মাশরুম-এর প্রকারভেদ ও বিবিধ উপকারিতা

বাংলায় আমরা ছাতা, ব্যাঙের ছাতা, ভূঁইছাতা, কোড়ক ছাতা, ছত্রাক, পলছত্রাক, ভূঁইছাতি, ছাতকুড় প্রভৃতি নামে চিনি; হিন্দীতে এটিকে ছাতা, ভূঁইছত্তা, ভূঁইফোড়ছত্তা, ছতোনা, সাপের ছাতা, খুমী, ধরতীফুল প্রভৃতি বলে।আরো পড়ুন

সটি বা ফইল্লা দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

রাইজোম কফ নির্গমক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, শীতলকারক, মূত্রবর্ধক এবং উত্তেজক, বায়ু নিরোধক। মন্ড সেতী এবং অর্শ্বে, ক্কাথ। কাল মরিচ, দারুচিনি এবং মধুর সাথে মিশিয়ে ঠান্ডা, ব্রংকাইটিস এবং হাঁপানিতে উপকারী, অন্যান্য উপকরণের সঙ্গে মিশিয়ে প্রসুতির দুর্বলতা কাটাতে দেওয়া হয়।আরো পড়ুন

বন ধনে বা বন ধুনিয়া বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

বন ধনে

বন ধনে বা বন ধুনিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Croton bonplandianus) বাংলাদেশের সব জেলাতেই জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। বহুশাখান্বিত কাষ্ঠল বীরুৎ, ২০-৫০ সেমি লম্বা। আরো পড়ুন

তিতাপাট উষ্ণমন্ডলীয় দেশে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

পরিত্যক্ত এলাকায় আগাছার মাঝে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ সময় আগষ্ট-ফেব্রুয়ারি। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে। সমগ্র উপমহাদেশে, কিন্তু সম্ভবত উষ্ণমন্ডলীয় এশিয়ার স্বদেশী। ইহা উষ্ণমন্ডলীয় আফ্রিকা, ভারত, শ্রীলংকা এবং অস্ট্রেলিয়ায়ও পাওয়া যায়। বাংলাদেশের সমগ্র জেলায় বিস্তৃত।আরো পড়ুন

সোজা জাতা কানশিরা শোভাবর্ধক ও ভেষজ বিরুৎ

পাতা ও কান্ড সবজিরূপে ব্যবহারযোগ্য, বাহারি উদ্ভিদরূপে টবে রোপন করা যায়। এটির পাতা ক্ষতের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এর ক্বাথ শরীরের বাহ্যিক ত্বকে প্রয়োগ করা হয়।আরো পড়ুন

চিত্রপত্রী বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

বর্ষজীবী বীরুৎ, শাখা প্রশাখা বিস্তৃত, কান্ড লতানো বা আরোহী, প্রায় ৪০ সেমি বা ততোধিক লম্বা, পর্বে মূল জন্মে, পত্র ২.৫-৬.০ x ১.০-২.৫ সেমি, দীর্ঘায়ত বল্লমাকার দীর্ঘাগ্র, পত্রাবরণ লক্ষ্যনীয় রূপে কান্ড আবৃত, মসৃণ, সিলিয়াযুক্ত প্রান্ত পুষ্প পাতার প্রতিমুখ চমসা সদৃশ।আরো পড়ুন

হলদে হুড়হুড়ি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

হলদে হুড়হুড়ি ঋজু বর্ষজীবী বীরুৎ, ৩০-৯০ সেমি উঁচু, সর্বাঙ্গ বাদামী গ্রন্থিল রোমশ। পত্র ৩ থেকে ৫-পত্রিত, ১.৫-৪.৫ x ১.০-১.৫ সেমি, বিডিম্বাকার বা ডিম্বাকার, মূলীয় অংশ কীলকাকার, শীর্ষ সূক্ষ্মাগ্র বা দীর্ঘা, প্রান্ত অখন্ড, আরো পড়ুন

দেশি গোবুরা এশিয়ার ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী বীরুৎ

খাড়া, সুগন্ধি বর্ষজীবী বীরুৎ, ২ মিটার পর্যন্ত উঁচু, প্রচুর শাখান্বিত, নিম্নে কাষ্ঠল। কাণ্ড সূক্ষ্মাগ্রভাবে চতুষ্কোণাকৃতি, খাঁজযুক্ত, ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, পর্বমধ্য প্রায় ৫ সেমি লম্বা।আরো পড়ুন

গোয়ালিয়া লতা বাংলাদেশে পার্বত্য অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

গোয়ালিয়া লতা একধরনের বৃহৎ লতানো বীরুৎ সদৃশ আরোহী। বহুবর্ষজীবী, মৌল কান্ডবিশিষ্ট। তবে কান্ড ফাঁপা, রেখাযুক্ত, রোমহীন। পত্র প্রশস্ত বর্তুলাকার-হৃৎপিন্ডাকার, অগভীরভাবে খন্ডিত, ৬-২০ × ৪-১৫ সেমি, গোলাকার দপ্তর করাতদস্তুর, ঝিল্লিময়, রোমহীন, ৫-৭ শিরাযুক্ত, পত্রবৃন্ত ৩০ সেমি পর্যন্ত লম্বা, বেলনাকার, রোমহীন।আরো পড়ুন

মহিচরণ শাক দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ শাক

ইহার জলীয় নির্যাস গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া Aeromonas hydrophilia এর বিরুদ্ধে কার্যকর। উদ্ভিদটি বলকারক, ক্ষত নিরাময়ক হিসাবে কাজ করে। এছাড়াও, স্কার্ভি নিরাময়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ক্ষত দ্রুত নিরাময়ে ইহার পাতা গরম করে লাগিয়ে দেয়া হয় (Sinha, 1996)।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!