ছোট মদনটাক বাংলাদেশের বিরল আবাসিক বিপন্ন এবং বিশ্বে সংকটাপন্ন পাখি

ছোট মদনটাক (ইংরেজি: Lesser Adjutant) লেপটপটিলস গণের একটি বড় আকারের পাখির প্রজাতি। বাংলাদেশের পাখির তালিকায় Leptoptilos গণে পৃথিবীতে ৩ প্রজাতির পাখি রয়েছে। বাংলাদেশে রয়েছে তার ২ প্রজাতি। সেগুলো হলো ১. ছোট মদনটাক ও ২. বড় মদনটাক। আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটির নাম ছোট মদনটাক। আরো পড়ুন

লোনাপানির কুমির বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশে মহাবিপন্ন প্রজাতি

ভুমিকা: লোনা পানির কুমির ক্রোকডাইলুস গণে মাংসাশী শিকারি প্রজাতি। এদের লেজ পেশীবহুল। এটি বাংলাদেশে মহাবিপন্ন। বর্ণনা: লবনাক্ত পানির কুমির Crocodylus porosus পৃথিবীর জীবন্ত সরীসৃপদের মধ্যে সবচেয়ে বড়। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ কুমিরের দৈর্ঘ্য ৫-৭ মিটার, এর ওজন ৪০০-১০০০ কেজি। স্ত্রী কুমির অনেক ছোট, দৈর্ঘ্য সাধারণত ৩ মিটার। দেহ অস্থিযুক্ত প্লেট দ্বারা আবৃত থাকে; প্রাপ্তবয়স্ক কুমিরের শীর্ষ কালো, কিছু অংশ ধূসর রঙের এবং flanks কালো দাগ থাকে এবং উদর ক্রীম হলুদ থেকে সাদা রঙের লেজ পার্শ্বীয় ভাবে চাপা, শীর্ষে করাতের ন্যায় দাঁত থাকে এবং ধূরর রঙের। আরো পড়ুন

ক্ষুদে বড়লা বিশ্বে সংকটাপন্ন এবং বাংলাদেশে মহাবিপন্ন স্থানীয় উদ্ভিদ

[otw_shortcode_info_box border_type=”bordered” border_color_class=”otw-red-border” border_style=”bordered” shadow=”shadow-inner” rounded_corners=”rounded-10″]বেড়েলার বৈজ্ঞানিক নাম: Knema benghalensis. সাধারণ নাম: নেই। বাংলা নাম: ক্ষুদে বড়লা জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ/রাজ্য: Plantae বিভাগ: Angiosperms অবিন্যাসিত: Magnoliids বর্গ: Magnoliales পরিবার: Myristicaceae গণ: Knema প্রজাতি: Knema benghalensis.[/otw_shortcode_info_box] ভূমিকা: ক্ষুদে বড়লা বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ।  বাংলাদেশে অনেক উদ্ভিদ প্রজাতি আছে যে গুলো পূর্বে দেখা গেলেও এখন আর দেখা যায় না। … Read more

বাংলাদেশে বনরুই খুবই কমে গেছে, নতুন গবেষণার ফলাফল

বাংলাদেশে বনরুই সংক্রান্ত গবেষণা খুব কম হয়েছে, যদিও এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির সুরক্ষা সারা পৃথিবীতেই ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। আবার বিশ্বের বিশ্বের সবচেয়ে পাচারকারী স্তন্যপায়ী প্রাণী বনরুই, ফলে দ্রুত পৃথিবী থেকে এরা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। তবুও, আমরা এই নিঃসঙ্গ প্রাণীদের সম্পর্কে খুব সামান্যই জানি। এমনকি বনরুইদের সংখ্যা সম্পর্কেও মৌলিক তথ্যের গুরুতরভাবে অভাব রয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশে চিতাবাঘের বর্তমান অবস্থা

চিতাবাঘ বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বাংলাদেশে প্রাপ্ত স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে এটি সুদর্শন এবং প্রাপ্ত ৮ প্রজাতির বিড়ালদের ভেতরে দ্বিতীয় বৃহত্তম। তবে বাংলাদেশে মাঝে মধ্যে যদিও কোথাও চিতাবাঘ দেখার কথা শোনা যায় সেগুলো মূলত চিতাবিড়াল। আর যদি দুএকটি সত্যিই দেখা যায় তবে সসেগুলো অবশ্যই পরিযায়ী। পথ ভুলে পাসের দেশ থেকে এসেছে। চিতা বাঘ সামান্য ঝোপঝাড়ের … Read more

নেপালে মহাবিপন্ন প্রজাতিগুলোর সংখ্যা বাড়ছে

যখন গত শতকে সারা দুনিয়ার চমৎকার স্তন্যপায়ি প্রাণী যেমন, গণ্ডার, হাতি, বাঘ, সিংহের পরিমাণ কমেছে তখন প্রাণি রক্ষার উজ্জ্বল জায়গাগুলো খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। একমাত্র নেপাল এর ব্যতিক্রম।আরো পড়ুন

পৃথিবীর মহাবিপন্ন প্রাণি বাংলার রাজকীয় বাঘ বাঁচবে না?

বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য

পৃথিবীর মহাবিপন্ন প্রাণি বাংলার রাজকীয় বাঘ। এই প্রাণিটির সাথে বাঙলার নাম জড়িত। এই প্রাণিটিকে বাঁচাতেই হবে। কিন্তু বাস্তবতা জটিল থেকে জটিলতর হয়ে যাচ্ছে। এই বাঘ প্রায়ই গ্রামবাসির হাতে বেঘোরে প্রাণ হারায়। প্রায় খবরে দেখা যায় বাঘ এক জেলেকে ধরে নিয়ে যেতে থাকলে সে চিৎকার করে আরো পড়ুন

হলুদ পাহাড়ি কচ্ছপ বাংলাদেশের মহাবিপন্ন কচ্ছপের প্রজাতি

বাংলাদেশের কচ্ছপের তালিকায় মোট ২৯ প্রজাতির কচ্ছপ, কাইট্টা ও কাছিম আছে। এদের মধ্যে আমাদের আলোচ্য হলুদ পাহাড়ি কচ্ছপ হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং মহাবিপন্ন প্রজাতি।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!