চাকুয়া কড়ই দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বর্ধনশীল বৃক্ষ

দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। বাংলাদেশে প্রজাতিটি চা-বাগানিদের কর্তৃক ছায়া প্রদানকারী বৃক্ষ হিসেবে প্রবর্তিত হয়েছে। বনাঞ্চলে ইহা ছড়িয়ে পড়েছে এবং বর্তমানে অনেক জেলাতেই লাগানো হয়, বিশেষ করে। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁতে।আরো পড়ুন

খয়ের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্যিক ও ভেষজ গুণে ভরা বৃক্ষ

খয়ের

সব ধরনের মাটিতেই জন্মে কিন্তু পলিমাটিতে ভাল জন্মে, পরিত্যক্ত জায়গা, রাস্তার ধার, ক্ষেতের আইল, এমনকি রেল পথের পাশে, শুষ্ক পাহাড়ী ঢালেও ভাল জন্মে, বালুময় নদীর পাড়ে Dalbergia siss০০-র সাথে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ মার্চ-ডিসেম্বর।আরো পড়ুন

জিগা বা জিকা অরণ্যে জন্মানো পত্রমোচী ভেষজ গুণসম্পন্ন বৃক্ষ

জিকা

বাকল থেকে নিঃসরিত আঠা সুতিবস্ত্র প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা যায়। পত্র ও পল্লব উত্তম পশু খাদ্য। কাঠ গৃহ নির্মাণ, বাক্স তৈরি, আসবাবপত্র তৈরি, গবাদিপশুর জোয়ালি তৈরি, লাঙ্গলের দণ্ড তৈরি, বক্রতা ও কুন্দকারের কাজে ব্যবহৃত হতে পারে।আরো পড়ুন

কাজু বাদাম ভেষজ গুণ সম্পন্ন চিরহরিৎ বৃক্ষ

কাজু-বাদাম

বাকলের অল্টারেটিভ ও কোষ্ঠ বর্ধক গুণাবলী রয়েছে। মূল জোলাপ এবং ফল ডায়রিয়ার প্রতিরোধক, বাকলের রস চুলকানি বা উত্তেজক প্রশমনকরী। বাহ্যিকভাবে এটি কুষ্ঠ, গোলকৃমি, পায়ের কড়া ও দুর্দমনীয় আলসারে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

দেবদারু এশিয়ায় জন্মানো শোভাবর্ধক ও ভেষজ বৃক্ষ

রাস্তার পার্শ্বে ছায়াতরু এবং শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ হিসেবে এই গাছ লাগানো হয়। কাণ্ড থেকে প্রাপ্ত নরম কাঠ দিয়াশলাই কারখানা এবং পেকিং বাক্সে ব্যবহার করা হয়। জাতিতাত্বিক ব্যবহার: উৎসবে অস্থায়ী তোরণ নির্মাণের জন্য এই গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন

তেলশুর দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দীর্ঘ গোলাকৃতি পত্রমোচী বৃক্ষ

ভূমিকা: তেলশুর (বৈজ্ঞানিক নাম: Hopea odorata)  Dipterocarpaceae  পরিবারের Hopea গণের পত্রমোচী বৃক্ষ। এই গাছ বাংলাদেশে জন্মে। এছাড়াও কম্বোডিয়া, ভারত, লাওস, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, এবং ভিয়েতনাম প্রচুর জন্মে থাকে। এই গাছের কাঠ খুব মূল্যবান। বৈজ্ঞানিক নাম: Hopea odorata. সমনাম: Hopea vasta Wall. nom. inval, Hopea wightiana Miq. ex Dyer nom. inval. ইংরেজি নাম: জানা নেই , … Read more

পাহাড়ী শিমুল দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৃহৎ সপুষ্পক দৃষ্টিনন্দন দারুবৃক্ষ

বন শিমুল, পাহাড়ী শিমুল, শিমেন গাছ (ইংরেজি: Showy Silk Cotton Tree, Silk Cotton Tree) বোম্বাসি পরিবারের বোম্বাক্স গণের বড় আকারের পাতাঝরা সপুষ্পক উদ্ভিদ। পাহাড়ি শিমুল বৃহৎ বৃক্ষ, প্রায় ৩০ মিটার উঁচু, ছাল সাদাটে, কখনও শক্ত গাত্র কন্টক যুক্ত, কখনও কন্টক অনুপস্থিত। আরো পড়ুন

আকাশমনি বা একাশিয়া হচ্ছে বাংলাদেশে ক্ষতিকর আগ্রাসি প্রজাতির উদ্ভিদ

আকাশমনি বা একাশিয়া হচ্ছে বাংলাদেশে ক্ষতিকর আগ্রাসি প্রজাতির উদ্ভিদ। Acacia auriculiformis-কে আমরা আকাশমনি নামেই বেশি চিনি। এটি হচ্ছে Fabaceae পরিবারের একটি দ্রুত বর্ধনশীল গাছ। এটি অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও পাপুয়া নিউ গিনির স্থানীয় প্রজাতি। এটি ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। আকাশমনির প্রতি কেজিতে ৪৭,০০০ বীজ থাকে। আরো পড়ুন

পাউলোনিয়া উত্তর আমেরিকায় আগ্রাসী এবং বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ

পাউলোনিয়া বা রাজকুমারী গাছ বা সম্রাজ্ঞী গাছ বা শেয়ালদস্তানা গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Paulownia tomentosa) হচ্ছে দ্রুত বর্ধনশীল কাঠ উৎপাদনকারী একটি আগ্রাসী গাছ। এটি একটি পর্ণমোচি গাছ, মধ্য এবং পশ্চিম চিনের দেশজ উদ্ভিদ কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে আগ্রাসি প্রজাতি হিসেবে বিবেচিত। এটি ১০-২৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু, হৃদয়-আকারের বড় পাঁচ-লতিযুক্ত পাতা, আরো পড়ুন

খিরনি বা খির খেজুর বৃহৎ চিরহরিৎ শুষ্ক অঞ্চলের উদ্ভিদ

খিরনি বা খিরিবৃক্ষ বা খির খেজুর বা খিলুনি (বৈজ্ঞানিক নাম: Manilkara hexandra) হচ্ছে সাপোটাসি পরিবারের মানিলকারা গণের সপুষ্পক একটি বৃক্ষ। এটি ফলজ উদ্ভিদ হিসাবে বাগানে, পুকুরের পাড়ে, রাস্তার ধারে লাগানো হয়ে থাকে।  আরো পড়ুন

error: Content is protected !!