আমাদের মতামত

সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতের নির্বাহী কমিশনের সিদ্ধান্তের জবাব
(Our Views. A Reply to the Resolution of the Executive Commission of the Soviet of Soldiers’ Deputies)

১৬ এপ্রিলের কয়েকটি সংবাদপত্রে নিচের সিদ্ধান্তটি প্রকাশিত হয়েছে:

একটি বিপ্লবী গ্রুপ, যারা এমনকি একটি সোশ্যাল-ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পতাকা তলে প্রায়শ ধ্বংসাত্মক প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে যারা নিজেদের লেনিনবাদী বলে পরিচয় দেন তাদের পরিচালিত প্রপাগান্ডা-সংশ্লিষ্ট যেসব রিপোর্ট ‘কমরেডরা আলোচনা করছেন’; ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে চালানো অন্য যেকোনো প্রতি-বিপ্লবী প্রপাগান্ডার চেয়ে এই প্রপাগান্ডা কম ক্ষতিকর নয়; এসব বিবেচনায় নিয়ে এবং একই সময়ে এটি অনুধাবন করে যে যতক্ষণ প্রপাগান্ডা কেবলমাত্র প্রপাগান্ডাই থাকছে এর বিরুদ্ধে কোনো দমনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা অসম্ভব, সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতের নির্বাহী কমিশন এটি আবশ্যক বলে মনে করছে যে আমাদের নিজস্ব প্রপাগান্ডা ও বিক্ষোভ দিয়ে একে মোকাবেলা করার পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা আমাদের সংগঠনকে যথেষ্ট শক্তিশালী করবো যাতে করে যেকোনো মুহূর্তে যেকোনো প্রতি-বিপ্লবী কর্মকাণ্ডকে মোকাবেলা করতে আমরা সক্ষম হই, এটি কোথা থেকে আসছে তা কোনো ব্যাপার নয়, আমাদের নিজস্ব কার্যকর কর্মকাণ্ড দিয়ে এই মোকাবেলা আমরা করব। আমরা আমাদের আন্তরিক ইচ্ছা প্রকাশ করছি যে নির্বাহী কমিটি সংবাদপত্রে একটা সুসংবদ্ধ প্রচারণা চালাবে, এবং বিশেষ করে সেনাবাহিনীর ইউনিটগুলিতে, এই ধরনের ধ্বংসাত্মক প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে।

আমরা যদি “অসম্মানজনক ও নিষ্ঠুর নির্যাতনের বিরুদ্ধে ইজভেস্তিয়া’য় (১৭ এপ্রিল সংখ্যায়) প্রকাশিত প্রধান নিবন্ধের বক্তব্যের সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের তুলনা করি, আমরা তৎক্ষণাৎ এই বিষয়ে একটি রাজনৈতিক বিভাজন প্রত্যক্ষ করি যা নিজেকে বাস্তবে প্রত্যক্ষগোচর করেছে, উদাহরণস্বরূপ: রুশকায়া ভলিয়া, লেলিয়ে দেওয়া প্রধান সংবাদ মাধ্যম; মিঃ প্লেখানভের ইয়েডিস্টভো, যা “সংগ্রামের এই ধরনের একটা পদ্ধতি” বারবার ব্যক্ত করে দিয়েলো নারোদা উভয় পত্রিকার এই ধরনের প্রপাগান্ডার বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছে।

সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতের নির্বাহী কমিশন একটা ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে, যা সহজসরলভাবে ঘোষণা করেছে যে “যতক্ষণ প্রপাগান্ডা কেবলমাত্র প্রপাগান্ডাই থাকছে এর বিরুদ্ধে কোনো দমনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা অসম্ভব”।

সেইজন্য নির্বাহী কমিশনের সিদ্ধান্তের পূর্ণ ভাষ্য আমরা পুনর্মুদ্রণ করেছি এবং আমরা মনে করি এটার দোষগুণ বিচার করতে এটা দরকার।

সিদ্ধান্তে ঘোষণা করা হয়েছে লেনিনের প্রপাগান্ডা “ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে চালানো অন্য যেকোনো প্রপাগান্ডার চেয়ে কম ক্ষতিকর নয়”।

আমরা এখন তিন ধরনের প্রপাগান্ডার মধ্যে পার্থক্যের মূল বিষয় কী সেটা পরীক্ষা করবো: (১) ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে চালানো প্রতি-বিপ্লবী প্রপাগান্ডা, (২) সাময়িক সরকারের পক্ষে এবং তার সমর্থনে চালানো প্রপাগান্ডা এবং (৩) আমাদের নিজেদের প্রপাগান্ডা।

