মিষ্টি আলু নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে লতান বীরুৎ
মিষ্টি আলু কনভলভালাসি পরিবারের ইপোমোই গণের লতানো বীরুৎ জাতীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। এদের এদের মূল প্রলম্বিত, কন্দাল ও কিছু কিছু সাদা আবার কিছু ফ্যাকাশে লাল হয়। এদের কান্ড ভূশায়ী, দুগ্ধবৎ তরুক্ষীর যুক্ত। আরো পড়ুন
মিষ্টি আলু কনভলভালাসি পরিবারের ইপোমোই গণের লতানো বীরুৎ জাতীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। এদের এদের মূল প্রলম্বিত, কন্দাল ও কিছু কিছু সাদা আবার কিছু ফ্যাকাশে লাল হয়। এদের কান্ড ভূশায়ী, দুগ্ধবৎ তরুক্ষীর যুক্ত। আরো পড়ুন
এই গাছটির বোটানিক্যাল নাম Albizzia lebbeck Benth. ফ্যামিলি (Leguminosae.) একে মহীরুহ বলা চলে, রাস্তার ধারে সাধারণত এ গাছকে লাগানো হয় ছায়াতরু হিসেবে; এই গণের (genus) আরও কয়েকটি প্রজাতি (species) এ দেশে আছে। আরো পড়ুন
বহেড়া ঔষধি গাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Terminalia belerica. পরিবার Combretaceae. বহেড়া বৃক্ষ ৬০ থেকে ১০০ ফুট পর্যন্ত উচু হতে দেখা যায়, গাছের গুড়িও বেশ লম্বা, অবশ্য ছাল খুব বেশি পুরু হয় না, পাতা ৩ থেকে ৭ বা ৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। আরো পড়ুন
বাংলাদেশ ও ভারতে এর আদি নিবাস। বাকল গাঢ় বাদামি। বাকলে লম্বা ফাটল থাকে। ঔষধি গুণে সম্পুন্ন হরিতকী ত্রিফলার মধ্যে একটি। এর বৈজ্ঞানিক নাম Terminalia chebula ও পরিবার Combretaceae. আরো পড়ুন
রুদ্রাক্ষ এলিওকারপাসি (Elaeocarpaceae) ফ্যামিলিভুক্ত, সমগ্র পৃথিবীতে এর ৯০টি প্রজাতি (species) আছে; তার মধ্যে ভারতবর্ষে ১৯টি বর্তমান। গাছটি দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের মাঝারি ধরণের বকুল (Mimusops elengi) গাছের সঙ্গে সাদশ্য আছে। আরো পড়ুন
শ্বেত চন্দন (বৈজ্ঞানিক নাম Santalum album) সান্টালাসি পরিবারের সান্টালুম গণের একটি ছোট, চিরহরিৎ, রোমহীন বৃক্ষ। ১৫ থেকে ১৮ মিটার উঁচু হয়। শ্বেত চন্দনের পুষ্প সুগন্ধি, ক্রীমসদৃশ সাদা, পরবতীতে লাল এবং রক্ত-বেগুনি। আরো পড়ুন
আফ্রিকা, কম্বোডিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চল, ফিলিপাইনস, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম । বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলে পাওয়া যায়। আরো পড়ুন
উদ্ভিদটি মুত্রবর্ধক রূপে গণোরিয়া ও মূত্র নালির অন্যান্য পীড়ায় ব্যবহার করা হয়। মূল জন্ডিস ও বিটপ আমাশয় উপকারী। পাতা দ্বারা তৈরি পুলটিস হাড়ভাঙ্গা ও ক্ষত রোগে ব্যবহার করা হয়, আরো পড়ুন
কেও বা কেঁউ (বৈজ্ঞানিক নাম: Cheilocostus speciosus) বহুবর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। কিছু এলাকায় এটি চাষাবাদ করা হয়েছে এবং অনেক জায়গায় একটি আগ্রাসী প্রজাতি হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কেও গাছ ঝোপালো। শিকড় থেকেই অনেক ডালপালা বেরিয়ে ঘন ঝোপ সৃষ্টি করে। কেঁউ ঝোপ ৫-৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। বোটানিক্যাল নাম Costus speciosus (Koen:) Sm. ও ফ্যামিলি Zingiberaceae. ব্যবহার্য অংশ- মাটির নীচের কাণ্ড।আরো পড়ুন
ভূমিকা: কামরাঙা (বৈজ্ঞানিক নাম:Averrhoa carambola) ইংরেজি নাম: Carambola, Star Fruit) অক্সিলাডাসি পরিবারের এভারোয়া গণের একটি সপুষ্পক ফলদ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। এদের স্বাদ টক-মিষ্টি। কামরাঙা ও এর ঘনিষ্ঠ বিলিম্বি (বৈজ্ঞানিক নাম: Averrhoa bilimbi) সম্ভবত দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার মালয় উপদ্বীপ হতে ইন্দোনেশিয়ায় উৎপন্ন। এটি চীন, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ায় অন্যতম জনপ্রিয় ফল। এরা চিরসবুজ, … Read more