গামার বা গামারি গাছের ভেষজ গুণাগুণ

এর জন্মস্থান সারা ভারত, শ্রীলঙ্কা ও ফিলিপাইন দীপপুঞ্জ। এর সংস্কৃত নাম । গান্ডারী, শ্রীপর্ণী ও কাশ্মর্য; বাংলা নাম গামার ও তামিলে গমোদি নামে পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Gmelina arborea Linn., ফ্যামিলি Verbenaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ— পাতা, ফল ও ছাল।আরো পড়ুন

পিতাং বা বকম এশিয়ার বনাঞ্চলে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

গাত্রকন্টক যুক্ত গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, প্রায় ৬ মিটার উঁচু, ব্যাস ১৫-২৫ সেমি। পত্র যৌগিক, সোপপত্রিক, উপপত্র ২ টি, প্রায় ৩-৪ মিমি লম্বা, আশুপাতী, পত্রক অক্ষ ১৫-৪০ সেমি লম্বা, পক্ষ ১০-১৩ জোড়া, প্রতিমুখ, আরো পড়ুন

পাতা খোঁই বা হরিনহারা বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

বৃহৎ কাষ্ঠল আরোহী, বাকল সাদা, ক্ষুদ্র শাখা ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, বায়ুর উপবৃত্তাকার। পত্র বৃহৎ, ৫-১২ x ২-৭ সেমি, উপবৃত্তাকার দীর্ঘায়ত বা বিডিম্বাকার, স্থূলগ্র বা গোলাকার, উপরের পৃষ্ঠ রোমশ বিহীন,আরো পড়ুন

কাইনজাল বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

ভূমিকা: কাইনজাল (বৈজ্ঞানিক নাম: Bischofia javanica, ইংরেজি: Javanese Bishop Wood) নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের দেশে জন্মে। ভেষজ গুণ থাকায় অনেকে বাগানে চাষ করে থাকে। কাইনজাল-এর বর্ণনা: বৃহৎ পর্ণমোচী বৃক্ষ, দেহকান্ড লম্বা, বেলনাকার, শীর্ষদেশ প্রসারিত, বাকল বহিভাগ গাঢ় বাদামী, অভ্যন্তর লালাভ, কান্ডে লালাভ গদ বিদ্যমান। পত্র একান্তর, ত্রিফলাকাকার, পত্রক ৭.৫-১৫.০ সেমি লম্বা, উপবৃত্তাকার বা ডিম্বাকার-দীর্ঘায়ত, দীর্ঘাগ্র, সাধারণত গোল … Read more

পাহাড়ি শিয়াল বুকা অরণ্যে জন্মানো ফলজ ও ভেষজ গুনসম্পন্ন বৃক্ষ

পাহাড়ি শিয়াল বুকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Antidesma montanum) হচ্ছে এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে এই গাছ জন্মে। ফল যেমন খাওয়া যায় তেমনি গাছের পাতায় আছে ভেষজ গুণ।আরো পড়ুন

ঝুনঝুনা কড়ই বা লোহা শিরিষ এশিয়ার শোভাবর্ধক ও ভেষজ বৃক্ষ

আদি নিবাস ভারতের কেন্দ্রীয় অঞ্চল, মায়ানমার, ভূটান, নেপাল, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নিউগিনি, ইন্দো-চীন, চীন (দক্ষিণাংশ), ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনসহ ও মালয় পেনিনসুলা ব্যতিত সমগ্র গ্রীষ্ম প্রধান এশিয়ায় বিস্তৃত।আরো পড়ুন

গগণ শিরিষ হচ্ছে উদ্যানের শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ

ইহা একটি অতি সুপরিচিত বিদেশী উদ্ভিদ এবং পাতার বাহার ও দ্ব্যগ্রশাখাযুক্ত বৈশিষ্টের জন্য রাস্তার পাশে, বাগানে ও নগরোদ্যাণে রাজপথ বীথি হিসেবে লাগানো হয়। ইহার তলায় আংশিক ছায়াযুক্ত স্থানে ঘাস ও অন্যান্য ছোট উদ্ভিদ বেড়ে উঠতে পারে (Benthall, 1933). বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় ইহার কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি হয় (Das and Alam, 2001).আরো পড়ুন

কালা কড়ই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভেষজ গুণসম্পন্ন চিরহরিৎ বৃক্ষ

কালা-কড়ই

কেন্দ্রীয় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে শ্রীলংকা, আসাম, মায়ানমার, সিকিম, মালাক্কা এবং গ্রীষ্ম প্রধান ও অর্ধ গ্রীষ্ম প্রধান দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে বিস্তৃত। বাংলাদেশে উদ্ভিদটি প্রবর্তিত এবং সিলেট জেলা ও অন্যান্য অঞ্চলের চা-বাগানে ছায়া প্রদানকারী হিসেবে লাগানো হয়।আরো পড়ুন

শিল কড়ই বা মটর কড়ই এশিয়ায় জন্মানো অর্ধচিরহরিৎ ঔষধি বৃক্ষ

শিল কড়ই অর্ধচিরহরিৎ বৃক্ষ, ৮-১৮ মিটার উঁচু, ছড়ানো চূড়াবিশিষ্ট। বাকল প্রায় মসৃণ, ধূসরাভ থেকে গাঢ় বাদামী, আনুভূমিকভাবে কুঞ্চিত এবং কর্ক সদৃশ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুসকুড়ি দ্বারা আবৃত। কচি বিটপ এবং পুষ্পমঞ্জরী রেশমী ও বাদামী রোমে আবৃত।আরো পড়ুন

গোলাপী শিরিষ উষ্ণ-নাতিশীতোষ্ণ দেশের শোভাবর্ধক ও ভেষজ বৃক্ষ

মাঝারি আকারের পত্রঝরা বৃক্ষ। গাছটি ১৫ মিটার উঁচু ও ছড়ানো চূড়াবিশিষ্ট। বাকল রুক্ষ, গাঢ় বাদামী অথবা প্রায় কালো, ফাটলবিশিষ্ট, ক্ষুদ্র ও অনিয়তাকার কাষ্ঠল খন্ডে উঠে যায়। কচি বিটপ এবং পুষ্পমঞ্জরী হলুদাভ রোমে আবৃত।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!