কুঁচ দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ গুণ সম্পন্ন লতানো উদ্ভিদ

কুঁচ

কুঁচ পাক খেলানো আরোমশ, আরোহী। কচি শাখা সবুজ, পাতা ৫ থেকে ১৭, জোয়াল ধরনের ডাঁটার দুধারে জোড়া জোড়া পত্রক বিপরীত দিকে সজ্জিত। পত্রক-ডিম্বাকৃতি বিডিম্বাকৃতি বা আয়তাকৃতি।আরো পড়ুন

লতাকস্তুরী বা মূষক দানা সমভূমিতে জন্মানো ভেষজ গুণসম্পন্ন গুল্ম

লতাকস্তুরী

সমতলভূমির পরিত্যক্ত জায়গা, পতিত জমি, রাস্তার পাশের খাদের ধারে, অরণ্যের প্রান্তে, ঝোপ-ঝাড় এবং পার্বত্য অঞ্চলেও জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জুলাই-ডিসেম্বর। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন

নাগদনা হচ্ছে এশিয়ার জন্মানো সুগন্ধযুক্ত ঔষধি গুণসম্পন্ন গুল্ম

নাগদনা

নাগদনা একটি সুগন্ধযুক্ত গুল্ম; যা ৯০-১২০ সেমি পর্যন্ত উঁচু হয়। নাগদনা গাছের গোঁড়ার দিকটায় অনেক শাখা-প্রশাখা হয় এবং পাতাগুলো রোমশ ও মূল কাষ্ঠগর্ভ। এদের পাতা অপেক্ষাকৃত ছোট, ৩ সেমি-এর অধিক বড় হয় না। হলুদ রঙের ফুল হয়। আরো পড়ুন

শিমুল আলু বা কাসাভার চাষ পদ্ধতি ও আটা প্রস্তুত প্রণালী

শিমুল আলু

শিমুল আলু বা কসাভা গাছ রেড়া গাছের ন্যায় লম্বা, পাতা শিমূল গাছের পাতার ন্যায়। পাতার উপরিভাগ গাঢ় সবুজবর্ণ, নীচের দিক ফিকে সবুজ বর্ণের। একই ডাঁটায় স্ত্রী ও পুং ফুল জন্মে থাকে। স্ত্রী পুষ্প অপেক্ষা পুরুষ পুষ্প আকারে ক্ষুদ্র আরো পড়ুন

আফিম বা আফিং গুল্মে আছে নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

আফিম বা আফিং

আফিম, আফিং (বৈজ্ঞানিক নাম: Papaver somniferum, ইংরেজি: Opium poppy) বর্ষজীবী উদ্ভিদ। এ গাছ লম্বায় সাধারণত ৩ থেকে ৪ ফুট পর্যন্ত হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে এর বীজ বপন করা হয় ও জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে এর ফুল ও ফল হয়। ফল পাকলে তা থেকে বীজ সংগ্রহ করা হয়। এগুলোই দেখতে পোস্তদানা মতো। পোস্তদানা, ফল, আঠা, ফুল ও ফুলের পাপড়ি সবগুলোই ওষুধরূপে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

করবী গাছ নানা রোগের ভেষজ চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়

করবী

করবী ( বৈজ্ঞানিক নাম: Nerium indicum, ইংরেজি নাম: Flor de Sao Jose, Laurel de jardin, Laurel rosa, Laurier rose, Flourier rose, Olean, Aiwa, Rosa Francesca, Rosa Laurel, and Rose-bay ) এটি সরল বিস্তৃত ডালভুক্ত ছোট আকারের গাছ। উচ্চতায় দশ থেকে পনের ফুট পর্যন্ত বাড়ে। গাছের মূলদেশ থেকে বহু শাখা-প্রশাখা বের হয়। পাতা চার থেকে ছয় ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা। পাতার গঠন বর্শার ফলার মতো সরু, বেশ পুরু ধরনের। পাতার মাঝখানের শিরাটা বেশ শক্ত। বোটা খুবই ছোট। ফুলের ব্যাস দেড় ইঞ্চি এবং সুন্দর গন্ধযুক্ত। ফুলের রং ফিকে গোলাপী। ফল ছয় ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। আরো পড়ুন:

ভাঁট বা ঘেঁটু গাছের নয়টি ভেষজ গুণাবলি ও প্রয়োগ

ঘেঁটু অথবা ভাঁট (Clerodendrum infortunatum) গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ হলেও উচ্চতায় প্রায় চার ফুট পর্যন্ত হয়। শীতের শেষর দিকে গাছে ফুল ফোঁটে এবং গরমকালে ফল ধরে। অযত্নে বেড়ে ওঠা এই গাছে ফুল অনেকের দৃষ্টি আকর্ষন করে। এই গাছের পাতা, মূল ব্যবহার করা হয় পেটের অসুখ, চর্মরোগ ইত্যাদি রোগের ঘরোয়া ভেষজ ওষুধ হিসাবে। আরো পড়ুন

ভুঁই আমলা গুল্মের আট ধরনের রোগ সারাবার ভেষজ উপকারিতা বা গুণাগুণ

ভুঁই আমলা (Phyllanthus niruri) বর্ষজীবী এবং গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। খুব ছোট, লম্বায় আট ইঞ্চির মতো লম্বা হয়ে থাকে বা বাড়ে। গাছের ডাল খাড়াভাবে বের হয়। ওপরের শাখা শিরাযুক্ত ও নরম লোম থাকে। ফুলের আকার ছোট এবং গোলাকার। এই গাছের পাতা, মূল ভেষজ ঔষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। জ্বর, ঘা, ক্ষত, পেট ইত্যাদির অসুখে বেশ কার্যকরি ঔষুধ। আরো পড়ুন

শিয়ালকাঁটা আর্জেমনে গণের ভেষজ গুণের সপুষ্পক গুল্ম

শেয়ালকাঁটা এক ধরনের ছোট গুল্মজাতীয় গাছ। উচ্চতা ২ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। দেখতে অনেকটা আফিং গাছের মতো। পাতা ঢেউ খেলানো ও কিছুটা লম্বা ধরনের। পাতার কিনারা সামান্য কাটা এবং কাঁটায় ভরা থাকে। বাংলাদেশের সর্বত্রই শেয়ালকাটা গাছ জন্মায়। তবে এ গাছের পক্ষে আদর্শ পরিবেশ হল বেলে এবং কাকুর মাটি। শেয়ালকাঁটার ডাঁটা রান্না করে খাওয়া যায়। আরো পড়ুন

ইসবগুল প্লান্টাগো গণের নিত্য প্রয়োজনীয় ভেষজ গুল্ম

ভূমিকা: ইসবগগাল > ঈষদৃগোলাম > ইসেবগুল > ইসপগুল > ঈসবগুল। বৈজ্ঞানিক নাম Plantago ovata Forsk. এরা Plantaginaceae পরিবারের Plantago গনের সদস্য। এটি এক ধরণের ভেষজ গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। বিবরণ: ঈসবগুল বর্ষজীবী উদ্ভিদ। ফার্সী অপ বা অশ্ব আর গুল বা ফুল এই দুটি শব্দ থেকে ইসেবগুল। অশ্বকর্ণের মতো পাতা ও বীজ বলে নাম ঈসবগুল। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!