নটে শাক উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ শাক
এটি স্নিগ্ধকারক, মূত্রবর্ধক ঔষধ ও সর্প দংশনের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় (Kirtikar et al., 1935)। জাতিতাত্বিক ব্যবহার: কচি বিটপ ও পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়আরো পড়ুন
এটি স্নিগ্ধকারক, মূত্রবর্ধক ঔষধ ও সর্প দংশনের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় (Kirtikar et al., 1935)। জাতিতাত্বিক ব্যবহার: কচি বিটপ ও পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়আরো পড়ুন
পাতা মাঝে মাঝে শাক পালং শাকের মত খাওয়া হয়। ইহা অ্যালেক্সিটারিক, বিরেচক, মূত্রবর্ধক, পাকস্থলীর ব্যথানাশক, পচনরোধক, মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধিকারক, ব্রংকাইটিস, জ্বরনাশক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন
একবর্ষজীবী, উর্ধ্বগ বা ঋজু বীরৎ, চাষকালে ১.২ মিটার বা এর বেশি উচ্চতা হতে পারে, কাণ্ড দৃঢ়, সাধারণত অধিক শাখান্বিত, শাখা কৌণিক, উপরিভাগ বিরলাভাবে মসৃণ বা সজ্জিত (বা পুষ্পবিন্যাসে অধিক ঘন), কম বা বেশি কুঞ্চিত রোমযুক্ত।আরো পড়ুন
এর রাইজোম টনিক, যৌনশক্তি বর্ধক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, মূত্র বর্ধক, কফ নির্গমক, বায়ু নাশক ও উত্তেজক। জ্বর, সর্দি, মাথা ব্যাথা, বাতের ব্যাথা, বহুমূত্র এবং যকৃতের জ্বালায় ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন
ভূমিকা: ক্ষেতরাঙ্গা (বৈজ্ঞানিক নাম: Alpinia conchigera) হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ বিরুৎ। এটি বাগান বা টবে লাগানো যায়। তবে বনাঞ্চলের পরিবেশ এদের জন্য উপযুক্ত। ক্ষেতরাঙ্গা-এর বর্ণনা: সরু রাইজোমসমৃদ্ধ বহুবর্ষজীবী বীরুৎ, ১.০-১.৫ মি মি. লম্বা। পাতা সবৃন্তক, বৃন্ত ০.৫-২.০ সেমি লম্বা, পত্রফলক আয়ত-ডিম্বাকার, ১৫-৩৪ X ৩.৫-৯.৫ সেমি, স্থুল-সূমাগ্র; এদের নিব প্রান্ত মোটামুটি গোলাকার, নিব তলের মধ্যশিরার উভয় … Read more
বাংলাদেশের ত্রিপুরা আদিবাসীরা কাটা এবং ঘায়ের ক্ষতে উদ্ভিদটির পাতার রস ব্যবহার করে। লিভার বেদনা উপশমে খাসিয়া আদিবাসীরা সম্পূর্ণ উদ্ভিদটির ক্বাথ ব্যবহার করে, উপজাতীয় সংগঠন সমূহ, যেমন মৌলভীবাজার জেলার মনধা জনগোষ্ঠী উদ্ভিদটির শিকড় ক্ষতিকারক শয়তানী শক্তির হাত থেকে শিশুদের রক্ষাকারক হিসেবে, আরো পড়ুন
বুইশাকফুল গুলো (বৈজ্ঞানিক নাম: Aeginetia indica) প্রজাতিটি বাংলাদেশে তেমন পরিচিত নাম না। তবে এটি এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জন্মে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন
বর্ষজীবী বীরুৎ, ৫০ সেমি পর্যন্ত লম্বা। কান্ড শাখান্বিত, বেলনাকার, ঘন লোমশ, হলুদ অবৃন্তক গ্রন্থিযুক্ত। পত্র ১.৫-৪.৫ x ০.৫-১.৫ সেমি, প্রায় বৃন্তহীন, ৩-৪টি ভার্টিসিলযুক্ত, আয়তাকার-বল্লমাকার থেকে ডিম্বাকার-আয়তাকার, ঘন গ্রন্থিল রোমশ, আরো পড়ুন
বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষের ১১ খণ্ডে (আগস্ট ২০১০) বচ প্রজাতিটির সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, অরণ্যহীন অবস্থা ও বাসস্থানের বিপর্যয়ের জন্য সংকটের কারণ দেখা যায় এবং বাংলাদেশে এটি সংকটাপন্ন হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশে বচ কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যানে চাষাবাদ চলছে।আরো পড়ুন
কেশরাজ বা কালকেশী হচ্ছে একধরনের ঔষধি গুণসম্পন্ন বিরুৎ। এটি স্যাঁতস্যাঁতে স্থান, রাস্তা বা ডোবার পাশে জন্মে। এর সঠিক ব্যবহার না জানায় আগাছা মনে করে অনেকে উপরে ফেলে। আরো পড়ুন