চা পানের বহুবিধ উপকারিতা ও অপকারিতা

চা গাছ বা চিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Camellia sinensis, ইংরেজি নাম: Tea Plant) হচ্ছে সপুষ্পক একটি গুল্ম আকারের সবুজ উদ্ভিদ। এটির পাতা থেকে উৎপন্ন চাপাতি জনপ্রিয় পানীয় হিসাবে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

আখ বা ইক্ষু নাতিশীতোষ্ণ মণ্ডলের জনপ্রিয় ও অর্থকরী ফসল

ভূমিকা: আখ বা ইক্ষু (বৈজ্ঞানিক নাম: Saccharun officinarum, ইংরেজি নাম: Sugarcane) পোয়াসি পরিবারের Saccharum গণের বিরুৎ। আঁখের রস মিষ্টি ও সেই রস থেকে গুড় ও চিনি তৈরি করা হয়। স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় দেশে আঁখ বেশ  জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আরো পড়ুন

শন বাংলাদেশ ভারতের পাটজাতীয় ঔষধি গাছ

পরিচিতি: শন গাছের আঁশ থেকে উৎকৃষ্ট মানের দড়ি তৈরি হয় এবং ভাল সবুজ সার হয়। এর “নাইট্রোজেন ফিক্সিং এবিলিটি” ধঞ্চে গাছের মতো, যে কারণে কৃষকদের খুব প্রিয়। একটু বেড়ে উঠলে অনেক সময় মোয়িং করে দেয়া হয়। আর ক্ষেত শেষ হয়ে গাছ মরে গেলে ন্যাচারাল ফিক্সিং হতে থাকে। ব্যবহার: এটা আমাদের উপমহাদেশের গাছ, প্রাচীন কাল থেকে … Read more

আনারস উষ্ণ মন্ডলীয় অঞ্চলের জনপ্রিয় রসালো ফল

আনারস (বৈজ্ঞানিক নাম: Ananas comosus, ইংরেজি নাম: পাইন এ্যাপল)হচ্ছে সপুষ্পক বিরুৎ। এটি মূলত বিরুৎ বিশিষ্ট্য। এই গণের প্রজাতিটির ফল রসালো।  আরো পড়ুন

চা গাছ পৃথিবীর জনপ্রিয় পানীয়র চাহিদা পূরণ করে

চা বা চা গাছ বা চিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Camellia sinensis, ইংরেজি নাম: Tea Plant) হচ্ছে সপুষ্পক একটি গুল্ম আকারের সবুজ উদ্ভিদ। এটির পাতা থেকে উৎপন্ন চাপাতি জনপ্রিয় পানীয় হিসাবে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

অড়হর ডালের ৮টি ভেষজ গুণ

এই অড়হর গাছ ভারতের অধিকাংশ প্রদেশে জন্মে; কিন্তু উত্তর প্রদেশে ও বিহারে ব্যাপক চাষ হয়। জুলাই-আগষ্ট মাসে ফুল ও শীতকালে অর্থাৎ নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে ফল হয়। আরো পড়ুন

তেন্দু বা টেন্ডুপাতা বাংলাদেশ ভারত শ্রীলংকার অর্থকরী দারুবৃক্ষ

তেন্দু বা বিড়িপাতা বা টেন্ডু (বৈজ্ঞানিক নাম: Diospyros melanoxylon) এবিনাসি পরিবারের ডিয়োসপিরোস গণের সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি মাঝারি আকৃতির পত্রঝরা বৃক্ষ। এদের বাকল ধূসর কালো, ছোট শাখা ও মঞ্জরী কোমল ধূসর বাদামী রোমাবৃত। পত্র প্রতিমুখ, উপবৃত্তাকার বা আরো পড়ুন

বাংলাদেশের পাখি বাংলাদেশের প্রাণ, পাখি বাঁচান, বাংলাদেশ বাঁচান

বাংলাদেশের পাখি হচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রাপ্ত সেসব পাখি যেগুলোর দালিলিক প্রমাণ হাজির করা গেছে। বাংলাদেশের পাখিগুলোকে বাংলাদেশের প্রকৃতির প্রাণরূপে বিবেচনা করা হয়। তাই আমাদের উচিত বাংলাদেশের পাখিকে রক্ষা করে বাংলাদেশকে বাঁচাতে অবিরাম চেষ্টা করা। সারা বিশ্বে পাখির প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ১০,০৬৪টি। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!