বড় কেসুতি দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো বর্ষজীবী ভেষজ বিরুৎ

বর্ষজীবী বীরুৎ, ৫০ সেমি পর্যন্ত লম্বা। কান্ড শাখান্বিত, বেলনাকার, ঘন লোমশ, হলুদ অবৃন্তক গ্রন্থিযুক্ত। পত্র ১.৫-৪.৫ x ০.৫-১.৫ সেমি, প্রায় বৃন্তহীন, ৩-৪টি ভার্টিসিলযুক্ত, আয়তাকার-বল্লমাকার থেকে ডিম্বাকার-আয়তাকার, ঘন গ্রন্থিল রোমশ, আরো পড়ুন

কাসারি বা কেসুর বুনন শিল্পে ব্যবহৃত একধরনের ঘাস

ভারত থেকে মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া এবং চীনের দক্ষিণাঞ্চল ও তাইওয়ান থেকে মাইক্রোনেশিয়া এবং বনিন দ্বীপপুঞ্জ ( জাপান)। এই প্রজাতিটি বাংলাদেশের বৃহত্তর বরিশাল, সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সমূহে প্রচুর জন্মে।

শাচী বা কাঞ্চি শাক গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

শাচী-শাক

ভেজা ধানী জমি, জলাভুমি, চা চাষের জমি এবং ডোবা থেকে শুষ্ক রাস্তার পাশের বাঁধ, উদ্যান বা বিক্ষিপ্ত ভূমি, নিম্নভূমি ইত্যাদি স্থানে জন্মে থাকে। এই শাকের কোন যত্নের প্রয়োজন নেই। এটা চাষাবাদের কোন শাক না। মাটি পেলেই অনায়াসে জন্মায় ও বেড়ে ওঠে।আরো পড়ুন

মিশ্রিদানা বা চিনিপাতা বাংলাদেশের সুলভ ঔষধি উদ্ভিদ

এটি ভারতে ডায়াবেটিস রোগে এবং তাইওয়ানে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনে ব্যবহার করা হয়। এটি ব্রাজিলে নানা রোগে ব্যবহৃত হয় যেমন অর্শরোগ এবং ক্ষতে। আরো পড়ুন

দাঁতরাঙা বা ফুটকি দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পাহাড়ি ঔষধি ও আলংকারিক ফুল

দাঁতরাঙা বা ফুটকি

ভূমিকা: বন তেজপাতা, দাঁতরাঙ্গা, লুটকি (বৈজ্ঞানিক নাম: Melastoma malabathricum  , ইংরেজি: Indian Rhododendron) মেলাস্টোমাসি পরিবারের, মেলাস্টোমা গণের একটি এক প্রকারের গুল্ম। মাঝারি আকারের এই ঝপালো গুল্মের আগায় গোলাপি-বেগুনি রঙের ফুলে ভরে যায়।  সারা বছর এই গাছে ফুল ফোটে। বাগানের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য এই গাছ লাগানো যতে পারে।[১] বাংলাদেশে দাঁতরাঙাকে আগাছা বা অপ্রয়োজনীয় গাছ হিসেবে মনে করা … Read more

error: Content is protected !!