প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় পশ্চিম রণাঙ্গন ছিল ইউরোপের প্রধান যুদ্ধক্ষেত্র

প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন ব্যবহৃত অস্ত্র

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় পশ্চিম রণাঙ্গন (ইংরেজি: Western Front of First World War) ছিল ইউরোপের যুদ্ধের প্রধান যুদ্ধক্ষেত্র। বলতে গেলে ১৯১৪ সালের ২১ আগস্ট ব্রিটিশ এক্সপিডিশনারি ফোর্সের চতুর্থ ড্রাগন গার্ডসের ১২০ জন অশ্বারােহী সৈন্য গিয়ে অবস্থান নেয় বেলজিয়ামের চ্যাস্টাউ গ্রামে। সেখানে জার্মান সৈন্যদের জোরদার অবস্থান দেখে নিজেকে সামলাতে আরো পড়ুন

মার্টিন লুথার ইউরোপের সংস্কারবাদী আন্দোলনের নেতা

পুঁজিবাদ প্রতিষ্ঠার গোড়ার দিকে সামন্তবাদ এবং ধর্মীয় গোঁড়ামির সঙ্গে পুঁজিবাদের যে বিরোধ চলছিল, তার সাক্ষাৎ পাওয়া যায় লুথারের ধর্মীয় ধারণা ও আন্দোলনে। এ বিরোধে লুথার অগ্রসর চিন্তার পরিচয় দেন এবং গোঁড়ামির বিরোধিতা করেন। আরো পড়ুন

ডাইকাস্ট হচ্ছে প্রাচীন এথেন্স নগর-রাষ্ট্রের একটি রাষ্ট্রীয় পদ

ডাইকাস্ট (ইংরেজি: Dikastes গ্রিক: δικαστής, বহুবচনে δικασταί) হচ্ছে প্রাচীন এথেন্স নগর-রাষ্ট্রের একটি রাষ্ট্রীয় পদের নাম। ডাইকাস্টকে জুরী বা বিচার-ব্যবস্থা বলে মনে করা যায়। আরো পড়ুন

উদাসীনতাবাদ হচ্ছে জীবনের আরাম আয়েশ সব কিছুর প্রতি কঠোর ঔদাসীন্য

জীবনের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য আরাম আয়েশ সব কিছুর প্রতি একটা কঠোর ঔদাসীন্য বুঝাতে ইংরেজী ‘সিনিক’ এবং ‘সিনিসিজম’ (ইংরেজি: Cynicism) শব্দ দুটি ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

বার্লিন প্রাচীর ছিল পশ্চিম বার্লিন ও পূর্ব বার্লিনের সীমানা প্রাচীর

বার্লিন প্রাচীর (জার্মান: Berliner Mauer) ঐতিহাসিকভাবে ইতিহাসে পরিচিত হয়েছে পশ্চিম বার্লিন ও পূর্ব বার্লিনের সীমানা প্রাচীর হিসেবে। এই বার্লিন প্রাচীর তৎকালীন রাষ্ট্র পশ্চিম জার্মানি ও পূর্ব জার্মানির মধ্যে একটি সীমানা প্রাচীর হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৯৬১ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৮ বছর এই প্রাচীরটি পশ্চিম বার্লিন থেকে পূর্ব বার্লিন এবং পূর্ব জার্মানির আরো পড়ুন

বাস্তিলের পতন হচ্ছে ফরাসি সম্রাটের বিরুদ্ধে জনতার বিপ্লবী অভ্যুত্থানের সূচক

বাস্তিলের বিক্ষোভ বা বাস্তিলের পতন বা বাস্তিল দুর্গের পতন (ইংরেজি: Fall of Bastille) হচ্ছে তৎকালীন অত্যাচারী ফরাসি সম্রাটের বিরুদ্ধে জনতার বিপ্লবী অভ্যুত্থানের সূচক বলে ইতিহাসে পরিগণিত। আরো পড়ুন

