কালিলতা বা পান লতা পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ লতা

পাহাড়ী বন, ম্যানগ্রোভ বন এবং কর্দমাক্ত সমুদ্র তীরবর্তী এলাকা। ফুল ও ফল ধারণ সময়কাল মার্চ-জুন। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে। মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, চীন, উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং মাদাগাস্কার। বাংলাদেশে ইহা সুন্দরবন এবং চট্টগ্রামে বিস্তৃত।আরো পড়ুন

শঙ্করজটা বা পৃশ্নিপর্ণী-এর বারোটি ভেষজ গুণাগুণ

শঙ্করজটা বা পৃশ্নিপর্ণী (Uraria Picta) গাছটি ৩–৪ ফুট লম্বা, এদের পাতা ৫–৬ ইঞ্চি লম্বা, ১ – ১.৫ ইঞ্চি চ‌ওড়া, পূষ্পবিন্যাস নলাকৃতি, চতুর্দিকে ঘনসংবদ্ধ, ফুলের রং গোলাপি, বর্ষায় ফোটে । অসামান্য ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী গাছ, পূর্ব ভারত ও বাংলাদেশের দোয়াঁশ মাটিতে জন্মায়।আরো পড়ুন

শেয়ালকাঁটা গুল্মের বারোটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রযোগ

শেয়ালকাঁটা ( বৈজ্ঞানিক নাম: Argemone mexicana) ঔষধার্থে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা বাহ্য ব্যবহারে (External application)। এই কার্যে ব্যবহার হয় মল, পাতা, বীজ ও বীজের তেল।আরো পড়ুন

রক্ত চিতা ও সাদা চিতা গুল্মের দশটি ভেষজ গুণাগুণ

রক্তচিতা (Plumbago indica) রোগ প্রতিকারে বেশী উপযোগী। এর পার্থক্য প্রথমতঃ ফুলের রঙে, পাতার ও গাছের আকৃতিতে এবং মূল। তাছাড়া সাদা ফুলের চিত্রকের চলতি নাম সাদা চিতে। লাল চিতের বিকল্প হিসেবে সাদা চিতেও ব্যবহার হয়ে থাকে। লাল চিতের কাঁচা মূল বড় ব্যবহার করা হয় না, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বাহ্য ব্যবহারে (External use) কাঁচার ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

আশশেওড়া বা মটকিলা গাছের আটটি ভেষজ ব্যবহার

এটি শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট গুল্মজাতীয় ছোট উদ্ভিদ। পাতার আকার দেখতে অনেকটা ছোট কালোজাম (Syzygium cumini) পাতার ন্যায়, তবে অল্প পাতলা, এদের বর্ণ গাঢ় সবুজ এবং ওপরের দিক মসৃণ। কচি কাণ্ডের পত্রবন্ত মূল থেকে গুচ্ছাকারে সাদা রংয়ের ছোট ছোট ফুল হয়, এর ফুলগলি দেখতে অনেকটা বড় কড়াইশটির মত কিন্তু ওপরটা কমলালেবুর মত চ্যাপ্টা।আরো পড়ুন

সুগন্ধি কেয়াকাঁটা-র আটটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

সুগন্ধি কেয়াকাঁটা

সুগন্ধি কেয়াকাঁটা গাছগলি সাধারণতঃ ১০। ১৫ ফুট লম্বা হয়, কাণ্ড থেকে শাখা-প্রশাখা বেরোয়, পাতা লম্বায় ৫। ৭ ফুট হলেও কোথাও কোথাও ১০।১২ ফুট লম্বা হয়; চওড়া ২। ৩ ইঞ্চি হয়। পাতার কিনারা করাতের মত কাটা কাটা, দেখতে অনেকটা আনারস পাতার মত; তবে পাতার মাঝখানের মধ্য শিরাতেও করাতের মত কাঁটা থাকে। আরো পড়ুন

ঢেঁড়স খাওয়ার নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

ক্ষুপজাতীয় বর্ষজীবী গাছ। সাধারণতঃ ২-৩ ফুট পর্যন্ত উচু হয়। পাতাগুলি দেখতে অনেকটা এরণ্ড গাছের (Ricious Commis) ছোট পাতার মত, কাণ্ড এবং পাতা খসখসে ও এতে সক্ষম সক্ষম রোম আছে। পাতা ৩-৫টি অংশে বিভক্ত। পত্রবৃন্ত (পাতার বোঁটা) ৫/৬ ইঞ্চি লম্বা। ফল হলদে ও মধ্যভাগ বেগুনি রং-এর।আরো পড়ুন

দামেস্ক গোলাপ-এর গুণাগুণ, উপকারিতা ও প্রয়োগ

দামেস্ক গোলাপ

রসে তিক্ত, ধারক, বলকারক, হদযন্ত্রের হিতকর, মদবিরেচক, পিত্তপ্রশমক ও মেদোজনক। ঔষধ হিসাবে প্রয়োগ করা হয় ফল। মাথার যন্ত্রণায়, চক্ষুরোগে ও অতিরিক্ত ঘম নিঃসরণে হিতকর। কচি মুকুল ধারক ঔষধ হিসেবে ও শিরঃপীড়ায় বহুল ব্যবহত হয়। অনেকের মতে এটা দেহের অতিরিক্ত সন্তাপ দূরীকরণে সহায়ক। ব্যবহার্য অংশ ফল।আরো পড়ুন

শন বা বন শন এর আটটি ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

পাতা স্বাদে তিক্ত-মধুর, উষ্ণবীর্য, বমনকারক ও কফ-বাত প্রশমক। বীজ শীতগুণসম্পন্ন, ধারক ও গরুরপাক। ঔষধাথে প্রয়োগ করা হওয় পাতা বেদনানাশক; বিরেচক ও গর্ভপাতকারী।আরো পড়ুন

বনঢুলি বা দুপুরমনি ফুল ও মূলের ছয়টি ভেষজ গুণাগুণ

দুপুরমনি

উষ্ণ, গরপাক, ত্রিদোষের প্রশমক, জ্বরনাশক ও পিচ্ছিল। ফল গুরুপাক ও কোষ্ঠবদ্ধতাকারক। চরকের মতে এটা সাপের বিষে হিতকর। সাঁওতালরা এর মূল অনেকক্ষেত্রে ঔষধার্থ ব্যবহার করে থাকে। ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে ফুল ও মূল।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!