ছোট তালচারাকে দেখতে যেমন দেখায়, ময়ূরশিখা গাছকে দেখতে ঠিক সেরূপ দেখায়, তবে বেশ ছোট। পাতা লম্বা ডাটার সঙ্গে যুক্ত। পত্রাংশ চওড়া ও বহুভাগে বিভক্ত। গুচ্ছবদ্ধ পাতাগুলোকে ময়ূরের শিখার মতো দেখায়। রাইজোম খাটো, ভূশায়িত, স্টাইপগুলো ঘনআবদ্ধ। স্টাইপগুলো সবুজাভ থেকে খড়-রঙের, ৫-১৫ সেমি লম্বা, ফ্রল্ড ছোট, পাখা আকৃতি, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমান দুই খণ্ডে ময়ূরশিখা কর্তিত আরো পড়ুন
বচ বিরুৎ-এর আবির্ভাব সম্পর্কে উদ্ভিদতাত্ত্বিকগণের মত, প্রায় আড়াইশো বছর পূর্বে এদেশে এটি এসেছে বলে মনে করা হয়। বর্ষার শুরুতে ফুল এবং শেষে ফল হয়। বচ ছাড়াও এর আরও কয়েকটি বাংলা নাম রয়েছে যথা বচা, উগ্রগন্ধা, ষড়গ্রন্থা, গোলোমী, শত পর্বিকা, ক্ষুদ্রপত্রী, মঙ্গল্যা, জটিলা, উগ্রা, লোমশা।আরো পড়ুন
মুক্তাঝুরি বিরুৎ মানুষের যত্ন ছাড়াই জন্মাতে পারে; তবে মানুষ পারলে যূথবদ্ধ এ গাছের উপর ঝাপিয়ে পড়ে বংশ নির্মূল করার জন্য। অথচ বাবলা গাছের মতোই এ গাছ মানুষের উপকার করে চলেছে। মুক্তাঝুরি বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ হওয়ায় এটি পতিত জমি, পরিত্যক্ত ক্ষেত, রাস্তার ধার, বাগানের কিনারা, জল-ডোবার ধারে যূথবদ্ধ অবস্থায়, আগাছা হিসাবে জন্মে। আরো পড়ুন
হাতিশুঁড় (বৈজ্ঞানিক নাম: Heliotropium indicum ইংরেজি: Indian heliotrope, Indian Turnsole) বোরাগিনাসি পরিবারের হেলিওট্রপিয়াম গণের সোজা বিরুত। এটি বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয় না এবং আগাছা হিসেবে যত্রতত্র জন্মায়। আরো পড়ুন
সমতলভূমির পরিত্যক্ত জায়গা, পতিত জমি, রাস্তার পাশের খাদের ধারে, অরণ্যের প্রান্তে, ঝোপ-ঝাড় এবং পার্বত্য অঞ্চলেও জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জুলাই-ডিসেম্বর। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন
কালমেঘের সাধারণ গুণ হলো- এটি তিক্তরস, অগ্নিপীপক, রুচিকর, রেচক, বলকারক, কৃমিনাশক, জ্বরাতিসবার নাশক। ইহা কোষ্ঠ, রক্তদোষ, আমদোষ ও বিষদোষে উপকারী। কালমেঘের ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে- সমগ্র গাছ। গাছের প্রায় সব অংশই ব্যবহার করা যায়;আরো পড়ুন
ভৃঙ্গরাজ উদ্ভিদটির পরিচিতি: সাধারণত ভৃঙ্গরাজ বিভিন্ন প্রজাতির হয়ে থাকে; সচরাচর আমরা দেখতে পাই পীতপুষ্প বা হলদে ফুল; এছাড়াও দেখা যায় আরও দুই প্রকারের গাছ, শ্বেত বা সাদা ও নীল ফুলের। আরো পড়ুন
হাতিশুঁড় একপ্রকার বর্ষজীবি আগাছা জাতীয় উদ্ভিদ। একে বিভিন্ন নামে দাকা হয় যেমন- হাতিশুঁড়ি, হাতিশুণ্ডি, হস্তীশুণ্ডী, শ্রীহস্তিনী, মহাশুণ্ডী ইত্যাদি। এর বৈজ্ঞানিক নাম Heliotropium indicum, এবং ইংরেজি নাম ‘Indian heliotrope’। আরো পড়ুন
বুড়িগুয়াপান বনৌষধিটি উদ্ভিদ। এটি অ্যাকানথেসি (Acanthaceae) ফ্যামিলীভুক্ত, বোটানিকাল নাম হেমিগ্রাফিস হিরটা (Hemigraphis hirta T. And.) বাংলা দেশের যত্রতত্র এই গাছ অযত্নে প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকে। এর বিশেষ কোনো স্বাদ নেই। আরো পড়ুন
বৈদিক তথ্যে পাওয়া যাচ্ছে এক শ্রেণীর মশুক বা মুথার কথা; আর সপ্তদশ শতকে এসে সেটির চার প্রকারের উল্লেখ; অবশ্য তাদের প্রত্যেকের গুণ ও উপযোগিতাও পৃথক পৃথক বলা হয়েছে। আলাচ্য বিষয় ভদ্রমুথা সম্পর্কে। এটি এক জাতীয় ঘাস, ঔষধার্থে এর মূল ব্যবহার করা হয়, মূলটি গ্রন্থি আকারের (Tuberous root)। আরো পড়ুন