শ্বেত কাঞ্চন দক্ষিণ এশিয়ার সুগন্ধি ও ভেষজ প্রজাতি
ছোট, ঋজু, প্রচুর শাখা-প্রশাখা যুক্ত গুল্ম, ৩ মিটার পর্যন্ত উঁচু, তরুণ শাখা-প্রশাখা ধূসর রোমশ, পরবর্তীতে রোম বিহীন, ক্ষুদ্র শাখাসমূহ আঁকাবাঁকা সর্পিল এবং কম ছড়ান। আরো পড়ুন
ছোট, ঋজু, প্রচুর শাখা-প্রশাখা যুক্ত গুল্ম, ৩ মিটার পর্যন্ত উঁচু, তরুণ শাখা-প্রশাখা ধূসর রোমশ, পরবর্তীতে রোম বিহীন, ক্ষুদ্র শাখাসমূহ আঁকাবাঁকা সর্পিল এবং কম ছড়ান। আরো পড়ুন
বর্তমানে উদ্যানবিদগণের আপ্রাণ ও আন্তরিক গবেষণার ফলে উন্নত জাতের বহুরকমের নূতন নূতন গোলাপ আবিষ্কৃত হইয়াছে এবং এইগুলি এখন আমাদের দেশের গোলাপ-প্রেমিকরা উদ্যানে চাষ করে বাগানের সৌন্দর্য ও শোভা বৃদ্ধি করছেন। প্রসঙ্গতঃ টি, নয়সেটি, বোরবো এবং ইহাদের অনেক সঙ্কর প্রজাতির নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। এরা আমাদের দেশের আবহাওয়া ও মাটিতে সুন্দরভাবে জন্ম নিতে পারে ও সুন্দর বড় আকারের সুগন্ধী ফুল দিতে পারে। পৃথিবীর নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলসমূহই গোলাপের আদি জন্মস্থান। আমাদের দেশে কতদিন পূর্বে গোলাপের চাষ আরম্ভ হয়েছে, তার সঠিক ইতিহাস নিরূপণ করা প্রায় অসম্ভব । এ দেশে বর্তমানে অসংখ্য উৎকৃষ্ট ও উন্নত জাতের সুগন্ধি গোলাপের আবাদ চলছে। আরো পড়ুন
সুগন্ধি ফুলের মধ্যে গন্ধরাজ জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। ইহাদের মৃদুমন্দ সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের কদর বেশি। গন্ধরাজ ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গন্ধরাজ ফুলের চাষ খুব লাভজনক। এক হেক্টর জমিতে গন্ধরাজ ফুল চাষের জন্য খরচ পড়ে প্রায় ১০,০০০ টাকা, কিন্তু নিট আয় হয় প্রায় ২০ হাজারের মতো। গন্ধরাজ ফুলের বিভিন্ন প্রজাতির চাষ করা হয়। আরো পড়ুন
বর্ষা এলেই কদম ফুলের ঘ্রান মিশে থাকে প্রকৃতিতে। নানা সুগন্ধী ফুলের সমাহার নিয়ে আসে এই বর্ষা। বর্ষার ফুলের কথা বললে সবার আগে কদমের কথা মনে হয়। এছারাও নানা সুগন্ধি ফুল যেমন দোলনচাঁপা, গন্ধরাজ, দোপাটি, কামিনী ইত্যাদি ফুটে। বাসার বারান্দায় বা বেল্কোনিতে নানা ধরনের বর্ষার ফুল লাগানো সম্ভব। একটু পরিকল্পনা করে গাছ লাগানে এই ঋতুর বর্ষণের সাথে সুঘ্রাণ মিশবে বাতাসে। আরো পড়ুন
কামিনী (বৈজ্ঞানিক নাম: Murraya paniculata, ইংরেজি নাম: Cosmetic Bark, Orange Jasmine) হচ্ছে রুটেসি পরিবারের মুরায়া গণের সপুষ্পক উদ্ভিদ। এই প্রজাতি সাদা রঙের সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট ছোট বৃক্ষ এটি। আরো পড়ুন
