পুতরি দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

ভারতের খন্দ ও পরজা আদিবাসী সম্প্রদায় বক্ষ ও পাকস্থলীর ব্যথায় মুলের বা কান্ডের বাকল চূর্ণ চূর্ণীকৃত গোলমরিচের সাথে একত্র করে সেবন করে। সাওতাল আদিবাসী সম্প্রদায় বাকল ও মূল রেচকরূপে ব্যবহার করে।আরো পড়ুন

লতামহুরী বা নানভান্তুর বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। বাংলাদেশে এটি ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি ও সিলেট জেলায় জন্মে।আরো পড়ুন

হাড়ভাঙ্গা লতা বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

বৃহৎ কাষ্ঠল লতানো অথবা আরোহী গুল্ম, ছোট শাখা খাঁজবিশিষ্ট, বিস্তৃত লোমসহ কন্টকরোমী অথবা খুব কম তারকাকারভাবে লোমযুক্ত। পত্র সরল, ১০-১৮ x ৬১৫ সেমি, অর্ধমন্ডলাকার, করতলাকারভাবে খন্ডিত, গোড়া হৃৎপিন্ডাকার, উভয় পৃষ্ঠ তারকাকার কোমল দীর্ঘ রোমযুক্ত,আরো পড়ুন

সিলেটি ঢেকিয়া বাংলাদেশ ও ভারতে জন্মানো সংকটাপন্ন শাক

একটি স্থলজ ফার্ন। তরুণ অবস্থায় পত্রদন্ড সরস, মাংসল। পাতা দ্বি-পক্ষল, বড়, গোড়ায় স্ফীত নয়, ফলক প্রায় ৪০-৬০ সেমি লম্বা। গৌণ পত্রদন্ড গাঢ় বাদামী, গোল, নরম, পাতলা, গোড়ায় স্ফীত নয়। আরো পড়ুন

রাজ ঢেকিয়া দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভেষজ ফার্ন

গ্রন্থিকন্দের নিষ্কাশিত ক্বাথ গর্ভপাত এর পর রক্ত বন্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং সবুজ সীম এর সাথে সিদ্ধ করা গ্রন্থিক বেরিবেরি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। রক্তক্ষরণে, বিশেষ করে বিষক্রিয়ার কারণে রক্তক্ষরণে। রোগীর চিকিৎসায় গ্রন্থিকন্দ পান এবং আদার সাথে চিবানো হয়। আরো পড়ুন

বনরিটা বা ধানরিটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভেষজ গুল্ম

বর্ষা অরণ্য, উপদ্রত অরণ্য, খালের পাড়, মাঠ, উন্মুক্ত তৃণভূমি এবং অন্যান্য উন্মুক্ত এলাকা। চুনাপাথরবিশিষ্ট এলাকা থেকেও বর্ণিত, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০-১৫০০ মিটার উচ্চতায়। ফুল ও ফল ধারণ ফেব্রুয়ারী-মার্চ। বংশ বিস্তার হয় বীজের মাধ্যমে।আরো পড়ুন

লতাকস্তুরী গুল্মের ছয়টি ঔষধি ব্যবহার ও প্রযোগ পদ্ধতি

লতাকস্তুরী

লতাকস্তুরী একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। তবে এ গাছের পরিপক্ব টাটকা বীজ হাতে নিয়ে একটু ঘষা দিলেই চমৎকার ঘ্রাণ ভেসে আসে। হয়তো সেজন্যই কস্তুরী নামকরণ হয়েছে। দেখতে ঢেঁড়সের চেয়ে অনেক শক্ত এবং ঋজু। তবে ছায়াচ্ছন্ন স্থানে জন্মালে এর এই ঋজু ভাবটা আমূল পাল্টে গিয়ে গাছটি প্রচুর শাখাবিশিষ্ট প্রায় লতানো হয়ে আসে।আরো পড়ুন

জাগমদন এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ গুণ সম্পন্ন গুল্ম

গাছের পাতার পেষ্ট ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। পাতা এবং কচি ডগা বিশেষ ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য সংশ্লেষণকারী এবং ক্বাথ হিসেবে দীর্ঘমেয়াদী বাতের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। পাতার নির্যাস আভ্যন্ত রীণভাবে মাথা ব্যথা, অসাড়তা এবং মুখমণ্ডলের প্যারালাইসিসের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন

নীল ঝাঁটি বা বনমালী বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

এই প্রজাতিটি বনভূমিতে দেখা যায়। মূলত বন্য পরিবেশে ভালো জন্মে। বাড়ির বাগানে লাগাতে চাইলে যত্ন নিতে হবে। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-মার্চ। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন

তিসি তেল ও আঁশ উৎপাদনকারী উপকারি গুল্ম

তিসি গাছ ৩০ থেকে ৮০ সেঃ মিঃ পর্যন্ত উঁচু হয়। এই প্রজাতির ফুল নীল, সাদা বা হালকা গোলাপী বর্ণের হয়। এটি অতি প্রাচীনকাল হতে ভারতবর্ষে ব্যবহৃত ও চাষ হয়ে আসছে। মনুসংহিতা আইন আকবরী প্রভৃতি গ্রন্থেও তিসির বর্ণনা দেখতে পাওয়া যায়।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!