পিতরাজ বা রয়না-র কয়েকটি ভেষজ গুণ ও ব্যবহার

পিতরাজ-বা-রয়না

বাংলাদেশ জাতীয় আয়ুর্বেদিক ফমুলারি ১৯৯২-তে দুটি ওষুধে রোহিতক ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে রোহিতকারিষ্ট-তে রয়নার ছাল ব্যবহার করা হয় এবং ওষুধটি প্লীহা, যকৃৎ, উদর, অষ্ঠিলা, গ্রহণী, কামলা, শোথ ও অরুচি প্রশমক বলে উল্লেখিত। আরো পড়ুন

লাল পাথরকুচি গাছের বহুবিধ ভেষজ ব্যবহার, গুণাগুণ ও উপকারিতা

পাথরকুচি গাছ

পাথরকুচি বা ( বৈজ্ঞানিক নাম: Bryophyllum pinnatum) হচ্ছে ক্রাসুলাসি পরিবারের ব্রায়োফাইলাম গণের একটি ঋজু, বহুবর্ষজীবী রসালো বিরুত। পাথরকুচি ছাড়াও এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত; যেমন – পাষানভেদী, শিলাভেদ, অশ্মঘ্ন, কোপ্পাতা, শ্বেতা, গাত্রচুরি, কফপাতা ইত্যাদি। আরো পড়ুন

মুক্তাঝুরি বিরুৎ-এর গুরুত্ব ও দশটি ভেষজ গুণাগুণ

মুক্তাঝুরি বিরুৎ মানুষের যত্ন ছাড়াই জন্মাতে পারে; তবে মানুষ পারলে যূথবদ্ধ এ গাছের উপর ঝাপিয়ে পড়ে বংশ নির্মূল করার জন্য। অথচ বাবলা গাছের মতোই এ গাছ মানুষের উপকার করে চলেছে। মুক্তাঝুরি বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ হওয়ায় এটি পতিত জমি, পরিত্যক্ত ক্ষেত, রাস্তার ধার, বাগানের কিনারা, জল-ডোবার ধারে যূথবদ্ধ অবস্থায়, আগাছা হিসাবে জন্মে। আরো পড়ুন

লতাকস্তুরী বা মূষক দানা সমভূমিতে জন্মানো ভেষজ গুণসম্পন্ন গুল্ম

লতাকস্তুরী

সমতলভূমির পরিত্যক্ত জায়গা, পতিত জমি, রাস্তার পাশের খাদের ধারে, অরণ্যের প্রান্তে, ঝোপ-ঝাড় এবং পার্বত্য অঞ্চলেও জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জুলাই-ডিসেম্বর। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন

কার্পাস গাছ ও তুলার সতেরোটি ভেষজ গুণাগুণ

কার্পাস

কার্পাস একটি তুলার গাছ। এটি একটি ছোট আকারের উদ্ভিদ। আমাদের দেশে ব্যাপক হারে এর কার্পাস চাষ হয়ে থাকে। এই গাছের পাতা, ছাল, তুলা ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন

জিকা, জিগা বা জিওল গাছের আটটি উপকারিতার বর্ণনা

জিকা

জিকা, জিগা বা জিওল একটি নরম গাছ। এ গাছ ১০ থেকে ৫০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়। এ কান্ড বা মোটা ডাল খুবই হাল্কা এবং গাছের ছালটা বেশ পুরু। পাতা দেড় ফুটের কিছুটা বেশি লম্বা হয়।আরো পড়ুন

কাঠলিচু বা আঁশফল গাছের পাঁচটি ভেষজ গুণ

কাঠলিচু

আশঁফল বা কাঠলিচু এটি বেশ বড় ধরণের গাছ। গাছটি প্রায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট উঁচু হয়। এদের পাতা ২ ইঞ্চি থেকে ১ ফুট পর্যন্ত হয়। আর পাতা চওড়া হয় আধ ইঞ্চি থেকে আড়াই ইঞ্চি পর্যন্ত। বোটা পাতার তুলনায় বেশ ছোট হয়। আরো পড়ুন

চীনাবাদাম পুষ্টিগুণসম্পন্ন সহজলভ্য ভেষজ বিরুৎ

চীনাবাদাম (Arachis hypogea) সর্বপ্রথম আমেরিকা মহাদেশে চাষ হত। তথা হতে পৃথিবীর অপরাপর স্থানে এর চাষ প্রবর্তিত হয়। সম্ভবতঃ প্রায় ৭০ বৎসর পূর্বে বাদাম চিনদেশ হতে এই দেশে আসে বলে একে চিনাবাদাম বলা হয়।আরো পড়ুন

কালমেঘ-এর ভেষজ গুণাগুণ ও ঘরোয়াভাবে প্রয়োগ পদ্ধতির বর্ণনা

কালমেঘ

কালমেঘের সাধারণ গুণ হলো- এটি তিক্তরস, অগ্নিপীপক, রুচিকর, রেচক, বলকারক, কৃমিনাশক, জ্বরাতিসবার নাশক। ইহা কোষ্ঠ, রক্তদোষ, আমদোষ ও বিষদোষে উপকারী। কালমেঘের ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে- সমগ্র গাছ। গাছের প্রায় সব অংশই ব্যবহার করা যায়;আরো পড়ুন

দুপুরমনি বা বনঢুলি বাগানে চাষযোগ্য আলংকারিক বর্ষজীবী বীরুৎ

দুপুরমনি

দুপুরমনি বর্ষজীবী বীরুৎ। এর উচ্চতা ১-২ মিটার পর্যন্ত হয়। এই প্রজাতির বাকল মসৃণ, সবুজাভ-বাদামী, সামান্য ছড়ানো তারকাকার লোমযুক্ত। পাতা সরল, একান্তর, দৈর্ঘ্য ৩-১৪ সেমি ও প্রস্থ ০.৫-১.৫ সেমি। পাতা দেখতে রৈখিক-বল্লমাকার, শীর্ষ সূক্ষ্মা, গোড়া স্থুলাগ্র অথবা কীলকাকার, কিনারা করাত দন্তযুক্ত, আরো পড়ুন

error: Content is protected !!