আরো পড়ুন:  সামরিক বাহিনী হচ্ছে যুদ্ধবিগ্রহের উদ্দেশ্যে পরিচালিত ভারী-অস্ত্রসজ্জিত ও উচ্চ-সংগঠিত বাহিনী

ডানপন্থীরা সাময়িক সরকার উচ্ছেদের জন্য এবং রাজতন্ত্র পুনর্বহালের জন্য বেরিয়ে গেছে।

সাময়িক সরকার পেত্রগ্রাদ শ্রমিক ও সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

আমাদের প্রপাগান্ডা হলো: রাষ্ট্রের সকল ক্ষমতা এককভাবে সোভিয়েতের হাতে তুলে দিতে হবে, কারণ সোভিয়েতগুলি প্রশ্নাতীতভাবে জাতির অভিভূতকর সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রতিনিধিত্ব করছে। এটি অর্জন করতে, আমরা “ব্যাখ্যা” (লেনিন রাশিয়ায় আসার সেই প্রথম দিনে তার থিসিসে[১] সুনির্দিষ্টভাবে যেমনটা ব্যাখ্যা করেছেন) দিয়ে এমন অবস্থা তৈরি করতে চাই যাতে করে জাতির সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ এই ধরনের ক্ষমতা হস্তান্তরের অপরিহার্যতা বুঝে দেখতে পারে।

তাহলে ডানপন্থীরা রয়েছে রাজতান্ত্রিক সরকারের পক্ষে। পুঁজিপতিরা রয়েছে একটি পুঁজিবাদী সরকারের পক্ষে (কেননা তারা যেটা চায় সাময়িক সরকার তো সেই সরকার); তারা শ্রমিক ও সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতের সঙ্গে চুক্তি মোতাবেক কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

আমরা জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশকে বুঝাতে চাচ্ছি যে ক্ষমতা পুরোপুরিই সোভিয়েতের হাতে থাকতে হবে।

এটা পুরোপুরি স্পষ্ট যে যারা সাময়িক সরকারের সঙ্গে একটা চুক্তির ওকালতি করছেন এমনকি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে, আমাদের প্রপাগান্ডা “ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে আসা অন্য যেকোনো প্রতি-বিপ্লবী প্রপাগান্ডার চেয়ে কম ক্ষতিকর নয়” এভাবে বিবেচিত হতে পারে না। একটা চুক্তির ওকালতি যারা করছেন জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন তাদের পক্ষে রয়েছে! তাহলে কীভাবে তারা উল্লেখ করতে পারেন যে সকল ক্ষমতা হাতে তুলে নেওয়ার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ জানিয়ে করা আমাদের প্রপাগান্ডা “ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে চালানো প্রপাগান্ডার চেয়ে কম ক্ষতিকর নয়”?

এটা একটা মোটা দাগের অসঙ্গতি।

সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েত তার নির্বাহী কমিশনের এই দৃষ্টিভঙ্গি দীর্ঘকালের জন্য সমর্থন করতে পারে না।

এগিয়ে যান।

আসলে আমাদের মধ্যে পার্থক্যটা কী?

মূলত তিনটি পয়েন্টে আমাদের পার্থক্য রয়েছে :

১. জমির প্রশ্নে। কৃষকরা তাদের নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তে প্রত্যেকটা এলাকায় অবিলম্বে সমস্ত জমি দখলে নিক, এভাবে সৈনিকদের জন্য শস্য ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি পাক আমরা এর পক্ষে রয়েছি।

সাময়িক সরকার কৃষক এবং জমিদারদের মধ্যে একটা “চুক্তির পক্ষে রয়েছে, অর্থাৎ সরকার তিন শত কৃষক এবং একজন জমিদারের মধ্যে একটা “চুক্তির” পক্ষে রয়েছে।

ভবিষ্যতই দেখাবে এই প্রশ্নে জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ আমাদের সঙ্গে আছে নাকি সাময়িক সরকারের সঙ্গে আছে।

