দাঁতের সমস্যা সমাধানে ১৯টি ঘরোয়া পদ্ধতি

চুলের সমস্যা

দাঁতের নানাবিধ সমস্যার সমাধানের জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি- ১. সুপারি: সুপারি ভস্ম দিয়ে দাঁত মাজলে মাড়ির ব্যথা কমে যায়। যাঁরা পায়োরিয়ায় রোগে ভুগছেন তাঁরা মাজনের মতো গুড়া দিয়ে দাঁত মাজবেন। এটাতে উপকার হবে। ইহার কষায় ধর্মিত্বের জন্য মাড়ির রক্তক্ষরন বন্ধ করে। সুপারিতে ফেনোল জাতীয় রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, যা দাঁতের ক্যারিস ও পায়োরিয়া সারাতে সাহায্য করে। এছাড়াও … Read more

ত্বকের যত্ন নিতে আটটি ঘরোয়া পদ্ধতি

চুলের সমস্যা

মানুষের প্রথম দর্শনে মুখমণ্ডল দেখে বুঝা যায় শরীরের কী অবস্থা। তাই ত্বকের যত্ন সবসময় নিতে হয়। প্রাচীন কাল থেকেই আয়ুর্বেদ বা ভেষজ উপাদান দিয়ে রূপচর্চা করা গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আসছে। কর্মজীবন বা আধুনিক সমাজের নানা ব্যস্ততায় ছেলে মেয়েরা পার্লারে যেতে পারেন না। নানা কারণে মানসিক অসুস্থতার জন্য ত্বক জীর্ন, অবসাদ, অনুজ্জ্বল হয়ে যায়। এই … Read more

গংধ কচু পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো বহুজীবী বীরুৎ

ভূমিকা: গংধ কচু (বৈজ্ঞানিক নাম: Homalomena aromatica) হচ্ছে এরাসাই পরিবারের হোমালোমেনা গণের এক প্রকারের বিরুৎ। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। গংধ কচু-এর বর্ণনা: গংধ কচু চিরহরিৎ বহুজীবী বীরুৎ। আকারে ১০-৩০ × ২-৪ সেমি , গ্রন্থিকন্দ অশাখ ও  সুগন্ধি। পাতা ১৫-৩০ × ১০-২৫ সেমি, প্রশস্ত, ডিম্বাকার, দীর্ঘাগ্র, মূলীয় খন্ড সাধারণত দূরাপুলারী, ডিম্বাকার, স্থূলাগ্র, উপরের খন্ডের এক-তৃতীয়াংশ … Read more

ঝাউয়া বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো উপকারী বৃক্ষ

ভূমিকা: ঝাউয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Holigarna longifolia) হচ্ছে অনাকারদিয়াসেই পরিবারের হোলিগারনা গণের এক প্রকারের বৃক্ষ। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। ঝাউয়া-এর বর্ণনা : ঝাউয়া মসৃণ ছাই-বর্ণ বাকলবিশিষ্ট লম্বা বৃক্ষ। বাহির থেকে আঘাতের ফলে অতিশয় কটু লাক্ষা ক্ষরিত হয়। পত্র ২৮-৪৫ × ৬.৫- ৮.০ সেমি, সংকীর্ণভাবে অর্ধ-বল্লমাকার, দীর্ঘাগ্র, মধ্যাংশের উপর হতে কীলকাকার নিম্নাংশের দিকে ক্রমান্বয়ে সরু, মসৃণ, … Read more

রাম ভেন্ডি বাংলাদেশে জন্মানো উপকারী বীরুৎ

ভূমিকা: রাম ভেন্ডি (বৈজ্ঞানিক নাম: Hibiscus surattensis) হচ্ছে ম্যালভেসিয়া পরিবারের হিবিসকাস গণের এক প্রকারের বিরুৎ। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। রাম ভেন্ডি-এর বর্ণনা : রাম ভেন্ডি নরম কান্ডবিশিষ্ট বর্ষজীবী বীরুৎ। এরা উচ্চতায় ৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। প্রথমে ঋজু পরে লতানো হয়। এদের কান্ড, পত্রবৃন্ত, পুষ্পবৃত্তি কা এবং পত্রশিরা নরম সাধারণ রোম এবং নিম্নদিকে বাঁকানো … Read more

