দুরালভা লতা-র নানাবিধ উপকারিতা ও প্রযোগ

এটিকে সংস্কৃতে দুর্লভা, দুরালভা, সমুদ্রান্ত, গিরিকর্ণিকা যবাস; বাংলায় দুরালভা, হিন্দীতে যবসা, যবাসা বলে। বর্তমানে এর বোটানিক্যাল নাম Alhagi pseudalhagi (Bieb.) Desv., পূর্বে নাম ছিল Alhagi camelorum ও Alhagi maurorum., পরিবার Leguminosae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—সমগ্র গাছ ও ফুল।আরো পড়ুন

কাঁকরোল লতা-র বিভিন্ন ঔষধি গুণাগুণ

বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। পাতা অনেকটা গোলাকার, দুইদিক খসখসে, কিনারা খাঁজকাটা। লতা দেখতে অনেকটা পটোলের লতার মত, লতার গায়ে ৪। ৫টি শির ও গাঁট আকর্ষযুক্ত। গাঁট থেকে নতুন কাণ্ড ও ফুল বের হয়। আরো পড়ুন

শসা-র নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

শসা-এর বৈজ্ঞানিক নাম: Cucumis sativus. Fuifacit cucurbitaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ— ফল, বীজ ও পত্র। এটি রসবহ ও মেদোবহ স্রোতে কাজ করে।আরো পড়ুন

দুধকলমি লতার দশটি ভেষজ উপকারিতা ও প্রয়োগ

ভূমি-প্রসারণী লতা, লতার কাণ্ডটি তিনটি শিরাবিশিষ্ট, তবে তার কোন কোন জায়গা গোলও দেখা যায়। এটি পশ্চিম বাংলার সর্বত্র জঙ্গলের ধারে অথবা পোড়া জায়গায় অথবা নদীর ধারে জন্মে। এছাড়া ভারতের সর্বত্র, এমন-কি তিন হাজার ফুট উচু পর্যন্ত স্থানেও এটি অযত্নসম্ভূত হয়েই জন্ম নেয়। লতা কাটলে বা ভাঙ্গলে দুধের মত বর্ণ-বিশিষ্ট চটচটে আঠা বেরোয়।আরো পড়ুন

ঝিঙ্গা বা ঝিংগা-র লতা, মূল, ফলের নানা ভেষজ গুণ

ফলের রস স্বাদে মধুর, শীতগুণ সম্পন্ন, পিত্ত প্রশমক, ক্রিমিনাশক, ক্ষধাবর্ধক ও বেদনানাশক। ঔষধ হিসাবে পাতা ব্যবহৃত হয় যা ক্ষুধাবর্ধক, পিত্ত প্রশমক, মূত্রকারক, প্লীহারোগে, রক্তস্রাবে ও কুষ্ঠ রোগে হিতকর। পাতার রস শিশুদের চোখে দিলে চোখের যন্ত্রণার উপশম হয়। ফল ক্রিমির উপদ্রবে হিতকর। পিত্তপ্রশমক, হাঁপানি ও কাসিতে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

তরমুজ ও বীজের সাতটি ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

ফলের রস মধুর, শীতগুণসম্পন্ন, শক্তিদায়ক, মেদোকারক, কামোদ্দীপক, পিত্ত বৃদ্ধিকারক ও গুরুপাক। ঔষধার্থ প্রয়োগ হয় আয়ুর্বেদমতে পাতা তিক্তরস ও রক্তবর্ধক। কাঁচা ফল পাড়ুরোগে হিতকর। পাকা অবস্থায় এর রস স্বাদ, কফ-বাত প্রশমক, শেষ্মানিঃসারক, মূত্রকারক, ক্ষুধাবর্ধক, তৃষ্ণানিবারক ও রক্তের পক্ষে হিতকর।আরো পড়ুন

চিচিঙ্গা লতার ছয়টি ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

এটি রসবহস্রোতে কাজ করে। ইহা শীতল, ক্রিমিনাশক, বিরেচক ও বলকারক। এর ফল বিরেচনে ও ক্রিমির উপদ্রব নিবারণে হিতকর। ফিলিপাইনে এটিকে বমনকারক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া এটি বলকারক, তৃষ্ণা ও পিত্তের প্রশমক। কেউ কেউ এর বীজ ও মূল উদরাময়েও প্রয়োগ করে থাকেন। আরো পড়ুন

বরবটি বীজ-এর নানাবিধ উপকারিতা ও প্রযোগ

বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ, কাণ্ড মসৃণ, এতে কোন আকর্ষ (আকড়ি বা শুঁড়) থাকলেও কোন গাছে বেড়ায় অথবা মাচায় প্রসারিত হয়। পাতার গড়ন দেখতে অনেকটা আলকুশী লতাগাছের (Mucuna prurita) পাতার মত ত্রিপত্র বিশিষ্ট। পাতার ডাঁটা ও মুলকাণ্ডের সংযোগ থেকে নতুন কাণ্ডশাখা বাহির হয়, উক্ত কাণ্ডশাখা ও মূলকাণ্ড থেকে ফল ও শুটী হয়। আরো পড়ুন

মিষ্টি আলু ও লতা-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

লতানে উদ্ভিদ, মাটিতে গড়িয়ে গড়িয়ে এগিয়ে চলে, এর গাঁট থেকে মাটিতে শিকড় প্রবেশ করে এবং সেই শিকড় থেকেই মাটির নিচে আলু জন্মে। পাতার গঠন অনেকটা কলমী শাকের (Ipomoea reptans) পাতার মত, তবে আকারে কিছুটা বড়। গাছের ডগা ও পাতা ভাঙ্গলে দুধের মত আঠা বেরোয়। আরো পড়ুন

ক্ষেতপাপড়া গুল্ম-এর পাঁচটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

ইহার ক্বাথ পিত্তজ জ্বরে এবং পাকস্থলীর পীড়ায় খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়। ক্ষেতপাপড়া ও ধনে একত্রে সিদ্ধ করে খেলে বহুদিনের পুরাতন জ্বর সেরে যায়। এছাড়া পাড়ুরোগেও এর ব্যবহার দেখা যায়। এটি স্নায়ুগত পীড়ায় হিতকর।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!