হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গান

চাইর চিজে পিঞ্জিরা বানাই, মোরে কইলায় বন্ধু, বন্ধু নিরধনিয়ার ধন, কেমনে পাইমু রে কালা তোর দরিশন।। সমুদ্দুরের জল উঠে বাতাসের জোরে, আবর হইয়া ঘুরে পবনের ভরে, জমিনে পড়িয়া শেষে সমুদ্দুরে যায়, আর জাতেতে মিশিয়া জাতে তরঙ্গ খেলায়।। তুমি আমি আমি তুমি জানিয়াছি মনে, বিচিতে জন্মিয়া গাছ বিচি ধরে কেনে, এক হইতে দুই হইল প্রেমেরই কারণ, সেই অবধি আশিকের দিল করে উচাটন।। আরো পড়ুন

জন ব্রাউনের দেহ শুয়ে সমাধি তলে, তাঁর আত্মা বহ্নিমান হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৬লাইনের একটি গান। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাসের একটি জনপ্রিয় গণসংগীত । আরো পড়ুন

আমরা করবো জয়! আমরা করবো জয়! আমরা করবো জয়! নিশ্চয় … আহা বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়, আমরা করবো জয়! নিশ্চয় … ।। আমাদের নেই ভয়, আমাদের নেই ভয়, আমাদের নেই ভয় আজ আর আরো পড়ুন

আমি বড় দুঃখে দুঃখী আমি ও গুরু ভবে কেউ নাই আপনার হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৪ লাইনের একটি কাহিনীকাব্য। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। আরো পড়ুন

আমার ভাবনার কিন্তু দূর হইল না শুনেন গো মুরশিদ হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৫ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাসের একটি জনপ্রিয় গণসংগীত এবং এটি এই গানটিতে মুর্শিদের কাছে অভাব সংক্রান্ত অভিযোগ করা হয়েছে। কাহিনী আকারে গায়ক তার … Read more

আমার শান্তির গৃহ, সুখের স্বপনরে…. দরদী কে দিল ভাঙিয়া/ মন কান্দেরে পদ্মার চরের লাইগ্যা ../ মন কান্দেরে পদ্মার চরের লাইগ্যা দরদীরে,/ মন কান্দে পদ্মার পাড়ের লাইগ্যা।।
পানীত কান্দে, পানী খাউরি, শুকনাত কান্দে টিয়া/ আমার অভাইগ্যার অন্তর কান্দেরে .. পোড়া দেশের লাগিয়া।। মন কান্দেরে পদ্মার চরের লাইগ্যা .. আরো পড়ুন

ভুলবাে না, ভুলবাে না — মহানগরীর রাজপথে যত রক্তের স্বাক্ষর হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৬ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। আরো পড়ুন

জালিনাবাগের জালালাবাদের এসেছে আদেশ, চলাে চলাে বীর, পরো পরো বীর সৈনিকের বেশ হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৯ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন সুর করেন দেবব্রত বিশ্বাস এবং হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই গেয়েছিলেন। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির কলকাতায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কংগ্রেসের প্রারম্ভ গীত হিসেবে বিনয় রায়ের নেতৃত্বে প্রথম গাওয়া … Read more