কেচুয়ান দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

এই প্রজাতি ছোট থেকে মধ্যম আকৃতির বৃক্ষ। উচ্চতার দিক থেকে প্রায় ২০ মিটার পর্যন্ত হয়। দেখতে রোমশ বিহীন, শাখা সাদা বা ধূসর। গাছের পাতা সরল, ডিম্বাকার থেকে উপবৃত্তাকার ৬-২৫ x ২.০-৯.৫ সেমি, কাগজবৎ, শুষ্ক অবস্থায় হলুদ থেকে সবুজাভ, শীর্ষ দীর্ঘাগ্র থেকে তীক্ষ্ণাগ্র;আরো পড়ুন

পাহাড়ি শিয়াল বুকা অরণ্যে জন্মানো ফলজ ও ভেষজ গুনসম্পন্ন বৃক্ষ

পাহাড়ি শিয়াল বুকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Antidesma montanum) হচ্ছে এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে এই গাছ জন্মে। ফল যেমন খাওয়া যায় তেমনি গাছের পাতায় আছে ভেষজ গুণ।আরো পড়ুন

ক্ষুদিজাম বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

এই প্রজাতি বনাঞ্চলের পরিবেশে ভালো জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জানুয়ারি-মে মাস। বীজের মাধ্যমে বংশ বিস্তার হয়। বিস্তৃতি: কম্বোডিয়া, মালয় ও ভারত। বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে।আরো পড়ুন

খাসিয়া জাম বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মানো বৃক্ষ

গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, দেহকান্ড সরল রোমাবৃত, তরুণ বিপট স্বল্প অণুরোমশ, ছোটশাখা ধূসর সাদা। পত্র একান্তর, দ্বিসারী, ৫.৫-১৫.০ x ২.৫-৬.৫ সেমি। পাতা দেখতে দীর্ঘায়ত উপবৃত্তাকার বা সরু ভল্লাকার, শীর্ষ দীর্ঘাগ্র, মুলীয় অংশ কীলকাকার বা সূক্ষ্মা, অখন্ড, গ্রন্থিযুক্ত, উপরের পৃষ্ঠ, গাঢ় সবুজ।

শিয়াল বুকা বাংলাদেশের অরণ্যে জন্মানো ফলজ উদ্ভিদ

বৃহৎ গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, প্রায় ১০ মিটার উঁচু, শাখা রোমশ বা রোমশ বিহীন। পত্র ১০-২৩ x ৪-১০ সেমি, দ্বিসারী, দীর্ঘায়ত, ভল্লাকার বা উপবৃত্তাকার-দীর্ঘায়ত, শীর্ষ দীর্ঘা; আরো পড়ুন

বনশিয়াল বুকা বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

বনশিয়াল বুকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Antidesma bunius) হচ্ছে এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে এই গাছ জন্মে। ফল হিসাবে খাওয়া যায়।আরো পড়ুন

দেশি গোবুরা এশিয়ার ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী বীরুৎ

খাড়া, সুগন্ধি বর্ষজীবী বীরুৎ, ২ মিটার পর্যন্ত উঁচু, প্রচুর শাখান্বিত, নিম্নে কাষ্ঠল। কাণ্ড সূক্ষ্মাগ্রভাবে চতুষ্কোণাকৃতি, খাঁজযুক্ত, ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, পর্বমধ্য প্রায় ৫ সেমি লম্বা।আরো পড়ুন

গোয়ালিয়া লতা বাংলাদেশে পার্বত্য অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

গোয়ালিয়া লতা একধরনের বৃহৎ লতানো বীরুৎ সদৃশ আরোহী। বহুবর্ষজীবী, মৌল কান্ডবিশিষ্ট। তবে কান্ড ফাঁপা, রেখাযুক্ত, রোমহীন। পত্র প্রশস্ত বর্তুলাকার-হৃৎপিন্ডাকার, অগভীরভাবে খন্ডিত, ৬-২০ × ৪-১৫ সেমি, গোলাকার দপ্তর করাতদস্তুর, ঝিল্লিময়, রোমহীন, ৫-৭ শিরাযুক্ত, পত্রবৃন্ত ৩০ সেমি পর্যন্ত লম্বা, বেলনাকার, রোমহীন।আরো পড়ুন

নটে শাক উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ শাক

এটি স্নিগ্ধকারক, মূত্রবর্ধক ঔষধ ও সর্প দংশনের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় (Kirtikar et al., 1935)। জাতিতাত্বিক ব্যবহার: কচি বিটপ ও পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়আরো পড়ুন

কাঁটানটে বা কান্টানুটিয়া উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

পাতা মাঝে মাঝে শাক পালং শাকের মত খাওয়া হয়। ইহা অ্যালেক্সিটারিক, বিরেচক, মূত্রবর্ধক, পাকস্থলীর ব্যথানাশক, পচনরোধক, মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধিকারক, ব্রংকাইটিস, জ্বরনাশক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!