লতাকস্তুরী গুল্মের ছয়টি ঔষধি ব্যবহার ও প্রযোগ পদ্ধতি

লতাকস্তুরী

লতাকস্তুরী একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। তবে এ গাছের পরিপক্ব টাটকা বীজ হাতে নিয়ে একটু ঘষা দিলেই চমৎকার ঘ্রাণ ভেসে আসে। হয়তো সেজন্যই কস্তুরী নামকরণ হয়েছে। দেখতে ঢেঁড়সের চেয়ে অনেক শক্ত এবং ঋজু। তবে ছায়াচ্ছন্ন স্থানে জন্মালে এর এই ঋজু ভাবটা আমূল পাল্টে গিয়ে গাছটি প্রচুর শাখাবিশিষ্ট প্রায় লতানো হয়ে আসে।আরো পড়ুন

দাদমর্দন উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

দাদমর্দন

বাহারি গাছ রূপে উদ্যানে জন্মে, কখনও পতিত জমি, ডোবার পাশ্ববর্তী ভূখন্ড, ধান ক্ষেতের মধ্যবর্তী স্থান এবং অনাবাদী জমিতে জন্মিতে দেখা যায়। ফুল ও ফল ধারণ সেপ্টেম্বর-জানুয়ারি। বংশ বিস্তার হয় বীজ ও শাখা কলমের মাধ্যমে।আরো পড়ুন

জাগমদন এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ গুণ সম্পন্ন গুল্ম

গাছের পাতার পেষ্ট ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। পাতা এবং কচি ডগা বিশেষ ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য সংশ্লেষণকারী এবং ক্বাথ হিসেবে দীর্ঘমেয়াদী বাতের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। পাতার নির্যাস আভ্যন্ত রীণভাবে মাথা ব্যথা, অসাড়তা এবং মুখমণ্ডলের প্যারালাইসিসের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন

নীল ঝাঁটি বা বনমালী বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

এই প্রজাতিটি বনভূমিতে দেখা যায়। মূলত বন্য পরিবেশে ভালো জন্মে। বাড়ির বাগানে লাগাতে চাইলে যত্ন নিতে হবে। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-মার্চ। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন

স্বর্ণ ঝিন্টি বা কান্তা-জান্তি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ গুল্ম

গ্রামের চারপার্শ্বে এবং গুল্ম উদ্যানে, কখনও কখনও মাঠ, বাগান ইত্যাদির সীমানা নির্দেশক বেড়া হিসেবে লাগানো হয়। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি। কাটিং এর মাধ্যমে সহজেই বংশ বিস্তার করা যায়। তাছাড়া বীজের মাধ্যমেও বংশ বিস্তার হয়।আরো পড়ুন

শিমুল আলু বা কাসাভা হচ্ছে শর্করা জাতীয় কন্দজ গুল্ম

শিমুল আলু

সুনিষ্কাশিত জমিতে চাষাবাদকৃত। শিমুল আলু গাছে সেচ দেওয়ার বিশেষ প্রয়োজন নাই। শীতের শেষ হতেই লাগিয়ে দিলে ভালভাবে বৃদ্ধি পাবে। ফুল ও ফল ধারণ সেপ্টেম্বর-জানুয়ারি। বংশ বিস্তার হয় বীজে বংশ বিস্তার।আরো পড়ুন

আফিং বা আফিম হচ্ছে ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী গুল্ম

পপি

আফিং বা আফিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Papaver somniferum)হচ্ছে ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী গুল্ম। ফল পাকলে তা থেকে বীজ সংগ্রহ করা হয়। এগুলোই দেখতে পোস্তদানা মতো। পোস্তদানা, ফল, আঠা, ফুল ও ফুলের পাপড়ি সবগুলোই ঔষধরূপে ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন

ভেন্না বা ভেরেন্ডা নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ভেষজ উদ্ভিদ

ঋজু কান্ড, অশাখ বা প্রচুর শাখান্বিত, গুল্মবৎ বা বৃক্ষ সদৃশ, প্রায় ৪ মিটার উঁচু। কান্ড ফাঁপা, মূলীয় অংশ কাষ্ঠল, তরুণ বিটপ মোমসদৃশ পাউডার দ্বারা আবৃত। পত্র সোপপত্রিক, উপপত্র ডিম্বাকার, ১.৫ সেমি লম্বা, আরো পড়ুন

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর উদ্ভিতাত্ত্বিক নাম হলো Acanthuas ilicifolius Linn. গোত্র একান্থাসী। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর উপকূলীয় বৈদ্য সমাজে প্রমেহ রোগের মহৌষধ হিসাবে এর ব্যবহার বেশ প্রাচীন এবং ব্যাপক। আরো পড়ুন

দেশি পেটারি গুল্মের বিবরণ ও দশটি ভেষজ ব্যবহার

দেশি পেটারি

বাংলা অভিধানে ‘পেটারি’ বলে কোনো শব্দ নেই। তাই এ নামের উৎস সম্বন্ধে জানা যায় না। কিন্তু এর সংস্কৃত নাম ‘অতিবলা’ রাখার যুক্তিসঙ্গত কারণ খুঁজে পাওয়া যায়। পেটারির আরও কয়েকটি নাম আছে- বালিকা, বল্যা, বিকঙ্কতা, বাট্যপুষ্পিকা, শীতপুষ্প, ভূরিবলা, বৃষ্যগন্ধিকা। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!