ঝুমকা জবা উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের আলঙ্কারিক গুল্ম

ভূমিকা: ঝুমকা জবা (বৈজ্ঞানিক নাম: Hibiscus schizopetalus) হচ্ছে ম্যালভেসিয়া পরিবারের হিবিসকাস গণের এক প্রকারের গুল্ম। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। ঝুমকা জবা-এর বর্ণনা : ঝুমকা জবা গুল আকৃতির প্রজাতি। এদের উচ্চতা ২-৪ মিটার। কান্ড দেখতে কাষ্ঠল, সরু, শাখাগুলো ছড়ানো, কখনও ঝুলন্ত, মসৃণ। পাতা ০.৫- ২.০ সেমি লম্বা বৃন্তযুক্ত, ফলক ২-৭ × ১-৫ সেমি, ডিম্বাকার-উপবৃত্তাকার থেকে … Read more

স্থল পদ্ম গ্রীষ্মমন্ডলে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

ভূমিকা: স্থল পদ্ম (বৈজ্ঞানিক নাম: Hibiscus mutabilis) হচ্ছে ম্যালভেসিয়া পরিবারের হিবিসকাস গণের এক প্রকারের গুল্ম। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। স্থল পদ্ম-এর বর্ণনা : স্থল পদ্ম ঋজু ও বলিষ্ট গুল্ম। গাছটি উচ্চতায় ৫ মিটার পর্যন্ত হয়। দেখতে ঝোপাকার, কচি অংশ ধূসর বর্ণের তারকাকৃতি রোম এবং ক্ষুদ্রাকৃতির গ্রন্থিল রোমের মিশ্রনে ঘণভাবে আবৃত। পাতা ৫-১৫ সেমি লম্বা … Read more

জবা বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

ভূমিকা: জবা (বৈজ্ঞানিক নাম: Hibiscus rosa-sinensis) হচ্ছে ম্যালভেসিয়া পরিবারের হিবিসকাস গণের এক প্রকারের গুল্ম। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। জবা- এর বর্ণনা : জবা গুল্ম বিশেষ। এটি ৪ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। এদের কান্ড বহুল শাখান্বিত, কাষ্ঠল, মসৃণ। পাতা ২-৫ সেমি লম্বা বৃন্তযুক্ত, মসৃণ অথবা কিছু তারকাকার এবং সাধারণ রোমের মিশ্রণে রোমাবৃত, ফলক ২-১০ × … Read more

অনন্তমূল দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ লতা

ভূমিকা: অনন্তমূল (বৈজ্ঞানিক নাম: Hemidesmus indicus) হচ্ছে এ্যাপোনেসিয়াসিস পরিবারের হেমিডেসমাস গণের এক প্রকারের গুল্ম। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। অনন্তমূল-এর বর্ণনা : অনন্তমূল সুগন্ধী মূল বিশিষ্ট, মাটিতে লুটিয়ে থাকে বা সামান্য প্যাঁচানো বহুবর্ষজীবী ছোট গুল্ম বিশেষ। ভাঙলে দুধের মতো ক্ষীর বের হয়। এদের কাণ্ড ও শাখা সরু, প্রস্থচ্ছেদ গোলাকার ও মসৃণ। পাতা কিছুটা সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত … Read more

সাদা ঢেকিয়া ভেষজ গুণসম্পন্ন ফার্ন

ভূমিকা: সাদা ঢেকিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Helminthostachys zeylanica) হচ্ছে ওফিওগ্লোসেসি পরিবারের হেলমিন্টোস্টাচিস গণের এক প্রকারের ফার্ন। এই প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মায়। সাদা ঢেকিয়া-এর বর্ণনা: সাদা ঢেকিয়া একটি স্থলজ ফার্ন। যার গ্রন্থিকন্দ সরস, অসংখ্য সরস মূলবহনকারী, স্টাইপ সরস, সবুজ অথবা ধূসর বর্ণের, প্রায় ২০-৩০ সেমি লম্বা। পাতা খাড়া উর্বর স্পাইকসহ ত্রিপক্ষীয় ফলক (ল্যামিনা) দ্বারা গঠিত। ফলক প্রায় … Read more

error: Content is protected !!