বড় শিম বাংলাদেশে জন্মানো ফলজ আরোহী প্রজাতি
বড় সিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Canavalia ensiformis) ফেবিয়াসি পরিবারের লতা বিশেষ। বাংলাদেশের উত্তর পুর্বাঞ্চলে জন্মে। নানা প্রকার ভেষজ গুণ আছে এই গাছে।আরো পড়ুন
বড় সিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Canavalia ensiformis) ফেবিয়াসি পরিবারের লতা বিশেষ। বাংলাদেশের উত্তর পুর্বাঞ্চলে জন্মে। নানা প্রকার ভেষজ গুণ আছে এই গাছে।আরো পড়ুন
ঝাড়ে জন্মে, আরোহী এবং উন্মুক্ত স্থানে ঘন ঝোপ সৃষ্টি করে। অবলম্বনের মাধ্যমে উঁচুতে আরোহনে সক্ষম, পত্রাবরণ সহ কান্ডের ব্যাস ৩-৪ সেমি এবং পত্রাবরণহীন। কান্ড ১-৫ সেমি। আরো পড়ুন
ঝাড়ে জন্মে, আরোহী, ঝাড়ের নিচ থেকে খর্বধাবকের উৎপত্তি। পত্রাবরণ সহ কান্ডের ব্যাস ১-২ সেমি এবং পত্রাবরণ বিহীন অবস্থায় ০.৫-০.৮ সেমি। পর্বমধ্য চকচকে সবুজ, গাঢ় বাদামী বা সাদা বাদামী রোমের দাগ যুক্ত। আরো পড়ুন
জলযুক্ত এলাকা, বালুকাময় সমুদ্র সৈকত, পুকুর পাড় এবং নিম্নভূমি। যে স্থানে রোদের আলো কম পড়ে সেখানে এই লতা প্রচুর জন্মে। এছাড়া বিভিন্ন মৌসুমি সবজির ক্ষেতে আগাছা হিসাবে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ মে-ডিসেম্বর মাস। আরো পড়ুন
বরবটি লতাটি জন্য মাচার দরকার হয়। এই লতা ঝোপালো হয়। গাছের পাতা সবুজ ও ছোট। লতাটিতে অসংখ্য ফুল ফোটে। ঠিক পরিচর্যা পেলে অনেক ফল ধরে। সাদা বেগুনি ফুল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। আরো পড়ুন
ব্রাহ্মী (বৈজ্ঞানিক নাম: Bacopa monnieri, ইংরেজি: waterhyssop, thyme-leafed gratiola, water hyssop, herb of grace, Indian pennywor) এক ধরণের লতা জাতীয় উদ্ভিদ। ভিজা মাটিতে লতিয়ে লতিয়েই এ লতার বৃদ্ধি ঘটে। লতার প্রত্যেকটি গাঁট থেকে শিকড় বের হয়। কাণ্ড খুবই নরম এবং রসযুক্ত। গায়ে খুব সরু লোম থাকে, পাতা আধা ইঞ্চি বা আরও একটু বড় হতে পারে। কাণ্ডের বিপরীত দিক থেকে যুগপত্র জন্মায়। পাতার বোটা কাণ্ডের সাথে প্রায় লেগে থাকে। পাতার কিনারায় কোনো খাজ থাকে না। সামনের দিকটা গোলাকার এবং বৃন্তদেশ ডিমের মতো। পাতার শিরাগুলো অস্পষ্ট। আরো পড়ুন
শিম খেতে তো ভাল লাগে, এটি স্বাদে মিষ্টি কিন্তু খাওয়ার পর পরিপাকে অম্ল বা টক রস উৎপন্ন করে। অনেকের মতে এটি খেলে শরীরের বল বাড়ে, মল পরিষ্কার হয়। কিন্তু সহজে পরিপাক হয় না বলে বায়ু সৃষ্টি করে। শিম শরীরের ভেতরের বিষ নষ্ট করে। কিন্তু সেই সঙ্গে দৃষ্টি শক্তির তেজ কমিয়ে দেয় বলেও অনেকের ধারণা। আরো পড়ুন
বর্ষার সবজি ঝিঙে ধুধুল বা ধুন্দল। আয়ুর্বেদ মতে, ঝিঙে শীতল, মধুর, কফ ও বায়ু সৃষ্টি করে, পিত্ত নাশ করে এবং খিদে বাড়িয়ে তোলে। শ্বাসের কষ্ট অথাৎ হাঁপানি, জ্বর, কাশি ও কৃমির উপশম করে। মলের অবরোধ দূর করে, পেট পরিষ্কার করে দেয়। সুস্থ থাকতে ঝিঙে বা ধুন্দলের ব্যবহার: পাথরি দূর করতে: ঝিঙে লতার শিকড় গরুর দুধে … Read more
করলা বা করোলা বা উচ্ছের আছে বহুবিধ ভেষজ গুনাগুণ, পুষ্টিমান ও উপকারিতা। রোগ সারাতে পটু করলা স্বাদে কটু বা তিক্ত হলে কি হবে স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। প্রাচীনকাল থেকেই করোলার তরকারি খাওয়ার প্রচলন। সুষম সন্তুলিত আহারে যেমন অম্ল, লবন, তীক্ষ্ণ কষায় আর মিষ্টি রসের প্রয়োজনীয়তা আছে তেমনই তিক্ত ও কটু রসও প্রয়োজন। করোলা আমরা দু … Read more
ঘি করলা বা ধারকরোলা বা ভাতকরলা বা ভাদ করলা বা ভাদ কইল্লা হচ্ছে কিউকারবিটাসি (শসা লাউ) পরিবারের মমরডিকা গণের একটি বর্ষজীবী আরোহী বীরুৎ। ঘি করলার মূল কন্দাল । কান্ড সরু, খাঁজযুক্ত, রোমশ বিহীন। আকর্ষ সূত্রাকার সরল। পত্র ডিম্বাকার-তাম্বুলাকার, ঝিল্লিযুক্ত, ৫-১২ x ৩-৮ সেমি, মসৃণ, অখন্ড বা বিভিন্নভাবে খন্ডিত, তরঙ্গিত বা সামান্য দন্তুর, বৃন্ত সরু, গ্রন্থিযুক্ত। উদ্ভিদ ভিন্নবাসী। আরো পড়ুন