সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির ঊনবিংশ কংগ্রেসে প্রদত্ত ভাষণ

কংগ্রেসে ভাষণ

যে সমস্ত ভ্রাতৃপ্রতিম পার্টি ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা এখানে উপস্থিত হয়ে আমাদের পার্টি কংগ্রেসকে সম্মানিত করেছেন, অথবা যাঁরা বন্ধুত্বপূর্ণ অভিনন্দন জ্ঞাপন করেছেন, আমাদের প্রতি আস্থা রেখেছেন, আমাদের আরও সাফল্য কামনা করেছেন, পার্টি কংগ্রেসের নামে তাদের ধন্যবাদ জানানোর অনুমতি আমাকে দিন। আরো পড়ুন

বেনিতো মুসোলিনি ছিলেন ইতালীয় জাতীয় ফ্যাসিবাদী দলের নেতা ও সাংবাদিক

বেনিতো এমিলকেয়ার আন্দ্রেয়া মুসোলিনি (ইংরেজি: Benito Amilcare Andrea Mussolini, ২৯ জুলাই ১৮৮৩ – ২৮ এপ্রিল ১৯৪৫) ছিলেন একজন ইতালীয় রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক যিনি জাতীয় ফ্যাসিবাদী পার্টির নেতা ছিলেন। তিনি ১৯২২ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত ইতালির প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শাসন করেছিলেন; তিনি গণতন্ত্রের ভান ছেড়ে দিয়ে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করার পরে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত তিনি সাংবিধানিকভাবে দেশকে নেতৃত্ব … Read more

ফ্রিডরিক নিৎসে জার্মানীর ভাববাদী দার্শনিক ফ্যাসিবাদী মতাদর্শের পূর্বসূরি

ফ্রিডরিক-নিৎসে

ঊনবিংশ শতকের জার্মানীর ভাববাদী দার্শনিক ফ্রিডরিক নিৎসে বা ফ্রিডরিখ নিটশে (ইংরেজি: Friedrich Nietzsche; ১৮৪৪-১৯০০ খ্রি.) ফ্যাসিবাদী মতাদর্শের অন্যতম পূর্বসূরি ছিলেন। ইউরোপে পুঁজিবাদ তখন সাম্রাজ্যবাদী চরিত্র গ্রহণ করতে শুরু করেছে। ধনতান্ত্রিক অর্থনীতির অসঙ্গতি ও সংকট সমাজের অভ্যন্তরে শোষক ও শোষিতের দ্বন্দ্বকে তীব্র করে সামাজিক বিপ্লবকে অত্যাসন্ন করে তুলছে। আরো পড়ুন

এ্যাডলফ হিটলার ছিলেন জার্মান রাজনীতিবিদ এবং পার্টির নেতা

এ্যাডলফ হিটলার বা আডলফ হিটলার (ইংরেজি: Adolf Hitler; ২০ এপ্রিল ১৮৮৯ – ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫) ছিলেন জার্মান রাজনীতিবিদ এবং নাজি বা নাৎসি পার্টির নেতা। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে হিটলারের বিরোধী সমাজতান্ত্রিক পার্টি ছিল জার্মানীর কমিউনিস্ট পার্টি। জার্মান রাইখকে বলা হত পার্লামেন্ট। হিটলারের পার্টি রাইখে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টিকে দায়ী করে কমিউনিস্টদের ব্যাপকভাবে গ্রেপ্তার করতে … Read more

অক্ষশক্তি একটি সামরিক জোট যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল

অক্ষশক্তি (ইংরেজি: Axis Power) একটি সামরিক জোট যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল। রাজনীতিতে কথাটি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় প্রচারিত হয়। অক্ষশক্তি দ্বারা তখন জার্মানি, ইতালি এবং জাপান এই তিন শক্তির জোটকে বুঝান হতো। শক্তির কেন্দ্র হিসাবে অক্ষ কথাটি ব্যবহার করে প্রথমে ১৯৩৬ সালে ফ্যাসিবাদী ইতালির শাসক মুসোলনী। আরো পড়ুন

ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে বিপ্লবী ও গণতান্ত্রিক শক্তির জন্য দিমিত্রভ থিসিসের গুরুত্ব

আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাসে জর্জি দিমিত্রভ একটি সুপরিচিত নাম। মানব ইতিহাসের এক ক্রান্তিলগ্নে জর্জি দিমিত্রভ কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক বা কমিন্টার্নের নেতৃত্বের পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তরকালে সােভিয়েত রাশিয়ার অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব, পুঁজিবাদের সাধারণ সংকটের তীব্রতা বৃদ্ধি, শ্রম ও পুঁজির মধ্যে ক্রমবর্ধমান বিরােধ এবং সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলাের সাথে উপনিবেশ ও আধা-উপনিবেশ দেশগুলাের জাতিসমূহের আরো পড়ুন

ভিদকুন কুইসলিং ছিলেন নরওয়ের ফ্যাসিবাদী নেতা

ভিদকুন কুইসলিং (ইংরেজি: Vidkun Abraham Lauritz Jonssøn Quisling; ১৮ জুলাই ১৮৮৭- ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫) নরওয়ের ফ্যাসিবাদী নেতা ও ন্যাজোনাল সামলিং (জাতীয় ঐক্য) দলের প্রতিষ্ঠাতা (১৯৩৩)। নাৎসি জার্মানির নরওয়ে আক্রমণে তিনি সহায়তা করেন (১৯৪০)। তিনি এমন কথাও বলেছেন, “ইউরোপ মানব ইতিহাসের সর্ববৃহৎ ট্রাজেডির প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে: একটি নতুন বিশ্বযুদ্ধ, যা আমাদের সমগ্র সভ্যতার ধ্বংসযজ্ঞকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে”। আরো পড়ুন

ফ্যাসিবাদ হচ্ছে আগ্রাসী জাতীয়তাবাদ, বর্ণবাদ, রাষ্ট্র এবং কর্পোরেট শক্তির একত্রীকৃত রূপ

ফ্যাসিবাদ (ইংরেজি: Fascism) হচ্ছে আগ্রাসী জাতীয়তাবাদ, বর্ণবাদ, রাষ্ট্র এবং কর্পোরেট শক্তির একত্রীকৃত রূপ। ডিকশনারি ডটকম অভিধানটি “ফ্যাসিবাদকে একটি স্বৈরশাসক দ্বারা পরিচালিত একটি সরকারি ব্যবস্থাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, যেখানে বিরোধীদল ও সমালোচনাকে দমন করা হয়; সমস্ত কারখানা, বাণিজ্য, ইত্যাদিকে নিয়ন্ত্রণ [regimenting] করা হয় এবং আগ্রাসী জাতীয়তাবাদ ও আরো পড়ুন

জর্জ সোরেল মার্কসবাদ ও বিপ্লবী সিন্ডিক্যালবাদের তাত্ত্বিক নেতা

জর্জ ইউজিন সোরেল, ইংরেজিতে: Georges Eugène Sorel, (২ নভেম্বর, ১৮৪৭ – ২৯ আগস্ট, ১৯২২) ছিলেন ফরাসি দার্শনিক এবং বিপ্লবী সিন্ডিক্যালিজমের তাত্ত্বিক। “রিফ্লেকশনস অন ভায়োলেন্স” পুস্তকের জন্য তিনি খ্যাতি লাভ করেন। তাঁর ওপর কার্ল মার্কস (১৮১৮-১৮৮৩) ও অঁরি বর্গসাঁ’র (১৮৫৯-১৯৪১) প্রভাব ছিল। মুসোলিনি তাঁর লেখায় প্রভাবিত হয়েছিলেন।[১] তাঁর চিন্তায় প্রুধোঁ (১৮০৯-১৮৬৫), বাকুনিন (১৮১৪-১৮৭৬) প্রভৃতি নৈরাজ্যবাদী দার্শনিকদের … Read more

ফ্যাসিবাদ কাকে বলে এবং কেন ও কীভাবে প্রতিরোধ করতে হবে

ফ্যাসিবাদ হচ্ছে পুঁজিবাদের সাধারণ সংকটের সৃষ্টি, শোষক শ্রেণিগুলোর সর্বাপেক্ষা প্রতিক্রিয়াশীল, জাতিদাম্ভিক ও আক্রমণাত্মক রাজনৈতিক ধারা। ফ্যাসিবাদের প্রধান ভিত্তি শহর ও গ্রামের পেটি-বুর্জোয়া শ্রেণি এবং সমাজের শ্রেণি-বহির্ভূত স্তরগুলো। ফ্যাসিবাদের মতাদর্শিক বৈশিষ্ট হলো চরম সাম্যবাদ-বিরোধিতা ও বর্ণবাদ।[১] আরো পড়ুন

error: Content is protected !!