২. আমরা কোথায় জনগণের পক্ষে আছি, নিচ থেকে উল্টোভাবে, যেখানে কোনো পুলিশ, কোনো স্থায়ী সেনাবাহিনী থাকবে না (আমরা বিশ্বাস করি এখানে একটি স্থায়ী সেনাবাহিনীর পরিবর্তে সমগ্র জনগণকে সর্বজনীনভাবে সশস্ত্র করতে হবে), কোনো আমলাতন্ত্র নয়, যারা কার্যত অপসারণযোগ্য নয় এবং বুর্জোয়া, উচ্চ বেতন দ্বারা সুবিধাপ্রাপ্ত। আমরা চাই সমস্ত সরকারি কর্মকর্তা নির্বাচিত হোক এবং যেকোনো সময়ে অপসারণযোগ্য হোক, এবং তাদের বেতন প্রলেতারীয়দের বেতন কাঠামোর মতো হোক।

সাময়িক সরকার প্রচলিত ধরনের পুলিশকে আবার প্রতিষ্ঠা করতে চায়; এই সরকার রয়েছে স্থায়ী সেনাবাহিনীর পক্ষে, প্রচলিত ধারার সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে।

৩. সাময়িক সরকার রয়েছে যুদ্ধ চালিয়ে যাবার পক্ষে। খুনে নিকোলাশ যে ধরনের যুদ্ধ শুরু করেন এই সরকার রয়েছে তার পক্ষে। সাময়িক সরকার গোপন, লুটেরা চুক্তিগুলি নিশ্চিত করার পক্ষে রয়েছে—জনগণের প্রত্যাশাকে কোনো মূল্যায়ন না করে নিকোলাশ যেসব চুক্তি সম্পাদন করেন এবং এসব চুক্তি এমনকি প্রকাশও করা হয়নি।

আমরা এই ধরনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে, আমরা চুক্তিগুলি নিশ্চিত করার বিরুদ্ধে, এগুলিকে প্রকাশ না করার বিরুদ্ধে। আমরা সকল জাতির কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাই, কোনো ব্যতিক্রম ছাড়া, জবরদস্তি নয়, বরং সত্যিকারের গণতান্ত্রিক শান্তিচুক্তি সম্পাদন করে আমরা যুদ্ধের সমাপ্তি চাই, যা সকল জাতি ও জাতিসত্তাকে মুক্তি দেবে। আমরা জনগণকে দেখাতে চাই যে একটি সত্যিকারের স্বতঃস্ফূর্ত শান্তিচুক্তির বলে যুদ্ধের অবসানের জন্য যেটা দরকার তাহলে সামগ্রিকভাবে এবং একচেটেভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা শ্রমিক ও সৈনিক প্রতিনিধি সোভিয়েতগুলির কাছে হস্তান্তর।

আরো পড়ুন:  ইতিহাস খুঁড়ে

কেননা পুঁজিপতি ও জমিদাররা (গুচকোভ, লভোভ ও মিলিওকোভ) যতক্ষণ ক্ষমতায় আছে, যুদ্ধটা পুঁজিপতি-নির্দেশিত যুদ্ধই থেকে যায়, রাজ্যগ্রাস ছাড়া শান্তির প্রতিশ্রুতি স্রেফ প্রতিশ্রুতিই থেকে যাবে, বিশ্ব শ্রমিক শ্রেণির পক্ষ থেকে পুঁজিপতিদের সরকারের ওপর অবিশ্বাস চলতেই থাকবে; যার মানে যুদ্ধকে ক্লান্তিকরভাবে টেনে নেওয়া হবে।

প্রশ্ন: রাশিয়ায় রাষ্ট্রক্ষমতা যদি সোভিয়েতগুলির হাতে চলে যায় কিন্তু জার্মানি বিপ্লব সফল করতে ব্যর্থ হলে যে বিপ্লব উইলহেলম II এবং জার্মান গুচকোভ ও মিলিওকোভ (কেননা জার্মান নিকোলাশ II যদি জার্মান গুচকোভ ও মিলিওকোভ কর্তৃক স্থলভিষিক্ত হয়, সেখানে কোনো পরিবর্তন ঘটবে না যতক্ষণ যুদ্ধ সংশ্লিষ্ট থাকছে) থেকে তাকে মুক্ত করবে, তখন কী ঘটবে?

