শ্যামল গুপ্ত বাঙালি আধুনিক বাংলা রোমান্টিক গানের গীতিকার

শ্যামল গুপ্তের গান

শ্যামল গুপ্ত আধুনিক বাংলা গানের গীতিকার। তাঁর রচিত গানের সংখ্যা প্রায় দু হাজার। তার মধ্যে চলচ্চিত্রের জন্য লেখা আড়াইশো-তিনশো গান। প্রকাশিত গীত-সংকলন ‘আধুনিক গান’ (১৯৬৩)। ‘হারমোনিয়াম’ চলচ্চিত্রের গান লেখার জন্য পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দেওয়া পুরস্কার। আরো পড়ুন

মোহিনী চৌধুরী ছিলেন আধুনিক বাংলা গানের গীতিকার, কবি ও চিত্র পরিচালক

মোহিনী চৌধুরী খ্যাতনামা বাঙালি কবি, গীতিকার ও চিত্র পরিচালক। জন্মেছিলেন ১৯২০ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া থানার ডহরপাড়া গ্রামে। শৈশব কৈশোর কেটেছে উত্তর কলকাতায়। রিপন কলেজ থেকে ইংরাজি সাহিত্যের সাম্মানিক স্নাতক। ‘কালস্রোত’, ‘অনুষ্টুপ ছন্দ’, ‘রাজদ্রোহী’, ‘নায়িকা সংবাদ’, ‘শুকসারী’ প্রভৃতি ছবির জন্য গান লিখলেন। আরো পড়ুন

অনল চট্টোপাধ্যায় বাংলা গণসংগীতের এক প্রখাত গীতিকার

অনল চট্টোপাধ্যায় বাংলা গানের একজন গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। সাহিত্যপ্রেমী এই ব্যক্তি ১৯৪৬ সনে ভারতীয় গণনাট্য সংঘ বা আইপিটিএ-‘র সাথে যুক্ত হন। ভারতীয় গণনাট্য সংঘে যুক্ত হবার ফলেই সেখানে পরিচয় ঘটে সলিল চৌধুরীর সংগে। ১৯৫৪ সালে তার প্রথম রেকর্ড বের হয় হিজ মাস্টার্স ভয়েস থেকে। ১৯৫৫ সালে মৃণাল সেনের রাতভোর চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করেন। আরো পড়ুন

বিমলচন্দ্র ঘোষ ছিলেন বামপন্থী কবি ও গীতিকার

বিমলচন্দ্র ঘোষ (১২ ডিসেম্বর, ১৯১০ – ২২ অক্টোবর, ১৯৮১) একজন বাঙালি বামপন্থী কবি ছিলেন। তিনি ছাত্রাবস্থা থেকেই এবং যৌবনেও রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে স্বদেশী মন্ত্রে দীক্ষিত হন। বিমলচন্দ্র ঘোষের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো জীবন ও রাত্রি, দক্ষিণায়ন, উলুখড়, দ্বিপ্রহর ও অন্যান্য কবিতা, ফতোয়া, নানকিং, সাবিত্রী, বিশ্বশান্তি, ভুখা ভারত, উদাত্ত ভারত, রক্তগোলাপ প্রভৃতি। আরো পড়ুন

প্রেমেন্দ্র মিত্র আধুনিক বাঙালি কবি ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং চিত্রপরিচালক

প্রেমেন্দ্র মিত্র বাঙালি কবি, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং চিত্রপরিচালক ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৯০৪ সালে বারাণসীতে। বিচিত্রকর্মা মানুষ। প্রধানত কবি ও কথা সাহিত্যিক। এছাড়া শিক্ষকতা, পত্রিকা সম্পাদনা, চিত্রনাট্য লেখা ও চলচ্চিত্র পরিচালনা, বেতার কেন্দ্র পরিচালনা ইত্যাদি নানাবিধ কাজ সারাজীবনে করেছেন। অশীতিপর জীবনেও পূর্ণসময়ের সাহিত্যসেবক ছিলেন। আরো পড়ুন

