মিষ্টি কুমড়া-এর ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

ভারতীয় মনীষীগণ মিঠে কুমড়োকে নিয়ে কম নাড়াচাড়া করেননি। গবেষণা করেছেন অনেক। কুমড়ো ও কুমড়োর বীজ নিয়ে তাঁদের সমীক্ষাটা এখানে জানাই। মিঠে কুমড়ো স্বাদে মধুর, স্বভাবে শীতল, রুচিকর, তৃপ্তিপ্রদ, গুরু, কফকর, কোষ্ঠপরিষ্কারক, শ্রম ও ভ্রমনাশক; তাছাড়া এটি ক্ষয়, দাহ, তৃষ্ণা, মূত্ররোধ, রক্তবিকার প্রভৃতি প্রশমিত করে। কাঁচা কুমড়ো (মাঝারি বয়সের) স্বাদে কম মধুর হলেও অধিক রুচিকর, বলকারক এবং বীর্যবর্ধক। আরো পড়ুন

কাঁকরোল লতা-র বিভিন্ন ঔষধি গুণাগুণ

বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। পাতা অনেকটা গোলাকার, দুইদিক খসখসে, কিনারা খাঁজকাটা। লতা দেখতে অনেকটা পটোলের লতার মত, লতার গায়ে ৪। ৫টি শির ও গাঁট আকর্ষযুক্ত। গাঁট থেকে নতুন কাণ্ড ও ফুল বের হয়। আরো পড়ুন

ঝিঙ্গা বা ঝিংগা-র লতা, মূল, ফলের নানা ভেষজ গুণ

ফলের রস স্বাদে মধুর, শীতগুণ সম্পন্ন, পিত্ত প্রশমক, ক্রিমিনাশক, ক্ষধাবর্ধক ও বেদনানাশক। ঔষধ হিসাবে পাতা ব্যবহৃত হয় যা ক্ষুধাবর্ধক, পিত্ত প্রশমক, মূত্রকারক, প্লীহারোগে, রক্তস্রাবে ও কুষ্ঠ রোগে হিতকর। পাতার রস শিশুদের চোখে দিলে চোখের যন্ত্রণার উপশম হয়। ফল ক্রিমির উপদ্রবে হিতকর। পিত্তপ্রশমক, হাঁপানি ও কাসিতে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

চিচিঙ্গা লতার ছয়টি ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

এটি রসবহস্রোতে কাজ করে। ইহা শীতল, ক্রিমিনাশক, বিরেচক ও বলকারক। এর ফল বিরেচনে ও ক্রিমির উপদ্রব নিবারণে হিতকর। ফিলিপাইনে এটিকে বমনকারক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া এটি বলকারক, তৃষ্ণা ও পিত্তের প্রশমক। কেউ কেউ এর বীজ ও মূল উদরাময়েও প্রয়োগ করে থাকেন। আরো পড়ুন

মিষ্টি আলু ও লতা-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

লতানে উদ্ভিদ, মাটিতে গড়িয়ে গড়িয়ে এগিয়ে চলে, এর গাঁট থেকে মাটিতে শিকড় প্রবেশ করে এবং সেই শিকড় থেকেই মাটির নিচে আলু জন্মে। পাতার গঠন অনেকটা কলমী শাকের (Ipomoea reptans) পাতার মত, তবে আকারে কিছুটা বড়। গাছের ডগা ও পাতা ভাঙ্গলে দুধের মত আঠা বেরোয়। আরো পড়ুন

মিষ্টি কুমড়া বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও সহজলভ্য সবজি

পাতা, ফুল ও ফল সবজিরূপে খাওয়া হয়। কচি কান্ড ও পাতা সালাদরূপে উত্তম। বীজ কৃমিনাশক, মূত্রবর্ধক ও টনিক। ফোড়া ও পোড়া ঘায়ে ফলের রসালো অংশ ব্যবহার করা হয়। বীজ থেকে উৎপন্ন তেল স্নায়ুরোগে উপকারী।আরো পড়ুন

শসা বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো জনপ্রিয় ও ভেষজ ফল

পৃথিবীর সব উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে চাষাবাদ করা হয়। আদিনিবাস হিমালয়ের পাদদেশের পাহাড়ী ভূখন্ড ৩০০০ বছর পূর্ব থেকেই ভারতে চাষ করা হয়। বাংলাদেশের সর্বত্র চাষ করা হয়।আরও পড়ুন

ছোট মরমরিয়া লতা বাংলাদেশের পাহাড়ে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

বৃহৎ রোমহীন বীরুৎসদৃশ আরোহী। দেখতে চারকোণাকার কান্ডবিশিষ্ট। কান্ড স্থূল রসালো যা সাদা মরিচাযুক্ত। পত্র সরল, ঝিল্লিময়, ডিম্বাকার, হৃৎপিন্ডাকার, সূক্ষ্মাগ্র থেকে দীর্ঘাগ্র, ৫-১২ x ৩-৭ সেমি, প্রান্ত হালকা গোলাকার করাত দপ্তর,আরো পড়ুন

ধেমনা বা চেমনা বাংলাদেশের বর্ষা অরণ্যে জন্মানো লতা

বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষের ১০ম খণ্ডে (আগস্ট ২০১০) ধেমনা, চেমনা প্রজাতিটির সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, বনের ঝোপ জঙ্গল পরিস্কার এবং পোড়ানোর কারণে বাংলাদেশে এটি সংকটাপন্ন হিসেবে বিবেচিত।আরো পড়ুন

পাহাড়ি বিষ ঢেকিয়া দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ সবজি

গ্রন্থিক দীর্ঘ-লতানো। পত্রদন্ড ১৫-৩০ সেমি লম্বা, মসৃণ। পাতা ১৫০ সেমি লম্বা, পত্রক ৩০ জোড়া অথবা অধিক, নিচের ৩-৫ অথবা অধিক জোড়া ক্রমাগত অথবা হঠাৎ হ্রাসকৃত এবং অধিক দূরত্বে অবস্থিত, কর্ণসদৃশ অভিক্ষেপ বিশিষ্ট অথবা নয়, আরো পড়ুন

error: Content is protected !!