আমাদের উত্তর: ক্ষমতা শ্রমিক ও সৈনিক সোভিয়েতগুলির হাতে থাকার অর্থ হবে জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠের হাতে ক্ষমতা থাকা, এবং যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা শ্রমিক ও গরিব কৃষকদের দ্বারা গঠিত। তারা বাস্তবিকই পররাজ্য দখলে আগ্রহী নয়, তারা কথায় এটা বর্জন করে না, বরং কাজে; তারা পুঁজিপতিদের মুনাফার প্রহরী কুকুর হবার কাজটা বাস্তবিকই বন্ধ করবে।

 এমন পরিস্থিতিতে কোনো দেশের পুঁজিপতিদের বিরুদ্ধে বিপ্লবী যুদ্ধে আমরাও রাজি হবো, কারণ সেটা বাস্তবিকই সাধারণভাবে পুঁজির স্বার্থের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধ হবে, এবং যুদ্ধটা একটি বিশেষ দেশের পুঁজিপতিদের স্বার্থরক্ষার যুদ্ধ হবে না।

প্রশ্ন: ঠিক এখন আমরা শান্তির উদ্দেশ্য কীভাবে সামনে এগিয়ে নেব—অবিলম্বে এবং বাস্তবসম্মতভাবে, যদি কেবলমাত্র মাটিতে বেয়নেট গুঁজে দিয়ে যুদ্ধ সমাপ্ত করা সম্ভব না হয়?

আমাদের উত্তর: বেয়নেট মাটিতে গুঁজে দেবার সহজসরল কৌশল দিয়ে, অথবা যুদ্ধরত কোনো এক পক্ষের একপাক্ষিক প্রত্যাহার দিয়ে যুদ্ধ সমাপ্ত করা যেতে পারে না, শান্তি তুরান্বিত করার (পুঁজিপতিদের ওপর শ্রমিক শ্রেণির বিপ্লবের বিজয় ব্যতীত) এখানে মাত্র একটাই বাস্তবসম্মত ও অব্যবহিত পথ আছে, এবং সেটা হলো ফ্রন্টে সৈনিকদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বস্থাপন।

আমাদের অবিলম্বে সবচেয়ে বলিষ্ঠ উপায়ে, এবং আমাদের আয়ত্তে থাকা সমস্ত উপায়কে কাজে লাগিয়ে ফ্রন্টে যুদ্ধরত উভয় গ্রুপের সৈনিকদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব স্থাপনকে উৎসাহিত করতে হবে।

আরো পড়ুন:  মেহনতি ও শোষিত মানুষের অধিকার ঘোষণা

এই ভ্রাতৃত্বস্থাপন ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। আমাদের একে এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে হবে। আমাদের দৃঢ়াবদ্ধ বিশ্বাস রয়েছে যে জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বলবে না যে তারা “ডানপন্থীদের পক্ষ থেকে আসা অন্য যেকোনো প্রতি-বিপ্লবী প্রপাগান্ডার চেয়ে কম ক্ষতিকর নয়”।[২]

তথ্যসূত্র ও টিকা:

১. এখানে লেনিনের বিখ্যাত এপ্রিল থিসিসের কথা বলা হচ্ছে। ১৯১৭-এর ফেব্রুয়ারি মাসে বুর্জোয়া বিপ্লবে রাশিয়ায় জার রাজতন্ত্রের পতন ঘটে এবং সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক শাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে কয়েকটি দলের একটি অস্থায়ী সরকার ক্ষমতাসীন হয়। এর পরেই রাজতন্ত্র বিরোধী বিভিন্ন পার্টির প্রবাসে নির্বাসিত শীর্ষস্থানীয় নেতারা দেশে ফিরে আসতে শুরু করেন। বলশেভিক পার্টির প্রধান নেতা লেনিনও সুইজারল্যান্ড থেকে রাশিয়ার উদ্দেশ্যে ট্রেনে রওনা দেন। ট্রেনে বসে তিনি এপ্রিল থিসিস লেখেন, যা তিনি রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তনের প্রথম দিন, অর্থাৎ ৪ এপ্রিল ২টি সভায় পড়ে শোনান।

২. ভি. আই. লেনিন, কালেক্টেড ওয়ার্কস, খণ্ড ২৪, পৃঃ ১৭২-১৭৫, তৃতীয় মুদ্রণ ১৯৭৭, মস্কো, ১৮ এপ্রিল, ১৯১৭ প্রাভদা ৩৫ নং. সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। রোদ্দুরেতে প্রকাশিত বাংলা অনুবাদটি শেখর রহিম কর্তৃক অনূদিত লেনিনের নির্বাচিত রচনাসংগ্রহ-৪ শ্রাবণ, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০১৬, পৃষ্ঠা ১২৫-১২৯ থেকে নেয়া।

Leave a Comment

error: Content is protected !!