কালা হলদি পাহাড়িঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

রাইজোম উত্তেজক, বায়ু নিরোধক, বাহ্যিকভাবে আঘাত, মচকানোতে এবং বাতের ব্যথায় ব্যবহার হয়। মাথাব্যথা এবং ক্ষতেও উপকারী, তাছাড়া প্রসাধনী তৈরীতেও ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

আমাদা বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় ভেষজ কন্দজ প্রজাতি

রাইজোম বায়ু নিরোধক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, শীতলকারক, রুচিকারক, কফ নির্গমক, যৌনশক্তি বর্ধক এবং দাস্ত কারক। রাইজোমের পেস্ট প্রদাহ, চুলকানি এবং চর্মরোগে ব্যবহার হয় এর ক্বাথ ব্রংকাইটিস, হাপানী, হিক্কা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ব্যবহার হয়। আরও পড়ুন

কচু বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও সহজলভ্য ভেষজ সবজি

গাছটির কন্দ, পাতা, বৃন্ত, বক্রধাবক সবই খাদ্যরূপে গ্রহণ করা হয়। পাতা ও মূলের রস ক্যান্সার রোগে ব্যবহার করা হয়। কাচা পাতা ও গুঁড়িকন্দ খেলে মুখে চুলকানি ও যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। কন্দের রস বিছার হুল বিদ্ধ স্থানে যন্ত্রণা নিরসনে ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন

মানকচু বাংলাদেশের প্রচলিত ও ভেষজ গুণে ভরা জনপ্রিয় সবজি

গ্রামের ঝোপঝাড়, জলপ্রবাহযুক্ত ক্ষুদ্র নদীর তীর, নিম্ন জলাভূমি, গাছের নিচে ছায়াযুক্ত স্থান। ফুল ও ফল ধারণ জুলাই-অক্টোবর মাস। শাখা কন্দের মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি হয়। বিস্তৃতি: ভারত, দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ। বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে। আরো পড়ুন

চীনা বিষকচু দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভেষজ বিরুৎ

উদ্ভিদটিকে চূর্ণ করে লেই তৈরি করা হয় যা বিষধর সাপের কামড়ের স্থান, ফোড়া, বাত ও সন্ধিবাত রোগে বাহ্যিক প্রয়োগ করার প্রচলন রয়েছে। (Heng, 1979)। বাংলাদেশের আদিবাসিরা গাছটিকে ভেষজ রূপে ব্যবহার করে।আরো পড়ুন

খাড়া বিষকচু বাংলাদেশের ঝোপ-ঝাড়ে জন্মানো সংকটাপন্ন বিরুৎ

পাহাড়ের ছায়াযুক্ত সেঁতসেঁতে ঢালু অঞ্চল। ফুল ও ফল ধারণ মে-আগস্ট মাস। বীজ ও কন্দের সাহায্যে সহজ উপায়ে বংশ বৃদ্ধি হয়। বিস্তৃতি: মায়ানমার এবং বাংলাদেরশের চট্টগ্রাম ও মৌলভী বাজর জেলা থেকে এর অবস্থান উল্লেখ করা হয়েছে।আরো পড়ুন

বিট শীতকালীন সবজি হিসাবে খুব জনপ্রিয় ও ভেষজ গুণসম্পন্ন

উর্বর, স্যাতসেঁতে মাটি বিট চাষের জন্য উপযুক্ত। বর্তমানে বিটকে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। তবে এটা চাষের জন্য খুব বড় জায়গার দরকার হয় না। বাড়ির বাগানে বা ছাদে টবে এটা চাষ করা যায়।

ওল কচু দক্ষিণ এশিয়ার বর্ষজীবী ভেষজ কন্দজাতীয় গুল্ম

অরণ্য ও বাগানের বড় গাছের ছায়াযুক্ত সেঁতসেঁতে স্থানে জন্মে। ওল কচু বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। বংশ বিস্তার হয় অপত্য গুঁড়িকন্দের সাহায্যে সহজেই প্রজনন চলে। ফুল ও ফল ধারণ মে-নভেম্বর।আরো পড়ুন

বিট লোহা আর ফসফরাস সমৃদ্ধ ভেষজ গুণ সম্পন্ন সবজি

বাঙালি বাড়িতে বিট সাধারণত স্যালাড হিসেবেই খাওয়া হয়। সেদ্ধ করে চাকা চাকা করে কেটে বা কাঁচাই পাতলা পাতলা করে কেটে পাতিলেবুর রস, নুন ও গোলমরিচ মিশিয়ে স্যালাড তৈরি করা হয়। এইভাবে স্যালাড় তৈরি করলে খেতেও ভাল লাগে এবং শরীরের পক্ষেও উপকারী। বিটের ওপরের পাতা ঠিক পালং শাকের মতো দেখতে সেইজন্যে অনেকে বিটকে বিট পালংও বলেন। … Read more

গাজরের নানাবিধ ভেষজ গুনাগুণ, উপকারিতা এবং কিছু রেসিপি

গাজর বা গাজরা (বৈজ্ঞানিক নাম:  Daucus carota subsp. sativus) অত্যন্ত পুষ্টিসমৃদ্ধ মূল জাতীয় সবজি। কাঁচা ও রান্না উভয় অবস্থায়ই এটি খাওয়া যায়। গাজর বেশ জনপ্রিয় সবজি যা খেতে সুস্বাদু এবং দেখতেও চমৎকার। গাজর রং ফর্সা করে। গাজরকে প্রকৃতির অমূল্য সৃষ্টি আর শক্তির ভাণ্ডার বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। গাজর সাধারণত দু রকমের হয় দেশি ও … Read more

error: Content is protected !!