এআইএডিএমকে ভারতের তামিলনাড়ুর প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল

সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম বা এআইএডিএমকে (All India Anna Dravida Munnetra Kazhagam (AIADMK) (English: All India Anna Dravidian Progressive Party) হচ্ছে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্য এবং পুডুচেরির কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের একটি কেন্দ্রিকবাদী আঞ্চলিক প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল। ডিএমকে থেকে ১৯৭২ খ্রি অক্টোবরে বিচ্ছিন্ন হয়ে তামিলনাড়ু রাজ্যে আন্না ডি এম কে দলের জন্ম হয়। আরো পড়ুন

আইন অমান্য আন্দোলন প্রসঙ্গে

আইন অমান্য আন্দোলন (Civil disobedience movement) হচ্ছে আন্দোলনের একটি প্রতিক্রিয়াশীল সুবিধাবাদী ধারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রকৃতিবাদী দার্শনিক হেনরি ডেভিড থােরাে (১৮১৭-৬২) তাঁর ‘অন দ্য ডিউটি অব সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স’ (১৮৪৯) নামে একটি প্রবন্ধে গণপ্রতিবাদ ও আন্দোলনের এই পদ্ধতিটি তুলে ধরেন।আরো পড়ুন

ভারতে শাসন সংস্কার ও আঠারো শতকের ষাটের দশকগুলো

১৮৫৭-১৮৫৯ খ্রীস্টাব্দের গণ-অভ্যুত্থান ভারতের ইতিহাসে একটি অতি গুরত্বপূর্ণ ঘটনা। এতে ব্রিটিশ শাসনের সামাজিক ভিত্তির আপেক্ষিক দুর্বলতা প্রকটিত হয়েছিল এবং শোষকদের বিরুদ্ধে জনগণের গভীর ঘৃণাও আত্মপ্রকাশ করেছিল। আরো পড়ুন

ভারতীয় সংস্কৃতি ও ষোড়শ ও সপ্তদশ শতকের অর্থনৈতিক ইতিহাস

ভারতীয় সংস্কৃতি ক্ষেত্রে আকবরের রাজত্বকালে বেশ প্রাধান্য লাভ করেছিল মুসলমান ও হিন্দু, এই দুটি প্রধান সংস্কৃতি থেকে আহৃত উপাদানসমূহের এক সংশ্লেষণী প্রক্রিয়া। হিন্দু সংস্কৃতির উপাদানগুলি স্পষ্টতই প্রাধান্য পেয়েছিল ফতেপুর সিক্রির অট্টালিকাগুলির আরো পড়ুন

মোগল বিরোধী গণ-অভ্যুত্থান ও সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে রাজনীতি

মোগল বিরোধী গণ-অভ্যুত্থান সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশে সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ক্রমাগত ফুসে উঠেছিল নানাভাবে। যদিও এইসব অভ্যুত্থানের প্রকৃতি ছিলো ভিন্ন-ভিন্ন এবং এগুলির মধ্যে সংযোগ কিংবা সময় ছিলো সামান্যই। আরো পড়ুন

আওরঙজেব রাজত্ব আমলের ষড়যন্ত্র ও সামন্ত-ভূস্বামীদের মধ্যে বিবাদ

মোগল আমলের সমস্ত গণ-আন্দোলনের ফলে মোগল-রাজকোষে রাজস্বের পরিমাণ হ্রাস পায়। ওদিকে গোলকোণ্ডা-রাজ্য ১৬৩৬ খ্রীস্টাব্দে মোগলদের যেবার্ষিক সেলামি দেবে বলে চুক্তি করেছিল তা দেয় বন্ধ করে। আরো পড়ুন

মোগল আমল ও দাক্ষিণাত্য দখল নানা অভিযান

মোগল আমলের শুরু সপ্তদশ শতক থেকে; সেই সময় মোগল-সম্রাটরা সমগ্র দক্ষিণ-ভারত নিজেদের পদানত করার আশা ত্যাগ করেন নি। ওই সময়ে মোগল-সেনাবাহিনীর দাক্ষিণাত্য-অভিযান শুরু করার পক্ষে প্রধান অগ্রসর ঘাঁটি ছিল গুজরাট। আরো পড়ুন

শাহ জাহান পরিচালিত ষড়যন্ত্র ও ক্ষমতালোভ

আহমদনগর জয় করার পুরস্কারস্বরূপ জাহাঙ্গীর তাঁর দ্বিতীয় পুত্র খুররমকে শাহ জাহান (অর্থাৎ দুনিয়ার শাসনকর্তা) উপাধি দিলেন ও তাঁকে নিযুক্ত করলেন সমৃদ্ধ গুজরাট রাজ্যের শাসনকর্তা। আরো পড়ুন

মোগল শাসনামলে গুজরাটের অর্থনৈতিক অবস্থার বিশ্লেষণ

মোগল শাসনামলে মধ্যে সবচেয়ে উন্নত এলাকা ও সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের কেন্দ্র ছিল গুজরাট। অপুর্ব চমৎকার নানা ধরনের কাপড় বোনা হতো সেখানে, নীলের চাষ হতো, মূল্যবান রক্তিমাভ ক্যরনীলিআন পাথরের নানা হাতে তৈরি জিনিস প্রস্তুত হতো আর তৈরি হতো আলঙ্কারিক নানা অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি। আরো পড়ুন

বাংলায় মোগল শাসনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বাংলা থেকে বিরামহীন সম্পদ লুণ্ঠন

বাংলায় মোগল শাসনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বাংলা থেকে বিরামহীন সম্পদ লুণ্ঠন। যদিও আকবরের রাজত্বকালে বাংলা মোগল-শাসনের অধীনে আসে তবু সাম্রাজ্যের এই প্রত্যন্ত প্রদেশটিতে মোগলদের শাসন যথেষ্ট নিশ্চিত ও নিরাপদ ছিল না। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!