প্রণব রায় আধুনিক বাংলা রোমান্টিক গানের জনপ্রিয় গীতিকার

প্রণব রায় জন্মেছেন ১৯১১ সালের ৫ ডিসেম্বর ২৪ পরগনার বড়িশার প্রখ্যাত সাবর্ণ রায়চৌধুরী বংশে। গোঁড়া ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান হলেও প্রণব রায় এ ভাবধারায় মানুষ হন কারণ তার পিতা ছিলেন ব্রাহ্ম। আরো পড়ুন

দিলীপকুমার রায় বিখ্যাত গীতিকার, সঙ্গীতালোচক, সুরকার ও গায়ক

দিলীপকুমার রায়

দিলীপকুমার রায় (জানুয়ারি ২২, ১৮৯৭ – জানুয়ারি ৬, ১৯৮০) বিখ্যাত বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞ, সঙ্গীতালোচক, গীতরচয়িতা, সুরকার ও গায়ক। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯৭ সালে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর গ্রামে। পিতা প্রখ্যাত কবি নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, পিতামহ দেওয়ান কার্তিকেয় চন্দ্র রায়। পিতামহ ছিলেন প্রখ্যাত কালোয়াত, পিতা ছিলেন গীতকার, সুরকার ও গায়ক। এক কথায় বলতে গেলে গানের ঝর্ণাতলায় দিলীপকুমারের জন্ম ও বিকাশ। আরো পড়ুন

নিশিকান্ত রায়চৌধুরী আধুনিক বাংলা গানের গীতিকার

নিশিকান্ত রায়চৌধুরী

নিশিকান্ত রায়চৌধুরী বা নিশিকান্ত (২৩ এপ্রিল ১৯০৯ – ২০ মে ১৯৭৩) ছিলেন আধুনিক বাংলা গানের গীতিকার। ছোটবেলা কাটে রবীন্দ্রসান্নিধ্যে শান্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যাশ্রমে। শৈশব থেকেই কাব্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। ধ্বনিময় ছন্দোবহুল তার গান রবীন্দ্রসান্নিধ্যে থেকেও ভিন্নরকম। আরো পড়ুন

গোবিন্দ অধিকারী উনিশ শতকের কৃষ্ণ যাত্রার একজন বিখ্যাত পালাকার

“শুক-শারী সংবাদ” বা ‘বৃন্দাবন বিলাসিনী রাই আমাদের’ কীর্তন গানটি আমরা লোপামুদ্রা মিত্রের এবং কনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (১৯২৪ – ২০০০) কণ্ঠে শুনেছি বহুবার। এই গানটি উত্তম কুমার (১৯২৬- ৮০) অভিনীত ‘রাইকমল’ সিনেমাতেও গাওয়া হয়েছিল। সেই বিখ্যাত গানটির গীতিকারের নাম গোবিন্দ অধিকারী। গোবিন্দ অধিকারী (১৮০০-১৮৭২) বাংলা ১২০৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। হুগলী জেলার জাঙ্গিপাড়া গ্রামে বৈরাগীকুলে জন্ম। স্বগ্রামে বাল্যশিক্ষা … Read more

হেমাঙ্গ বিশ্বাস ছিলেন উপমহাদেশের বাংলা গণসংগীতের জননন্দিত মহাযোদ্ধা

গণসংগীত

হেমাঙ্গ বিশ্বাসের জন্ম ১৯১২ সালের ১৪ ডিসেম্বর; বাংলা তারিখ ২৭ অগ্রহায়ণ ১৩১৯। জন্মস্থান তৎকালীন শ্রীহট্ট বা সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমার চুনারুঘাট উপজেলার মিরাসি গ্রামে। সে হিসেবে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের সিলেটের মিরাশির বাসিন্দা। তাঁর পিতার নাম হরকুমার বিশ্বাস ও মা সরোজিনী দেবি। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!