স্পেন শিল্প ও কৃষিসমৃদ্ধ ইউরোপের সাম্রাজ্যবাদী দেশ

দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের আইবেরীয় উপদ্বীপের চার-পঞ্চমাংশের বেশি এলাকাই স্পেনের অন্তর্ভুক্ত। এই বিশাল দেশটি লোহা, তামা, সীসা, দস্তা, টাংস্টেন, ইউরেনিয়াম ও অন্যান্য আকরিকসমৃদ্ধ। তার পারদ মজুদের পরিমাণ পুজিবাদী বিশ্বের মধ্যে বহত্তম। আরো পড়ুন

ফিনল্যান্ড বনজশিল্পের সামগ্রী উৎপাদনকারী রাষ্ট্র

ফিনল্যাণ্ড বন, হ্রদ ও পাথরের দেশ। এর দুই-তৃতীয়াংশই বনাচ্ছন। বহু নদীপ্রপাত সহ ছোট ছোট নদীর মাধ্যমে যুক্ত এর অসংখ্য হ্রদগুলিই দেশের প্রায় এক-দশমাংশ ভূভাগের অধিকারী। ফিনল্যান্ডের নির্ধারিত জলবিদ্যুতের পরিমাণ প্রায় ৩০ লক্ষ কিলোওয়াট। বিপুলে কাষ্ঠসম্ভার এদেশের প্রধান সম্পদ। এখানে লোহা, তামা ও নিকেল আকরিক এবং সোনা, দস্তা, সীসা ও অন্যান্য ধাতুর খনি আবিষ্কৃত হয়েছে। আরো পড়ুন

ইতালি ইউরোপের পুঁজিবাদী-সাম্রাজ্যবাদী শোষণমূলক শিল্পোন্নত নিপীড়ক রাষ্ট্র

মাত্র কয়েক দশক আগেও ইতালি একটি দরিদ্র অনগ্রসর দেশ ছিল। অর্থনীতিতে কৃষিপ্রাধান্য এবং দেশে খনিজ কাঁচামালের ও জ্বালানির অভাব তার শিল্প ও অর্থনীতির বিকাশকে প্রহত করেছিল। তবু ইতালীয় সাম্রাজ্যবাদের আপেক্ষিক দুবলতা থেকে কোনোক্রমেই তার আক্রমণাত্মক লক্ষ্যের সীমাবদ্ধতা প্রমাণিত হয় না। ইতালি সম্পর্কে লেখার সময় লেনিন লক্ষ্য করেন যে এই শতকের গোড়ার দিকেই সে ভিন্নদেশ শোষণকারী রাষ্ট্র, ‘নির্মম, বিভৎস ধরনের প্রতিক্রিয়াশীল ও লণ্ঠনকারী বুর্জোয়াদের রাষ্ট্র হয়ে উঠেছিল। এই বুর্জোয়ারাই ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছিল যাতে ইতালীয় সমরবাদের হঠকারিতা ও আক্রমণের প্রবণতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছয়। আরো পড়ুন

ফ্রান্স পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যবাদী প্রজাপীড়ক গণবিরোধী স্বাধীনতাবিরোধী লুটেরানির্ভর প্রজাতন্ত্র

আজকের দুনিয়ায় ফ্রান্স একটি স্বকীয় বিশিষ্ট স্থানের অধিকারী। একটি প্রধান পুঁজিবাদী দেশ হিসাবে সে মার্কিন একচেটিয়াদের অভিভাবকত্ব থেকে মুক্তিলাভে সচেষ্ট এবং বাস্তবধর্মী বৈদেশিক নীতি অনুসরণে দৃঢ়সংকল্প। ফ্রান্স ন্যাটোর সামরিক সংস্থাগুলি থেকে সরে এসেছে, দেশ থেকে ন্যাটোর সামরিক কর্মচারী ও ঘাঁটিগুলি হটিয়ে দিয়েছে এবং সেসঙ্গে এই আক্রমণাত্মক জোটের সদস্যপদও বজায় রেখেছে। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!