সিঙ্গাপুরি কাঠগোলাপ, গুরু-চম্পা, চম্পা, গুলাচীন (বৈজ্ঞানিক নাম: Plumeria obtusa, ইংরেজি নাম: Pagoda Tree, Singapore Plumeria, Frangipani) হচ্ছে এ্যাসপারাগাসি পরিবারের প্লুমেরিয়া গণের সপুষ্পক উদ্ভিদ। সাদাটে- হলদে রঙের সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট ছোট বৃক্ষ এটি। আরো পড়ুন
পাতি কাঠগোলাপ, গুরু-চম্পা, চম্পা, গুলাচীন (বৈজ্ঞানিক নাম: Plumeria rubra, ইংরেজি নাম: Temple Tree, Frangipani) হচ্ছে এ্যাসপারাগাসি পরিবারের প্লুমেরিয়া গণের সপুষ্পক উদ্ভিদ। সাদাটে- হলদে রঙের সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট ছোট বৃক্ষ এটি। আরো পড়ুন
ভূমিকা: ছোট কাঠগোলাপ, গুরু-চম্পা, চম্পা, গুলাচীন (বৈজ্ঞানিক নাম: Plumeria alba, ইংরেজি নাম: Pagoda Tree, White Frangipani, Noseay Tree) হচ্ছে এ্যাসপারাগাসি পরিবারের প্লুমেরিয়া গণের সপুষ্পক উদ্ভিদ। সাদাটে-হলদে রঙের সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট ছোট বৃক্ষ এটি। বর্নণা: কাঠগোলাপ ছোট বৃক্ষ। এর পত্র সরল, বৃহৎ, অঙ্কীয় পৃষ্ঠে রোমশ, পুষ্পবৃন্ত অনূর্ধ্ব ৫.৫ সেমি লম্বা, পত্রফলক ২৫-৩০ X ৬৮ সেমি, রৈখিক-আয়তাকার, … Read more
ভূমিকা: রজনীগন্ধা (বৈজ্ঞানিক নাম: Polianthes tuberosa, ইংরেজি নাম: টিউব রোজ) Polianthes গণের একটি প্রজাতি। গণটি ভূনিম্নস্থ কন্দাল অংশ সমন্বিত বহুবর্ষজীবী বীরুৎ। নিম্নের পাতা উত্তম বৃদ্ধিপ্রাপ্ত, শীর্ষের পাতা খর্ব । পুষ্পবিন্যাস সুমিষ্ট গন্ধযুক্ত শীর্ষীয় মঞ্জরী। পুষ্পপুট ধুতুরাকার, স্থায়ী। পুংকেশর ৬ টি, অন্তর্ভূত। গর্ভাশয় ৩-প্রকোষ্ঠীয়, গর্ভমুণ্ড ৩। ফল ও বীজ কুঞ্চিত। আরো পড়ুন
একেক ঋতুতে বিচিত্র ফুল (Flower) ফোটে। ফুল তার রং, গন্ধ, আকৃতির কারনে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে মানুষের কাছে। ফুল থেকে উদ্ভিদের ফল হয় আর সেই ফল থেকে নতুন উদ্ভিদ। কাণ্ড, শাখা-প্রশাখা শীর্ষে অথবা পাতার কক্ষে ফুল জন্মায়। ফুল হলও একটি উদ্ভিদের সবচেয়ে দৃষ্টি নন্দন অংশ। সমস্ত সপুষ্পক উদ্ভিদেরই ফুল ফোটে এবং এরা উদ্ভিদের বংশবিস্তারে সাহায্য করে। ফুলের মিষ্টি গন্ধ মানুষের মনযোগ আকর্ষন করে। জুঁই, বেলি, গন্ধরাজসহ বিভিন্ন সুগন্ধি ফুল আছে যা আমরা সুগন্ধির জন্য শখ করে লাগিয়ে থাকি। আরো পড়ুন