ সেমি ব্যাস বিশিষ্ট। পর্বমধ্য ৩০-৩৫ সেমি লম্বা। পত্রাবরণ ফিকে সবুজ থেকে ধূসর বর্ণের, চ্যাপটা,পাতলা, কোণাকৃতি, সংমিত কন্টকে আবৃত।আরো পড়ুন

রয়না বা পিতরাজ-এর মূল, ফুলের নানা ভেষজ গুণাগুণ

পিতরাজ-বা-রয়না

এর সংস্কৃত নাম রোহিতক, বাংলার প্রচলিত নাম পিতরজ ও তিক্তরাজ, হিন্দীতে হরিণহরা ও মারাঠীতে রোহদা নামে প্রখ্যাত। এর বোটানিক্যাল নাম Aphanamixis polystachya (wall.) parker. পরিবার Meliaceae. ঔষধাথে ব্যবহার্য অংশ— গাছের ছাল ও বীজের তেল।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!