শাহ জাহান পরিচালিত ষড়যন্ত্র ও ক্ষমতালোভ

আহমদনগর জয় করার পুরস্কারস্বরূপ জাহাঙ্গীর তাঁর দ্বিতীয় পুত্র খুররমকে শাহ জাহান (অর্থাৎ দুনিয়ার শাসনকর্তা) উপাধি দিলেন ও তাঁকে নিযুক্ত করলেন সমৃদ্ধ গুজরাট রাজ্যের শাসনকর্তা। আরো পড়ুন

মোগল শাসনামলে গুজরাটের অর্থনৈতিক অবস্থার বিশ্লেষণ

মোগল শাসনামলে মধ্যে সবচেয়ে উন্নত এলাকা ও সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের কেন্দ্র ছিল গুজরাট। অপুর্ব চমৎকার নানা ধরনের কাপড় বোনা হতো সেখানে, নীলের চাষ হতো, মূল্যবান রক্তিমাভ ক্যরনীলিআন পাথরের নানা হাতে তৈরি জিনিস প্রস্তুত হতো আর তৈরি হতো আলঙ্কারিক নানা অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি। আরো পড়ুন

বাংলায় মোগল শাসনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বাংলা থেকে বিরামহীন সম্পদ লুণ্ঠন

বাংলায় মোগল শাসনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বাংলা থেকে বিরামহীন সম্পদ লুণ্ঠন। যদিও আকবরের রাজত্বকালে বাংলা মোগল-শাসনের অধীনে আসে তবু সাম্রাজ্যের এই প্রত্যন্ত প্রদেশটিতে মোগলদের শাসন যথেষ্ট নিশ্চিত ও নিরাপদ ছিল না। আরো পড়ুন

মোগল সাম্রাজ্যে জাহাঙ্গীরের রাজত্বকাল ও রাজ্য বিস্তার

সপ্তদশ শতকের গোড়ার দিকে মোগল সাম্রাজ্যে জাহাঙ্গীরের মোগল-সিংহাসনে আরোহণ আকবরের ঘোষিত ধর্মীয় সহনশীলতার নীতি থেকে কিছু-পরিমাণে বিচ্যুতির সুচক। আরো পড়ুন

মোগল সাম্রাজ্যের সমাজ চিন্তা ও গণ আন্দোলন

আবুল ফজলের বাবা শেখ মুবারক ‘মাহদি’বাদী আন্দোলনের অনুসারক ছিলেন এবং এই আন্দোলন আবুল ফজলের চিন্তাধারাকে বহুলাংশে প্রাভাবিত করেছিল। শহরের মুসলিম ব্যবসায়ী ও কারুশিল্পীদের মধ্যে প্রসারলাভ করে এই আন্দোলনটি। আরো পড়ুন

শাসন ও ধর্মীয় সংস্কারের ক্ষেত্রে মোগল আমলে নানা পদক্ষেপ

১৫৬৯ খ্রীস্টাব্দে আকবর নির্দেশ দেন আগ্রা থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে বাবর যেখানে রাণা সঙ্গকে যুদ্ধে পরাস্ত করেছিলেন সেই সিক্রিতে নতুন একটি শহর-নির্মাণের। ‘পাতশাহের’ হুকুম অনুযায়ী আকবরের দরবারের আমির ওমরাহরা আগে যেখানে ধু-ধু মাঠ ছিল সেই বিশাল প্রান্তরে বহুবিধ প্রাসাদ ও প্রমোদ-উদ্যান নির্মাণ করালেন। আরো পড়ুন

আকবরের শাসনামলে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা

আকবরের শাসনামলে প্রধান প্রশাসনিক বিভাগ ছিল রাজস্ব-সম্পর্কিত বিভাগ। এ-বিভাগের প্রধান ছিলেন ‘দিওয়ান’। রাজস্ব-আদায়কারী কর্মচারিরা বেশির ভাগই হিন্দু ছিলেন। আরো পড়ুন

আকবরের রাজত্বকাল ও রাজ্যবিস্তারের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সময়

আকবরের রাজত্বকাল হচ্ছে ভারতের মুঘল যুগের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। শের শাহ মৃত্যুর ফলে পুনরায় একবার দিল্লীর সিংহাসন নিয়ে আফগান সামন্ত-ভূস্বামীদের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। শেষপর্যন্ত ক্ষমতা দখল করেন শের শাহের কনিষ্ঠ পুত্র। তিনি রাজত্ব করেন ১৫৫৪ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত। এর মত্যুর পরে আবার প্রচণ্ড সংঘর্ষ বাধে, আর তা বাধে সিংহাসনের চারজন দাবিদারের মধ্যে। আরো পড়ুন

মোগল সাম্রাজ্য দক্ষিণ এশিয়ার সামন্তবাদী জনবিরোধী প্রাচীন সাম্রাজ্য

মুঘল সাম্রাজ্য বা মোগল সাম্রাজ্য (ইংরেজি: Mughal Empire) ছিলো দক্ষিণ এশিয়ার সামন্তবাদনির্ভর এক জনবিরোধী প্রাচীন সাম্রাজ্য। দিল্লীতে সুলতানশাহীর অস্তিত্ব, মুসলিম সামন্ত-ভূস্বামীদের এক শাসক সম্প্রদায়ের উদ্ভব, হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের দীর্ঘকালীন সহ-অবস্থিতি আরো পড়ুন

উপনিবেশবাদের ফলাফল হচ্ছে বিশ্ব সমাজের পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যবাদী রূপ

উপনিবেশবাদের ফলাফল থেকে বের হয়ে আসে বিশ্ব সমাজের পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যবাদী রূপ। আজকের দিনে বসে দুনিয়াকে বুঝতে হলে উপনিবেশবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ইতিহাসকে ভালো করে বোঝা দরকার। পঞ্চদশ শতকের শেষ ভাগ থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত ছিল উপনিবেশবাদের স্বর্ণযুগ। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে এসে অধিকাংশ উপনিবেশগুলোতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয় এবং আরো পড়ুন

error: Content is protected !!