উন্মুক্ত বা ছায়াযুক্ত ভূখন্ড, লন, পথপার্শ্ব, পতিত জমি, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত স্থানে জন্মিতে পারে। ফুল ও ফল ধারণ মে থেকে সেপ্টেম্বর মাস। বীজ থেকে বংশ বিস্তার হয়। বিস্তৃতি: বিশ্বের উষ্ণ মন্ডলে বিস্তৃত। বাংলাদেশের সর্বত্র সহজলভ্য।আরো পড়ুন
পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী সম্প্রদায় হাঁপানি রোগ, ফুসকুড়ি, শ্বাসনালীর প্রদাহ, সর্দি-জ্বর, কাশি, যকৃতের সমস্যা, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা ও পাকস্থলীর পীড়ায় এই গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে থাকে (Uddin, 2006)।আরো পড়ুন
বন ধনে বা বন ধুনিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Croton bonplandianus) বাংলাদেশের সব জেলাতেই জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। বহুশাখান্বিত কাষ্ঠল বীরুৎ, ২০-৫০ সেমি লম্বা। আরো পড়ুন
বীজ কখনো কফির পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়। গাজান পদ্ধতি প্রস্তুতিতেও ব্যবহৃত। চা, রাবার এবং নারিকেল গাছের আচ্ছাদিত উদ্ভিদ হিসাবে ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে।আরো পড়ুন
লম্বভাবে অবস্থিত বীরুৎ, কাণ্ড সরেখ বা মাকড়সার জালসদৃশ, সরল বা শাখা বিন্যাসিত, ৭০-৭৫ সেমি এর অধিক লম্বা। পত্র উপবৃত্তাকার-বিবল্লমাকার, সবৃন্তক বা অর্ধবৃন্তক; আরো পড়ুন
বহু ছটাকার শাখা বিশিষ্ট ভূশায়ী একবর্ষজীবী। বীরুৎ, কাণ্ড অনূর্ধ্ব ২৫ সেমি লম্বা, মসৃণ বা উপরের অংশ। হালকা অণুরোমশ বা রোমশ, প্রস্থচ্ছেদ গোলাকার। আরো পড়ুন
রোমশ বিহীন বহুবর্ষজীবী বীরুৎ, মূলাকার কান্ড লতানো। কান্ড ১.০-১.৫ মিটার উঁচু, ঋজু পত্রবহুল। পত্র ৩০-৬০ x ২-৪ সেমি, অসি ফলাকাকার, দ্বিসারী, প্রশস্ত রৈখিক, চকচকে।আরো পড়ুন
খাড়া, সুগন্ধি বর্ষজীবী বীরুৎ, ২ মিটার পর্যন্ত উঁচু, প্রচুর শাখান্বিত, নিম্নে কাষ্ঠল। কাণ্ড সূক্ষ্মাগ্রভাবে চতুষ্কোণাকৃতি, খাঁজযুক্ত, ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, পর্বমধ্য প্রায় ৫ সেমি লম্বা।আরো পড়ুন
ক্যালেণ্ডলা উদ্ভিদের ব্যবহার্য অংশ হলো তাজা ফুল এবং তাজা পাতা। ক্যালেণ্ডলা উদ্ভিদের প্রাপ্তিস্থান হচ্ছে দক্ষিণ ইউরোপের দেশসহ শীত প্রধান অঞ্চল। বাংলাদেশে শীতকালে প্রায় সকল বাগানেই এটিকে ফুলের জন্য লাগানো হয়ে থাকে। আরো পড়ুন
গাঁদাফুল বাংলাদেশের একটি অতি পরিচিত ফুলের প্রজাতি এবং এর ঔষধি ব্যবহারও ব্যাপক। এই উদ্ভিদের সাধারণ বর্ণনা হলো; এটি বাংলাদেশের একটি অতি পরিচিত ফুলগাছ। দেশের প্রায় সবগুলি অফিসের ফুলের বাগানে এবং অধিকাংশ বাড়িতে এটি দেখা যায়। আরো পড়ুন