পাতালপুর দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ লতা
ভারত (আসাম) মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম (দক্ষিনাংশ) এবং ইন্দোনেশিয়া। বাংলাদেশে ইহা বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার এবং সিলেট জেলায় পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
ভারত (আসাম) মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম (দক্ষিনাংশ) এবং ইন্দোনেশিয়া। বাংলাদেশে ইহা বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার এবং সিলেট জেলায় পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
পাহাড়ি ঝুনঝুনা (বৈজ্ঞানিক নাম: Crotalaria tetragona) বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলের জেলাগুলোতে জন্মে। এছাড়াও ভেষজ চিকিৎসায় কাজে লাগে। মিশ্র পত্রঝরা ও পাহাড়ী চিরহরিৎ বনাঞ্চলের উন্মুক্ত এলাকায় জন্মে। ফল ও ফল ধারণ নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি মাস। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে।আরো পড়ুন
গ্রন্থিক খাটো, খাড়া, এক গুচ্ছ পাতা বহণকারী, শুল্ক সরু, গাঢ় বাদামী, অখন্ড। পত্রদন্ড প্রায় ১০-১৫ সেমি লম্বা, গাঢ় বেগুনি, গোড়ার কাছে শল্কযুক্ত, অক্ষাভিমুখ পুষ্ঠে খাঁজযুক্ত, তরুণ অবস্থায় কমবেশী রোমযুক্ত, মসৃণ, পত্রকঅক্ষ পাদন্ডের মতো। আরো পড়ুন
এই ফার্ন বাহারি পাতা হিসাবে অনেকে টবে লাগিয়ে থাকে। বারান্দায় ঝুলন্ত টবে শোভাবর্ধন করে। স্থলজ আবাস, অধিকাংশই স্যাঁতসেঁতে দেয়াল এবং ভেজা, ছায়াযুক্ত স্থান। বংশবিস্তার হয় গ্রন্থিক এবং রেণু দ্বারা।আরো পড়ুন
এই গাছের প্রচলিত নাম গাঁদাল বা গন্ধভাদালি বা গন্ধভাদুলি বা গন্ধভাদাল। এটি ভারতের প্রায় সব প্রদেশেই কম বেশি পাওয়া যায়। এটি দেখতে লতানো গাছ। সচরাচর দেখা যায় অপর গাছ অথবা বাগানের বেড়ায় বেয়ে উঠতে। আরো পড়ুন