জিজিফাস গণে কুল বা বরই উপকারি ভেষজ ফল
জিজিফাস হচ্ছে রামনাসি পরিবারের সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি গণের নাম। এই গণের প্রজাতিগুলো ছোট বৃক্ষ থেকে মাঝারি আকারে হয়ে থাকে। এবং ফল টক স্বাদ যুক্ত। আরো পড়ুন
জিজিফাস হচ্ছে রামনাসি পরিবারের সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি গণের নাম। এই গণের প্রজাতিগুলো ছোট বৃক্ষ থেকে মাঝারি আকারে হয়ে থাকে। এবং ফল টক স্বাদ যুক্ত। আরো পড়ুন
আয়ুর্বেদ গ্রন্থগুলোতে বিভিন্ন সময়ের আম যে বিভিন্ন গুণসম্পন্ন, সে কথা সুস্পষ্টই বলা হয়েছে। যেমন : কচি আম রক্তপিত্তকর, মধ্য বয়সের আম পিত্তকর এবং পাকা আম বর্ণ, মাংস, শুক্র এবং শক্তি প্রদানকারক। আমের সাথে দুধ মিশিয়ে খেলে বল এবং তেজ দুটিই বাড়ে। কিন্তু বলবৃদ্ধি করে বলে আপনি যদি আপনার হজমশক্তির চেয়ে বেশি আম খান, তাহলে কিন্তু উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হবে। মনে রাখতে হবে, রাত্রিবেলা শুধু আম কেন, কোনও ফলই খাওয়া উচিত নয়। আরো পড়ুন
অর্জুন (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia arjuna) কমব্রেটাসি পরিবারের টারমিনালিয়া গণের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি বৃক্ষ। এরা দেখতে বৃহত আকৃতির গাছ, ৫০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়, আরো পড়ুন
জাম গাছের মধ্যে ঔষধি কাজে তিন প্রকার জামের উল্লেখ দেখা যায়; যেমন, রাজজাম, কাকজাম ও ভূমিজাম। আয়ুর্বেদিক কাজে রাজজাম ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন
বেল হচ্ছে Rutaceae পরিবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল। বর্তমানে এর বৈজ্ঞানিক নাম Aegle marmelos. এদের অন্য একটি নাম হল ‘সদাফল’। আরো পড়ুন
শৃঙ্গাটকের ভাষানাম পানিফল। পানিতেই ফল হয় বলে এর নাম পানিফল; যদিও দক্ষিণ ভারত ছাড়া সব ভারতীয় ভাষানাম প্রায় একই, তবে অনেকটা সংস্কৃত-নির্ভর শিঙ্গাড়াও বলে আরো পড়ুন
বিবরণ: ধারনা করা হয় মহুয়ার আদিবাস ভারতবর্ষে। মহুয়া প্রায় ২০ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এভারগ্রীন বা সেমিএভারগ্রীন খরা প্রতিরোধী ট্রপিকাল/গ্রীষ্মমন্ডলীয় বৃক্ষ। এর পাতা মোটা এবং লেদারি। ফুল ছোট, সুগন্ধযুক্ত এবং শাখার মাথায় গুচ্ছাকারে ফোটে, রঙ ঈষৎ হলুদ বা ডাল হোয়াইট। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বলে মহুয়া ফুল আদিবাসীদের কাছে খুব প্রিয়। মহুয়া গাছের কালচারাল এবং ইকোনোমিক মূল্যও যথেষ্ট। Antheraea paphia নামীয় মথ মহুয়ার পাতা খেয়ে তসর সিল্ক tassar silk তৈরী করে যার বাণিজ্যিক মূল্য প্রচুর। মহুয়া একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এগ্রোফরেস্ট্রি স্পিসিস। মহুয়ার শিকড় বিস্তৃত বিধায় সহজেই ভূমিক্ষয় রোধ করতে পারে। মহুয়া তীব্রগন্ধী ফুল এবং ফেব্রুয়ারী-এপ্রিলে ফুটে থাকে। মহুয়ার ফল জুলাই–অগাস্টে পাওয়া যায় । ফলের পাল্প মিষ্টি এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি ভালো উৎস। কাঁচা মহুয়া সবুজ এবং পাকলে কমলা বা লালচে হলুদ হয়। আরো পড়ুন