কালকেয়া বা কেলেওকড়া উদ্ভিদের সাতটি ভেষজ গুণাগুণ

বহু শাখাপ্রশাখাযুক্ত ঝোপ-ঝাড় শক্ত লতা। এর গায়ে শক্ত এবং বাঁকা কাঁটা আছে, তাই এর পর্যায় নাম গৃধ্রনখী। পাতা দেড় থেকে তিন ইঞ্চি লম্বা ও ১-১২ ইঞ্চি চওড়া। এর গঠন ও আকার অনেকটা লেবু, পাতার (Citrus medica) মতো। বর্ণ গাঢ় সবুজ। কাণ্ড এবং পাতার সংযোগস্থল থেকেই ফল বের হয়, অবশ্য লতার আগার দিকটায়ই যে ফল হয় … Read more

ইশ্বরমূল বা রুদ্রজটা লতার ছয়টি ভেষজ গুণাগুণ

ইশ্বরমূল বা রুদ্রজটা লতানে গুল্ম। এরা মাটিতে গড়িয়ে গড়িয়ে বাড়ে। বেড়া বা গাছে যে ওঠে না তা নয়। কাণ্ডের গোড়া খুব শক্ত। পাতার অগ্রভাগ সরু, কিন্তু মাঝখানটায় একটু চাপা। বোঁটা এক তৃতীয়াংশ বা দ্বিতীয়াংশ ইঞ্চি লম্বা ও বাঁকা। পুষ্পনলের গঠন অনেকটা শাবলের মতো, অগ্রভাগ বক্র ও ঈষৎ ধূসর বর্ণ।আরো পড়ুন

পাতালপুর দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ লতা

ভারত (আসাম) মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম (দক্ষিনাংশ) এবং ইন্দোনেশিয়া। বাংলাদেশে ইহা বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার এবং সিলেট জেলায় পাওয়া যায়।আরো পড়ুন

মিষ্টি কুমড়া বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও সহজলভ্য সবজি

পাতা, ফুল ও ফল সবজিরূপে খাওয়া হয়। কচি কান্ড ও পাতা সালাদরূপে উত্তম। বীজ কৃমিনাশক, মূত্রবর্ধক ও টনিক। ফোড়া ও পোড়া ঘায়ে ফলের রসালো অংশ ব্যবহার করা হয়। বীজ থেকে উৎপন্ন তেল স্নায়ুরোগে উপকারী।আরো পড়ুন

শসা বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো জনপ্রিয় ও ভেষজ ফল

পৃথিবীর সব উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে চাষাবাদ করা হয়। আদিনিবাস হিমালয়ের পাদদেশের পাহাড়ী ভূখন্ড ৩০০০ বছর পূর্ব থেকেই ভারতে চাষ করা হয়। বাংলাদেশের সর্বত্র চাষ করা হয়।আরও পড়ুন

রাঙা মরমরিয়া লতা শোভাবর্ধনকারী ও ভেষজ প্রজাতি

পত্র ৬.৫-১৯.০ x ২-৮ সেমি, ডিম্বাকার-বল্লমাকার, দীর্ঘা, গোড়া হৃৎপিন্ডাকার বা অর্ধকর্তিতা, গোলাকার দপ্তর করাত দপ্তর, ঝিল্লিময়, উপরিভাগ গাঢ় সবুজ, প্রায় ধূসর-সবুজ ছোপযুক্ত, নিম্নভাগ গাঢ় লাল। আরো পড়ুন

মেদমেদিয়া লতা বর্ষা অরণ্য জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

বৃহৎ কাষ্ঠল আরোহী, কুঞ্চিত নরম এবং পাকানো। কান্ডবিশিষ্ট, খন্ডিত আকর্ষী চ্যাপ্টা চাকতিযুক্ত। পত্র সরল, ৪-১৩ x ২-১১ সেমি, ডিম্বাকার-বর্তুলাকার বা তরঙ্গায়িত, হৃৎপিন্ডাকার, দীর্ঘাগ্র, গোলাকার দন্তুর, দন্তুরআরো পড়ুন

ছোট মরমরিয়া লতা বাংলাদেশের পাহাড়ে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

বৃহৎ রোমহীন বীরুৎসদৃশ আরোহী। দেখতে চারকোণাকার কান্ডবিশিষ্ট। কান্ড স্থূল রসালো যা সাদা মরিচাযুক্ত। পত্র সরল, ঝিল্লিময়, ডিম্বাকার, হৃৎপিন্ডাকার, সূক্ষ্মাগ্র থেকে দীর্ঘাগ্র, ৫-১২ x ৩-৭ সেমি, প্রান্ত হালকা গোলাকার করাত দপ্তর,আরো পড়ুন

ধেমনা বা চেমনা বাংলাদেশের বর্ষা অরণ্যে জন্মানো লতা

বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষের ১০ম খণ্ডে (আগস্ট ২০১০) ধেমনা, চেমনা প্রজাতিটির সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, বনের ঝোপ জঙ্গল পরিস্কার এবং পোড়ানোর কারণে বাংলাদেশে এটি সংকটাপন্ন হিসেবে বিবেচিত।আরো পড়ুন

মৃগী লতা বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

বৃহৎ কাষ্ঠল আরোহী যা কোণাকার লালাভ দাগযুক্ত কান্ড বিশিষ্ট এবং সরল আকর্ষী বহনকারী। পত্র সরল, ৭-২০ x ৪-১৪ সেমি, ঝিল্লিময়, ডিম্বাকার-বর্তুলাকার, হৃৎপিন্ডাকার, হঠাৎ দীর্ঘা, শক্ত করাত দপ্তর, শিরা উপরিভাগে স্পষ্ট,আরো পড়ুন

error: Content is protected !!